Similar topics
NOW ONLINE
BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
5 posters
Page 2 of 8
Page 2 of 8 • 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8
Jokes: বোকা-বুদ্ধিমান
Jokes:
বোকা-বুদ্ধিমান
নতুন চাকরি হারিয়ে এক লোক হঠাৎ অর্থনৈতিক
সমস্যায় পড়ল। শেষ টাকা দিয়ে হোটেলে খাওয়ার সময় মনে মনে একটা ফন্দি আঁটল।
সিনেমায় যেভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণের টাকা পাওয়া যায়, সেভাবে কিছু একটা
তাকে করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। হোটেল থেকে বেরিয়ে সে চলে গেল
বাচ্চাদের খেলার মাঠে। সেখান থেকে একটি ছেলেকে ধরে নিজের বাসায় নিয়ে গেল।
এরপর একটি চিঠি লিখল বাচ্চার বাবার উদ্দেশে, �১০ লাখ টাকা নিয়ে খেলার মাঠে
আসুন। না হলে আপনার বাচ্চা ফেরত পাবেন না।� এরপর তার মাথায় এল, চিঠিটা কি
বাচ্চার বাবার কাছে পৌঁছাবে?
অনেক ভেবেচিন্তে শেষে চিঠি ছেলেটার হাতে দিয়ে বললেন, �এটা তুমি তোমার বাবাকে দেবে।� এরপর ছেলেকে তিনি তার বাসায় পৌঁছে দিয়ে এলেন।
বোকা-বুদ্ধিমান
নতুন চাকরি হারিয়ে এক লোক হঠাৎ অর্থনৈতিক
সমস্যায় পড়ল। শেষ টাকা দিয়ে হোটেলে খাওয়ার সময় মনে মনে একটা ফন্দি আঁটল।
সিনেমায় যেভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণের টাকা পাওয়া যায়, সেভাবে কিছু একটা
তাকে করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। হোটেল থেকে বেরিয়ে সে চলে গেল
বাচ্চাদের খেলার মাঠে। সেখান থেকে একটি ছেলেকে ধরে নিজের বাসায় নিয়ে গেল।
এরপর একটি চিঠি লিখল বাচ্চার বাবার উদ্দেশে, �১০ লাখ টাকা নিয়ে খেলার মাঠে
আসুন। না হলে আপনার বাচ্চা ফেরত পাবেন না।� এরপর তার মাথায় এল, চিঠিটা কি
বাচ্চার বাবার কাছে পৌঁছাবে?
অনেক ভেবেচিন্তে শেষে চিঠি ছেলেটার হাতে দিয়ে বললেন, �এটা তুমি তোমার বাবাকে দেবে।� এরপর ছেলেকে তিনি তার বাসায় পৌঁছে দিয়ে এলেন।
Jokes: অতিথী
Jokes:
অতিথী
ইসরায়েল আর ফিলিস্তিনের দুই প্রতিনিধি
আন্তর্জাতিক এক সম্মেলনে গেছেন সিঙ্গাপুরে। সম্মেলন শেষে চুইংগাম চিবুতে
চিবুতে দুজন পথ হাঁটছেন। তারা সে দেশের আইনকানুন ঠিক জানতেন না। যেই থুঃ
করে চুইংগাম রাস্তায় ফেলেছেন সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসে তাদের গ্রেফতার করেছে।
বিচারে দুজনের শাস্তিও হয়েছে দুজনের পিঠে পঁচিশটি করে বেত্রাঘাত। কিন্তু
যেহেতু তারা দুটি দেশের প্রতিনিধি সেজন্য বিচারক বলেছেন ব্যথা কমানোর জন্য
তারা যা চাইবেন তাই যেন দেওয়া হয়। প্রথমে ইসরায়েলের প্রতিনিধির বেত্রাঘাত
পাওয়ার পালা। তিনি নিলেন মখমলের বালিশ। ফলে তার পিঠে কোনো আঁচড়ই লাগল না।
এবার ফিলিস্তিনি প্রতিনিধির পালা। তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো আপনি কী চান?
_আমি চাই ইসরায়েলের প্রতিনিধিকে আমার পিঠে বেঁধে দিন!
সেই
যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন
লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে
অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর
প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয়
ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে
স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে
বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো?
যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো
কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক
দেখানো গিয়েছিলাম ।
গৃহস্বামী: এই যে চা খেলেন, এটা একেবারে দার্জিলিং স্পেশাল।
অতিথি: বোধহয় এইজন্যই এত ঠান্ডা।
অনেক
দিন পর বাড়িতে একজন মেহমান এসেছে। মেহমান দেখে বাড়ির মালিক বললেন, তা কেমন
আছেন, অনেক দিন পর এলেন, আজ তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন?
মেহমান : অনেক দিন পর এলাম, যেতে তো আর দিবেন না, লুঙিটা দিন গো
অতিথী
ইসরায়েল আর ফিলিস্তিনের দুই প্রতিনিধি
আন্তর্জাতিক এক সম্মেলনে গেছেন সিঙ্গাপুরে। সম্মেলন শেষে চুইংগাম চিবুতে
চিবুতে দুজন পথ হাঁটছেন। তারা সে দেশের আইনকানুন ঠিক জানতেন না। যেই থুঃ
করে চুইংগাম রাস্তায় ফেলেছেন সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসে তাদের গ্রেফতার করেছে।
বিচারে দুজনের শাস্তিও হয়েছে দুজনের পিঠে পঁচিশটি করে বেত্রাঘাত। কিন্তু
যেহেতু তারা দুটি দেশের প্রতিনিধি সেজন্য বিচারক বলেছেন ব্যথা কমানোর জন্য
তারা যা চাইবেন তাই যেন দেওয়া হয়। প্রথমে ইসরায়েলের প্রতিনিধির বেত্রাঘাত
পাওয়ার পালা। তিনি নিলেন মখমলের বালিশ। ফলে তার পিঠে কোনো আঁচড়ই লাগল না।
এবার ফিলিস্তিনি প্রতিনিধির পালা। তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো আপনি কী চান?
_আমি চাই ইসরায়েলের প্রতিনিধিকে আমার পিঠে বেঁধে দিন!
সেই
যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন
লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে
অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর
প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয়
ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে
স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে
বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো?
যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো
কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক
দেখানো গিয়েছিলাম ।
গৃহস্বামী: এই যে চা খেলেন, এটা একেবারে দার্জিলিং স্পেশাল।
অতিথি: বোধহয় এইজন্যই এত ঠান্ডা।
অনেক
দিন পর বাড়িতে একজন মেহমান এসেছে। মেহমান দেখে বাড়ির মালিক বললেন, তা কেমন
আছেন, অনেক দিন পর এলেন, আজ তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন?
মেহমান : অনেক দিন পর এলাম, যেতে তো আর দিবেন না, লুঙিটা দিন গো
Jokes: অফিস-বস-কলিগ
Jokes:
অফিস-বস-কলিগ
কাল অফিসে আসোনি কেন?
: আমার বাবা মারা গিয়েছেন গতকাল।
: তোমার বাবা তো আমাদের অফিসের স্টাফ না, তিনি না এলেও কিছু যায় আসে না। তুমি আসোনি কেন?
কিসমত মিয়া অফিসে পৌঁছেই চলে গেল বসের কাছে-
-স্যার আমার বেতন বাড়ান।
বস-কেন, বেতন বাড়াবো?
-স্যার, আমি বিয়ে করেছি।
বস খুব গম্ভীর ভাবে বললো, অফিসের নিয়ম অনুযায়ী অফিসের বাইরের কোনো দূর্ঘটনার জন্য অফিস দায়ী নন।
পঞ্চাশোর্ধ
এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহন করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না
দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা
যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে
পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫,০০০.০০ টাকা।
ব্যবসায়ী স্বভাব সূলভ কারণে সেই বিলও কাটলেন ২,৫০০.০০ টাকা। বাকি আড়াই
হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসাবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কোউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর,
কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম অনেকে এই এপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার
অনেক বড়। এত বড় এপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম অনেকে এটি একবারেই ঠান্ডা।
কলগার্ল ব্যবসায়রি এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই
হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫,০০০.০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং
ব্যবসায়ীর কারনগুলোর বিপরীতে লিখলেন :
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পড়ে থাকবে ?
২) এপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিলো, কিন্তু তোমার যদি এই
এপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি
করার আছে ?
৩) এপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিলো, কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫,০০০.০০ টাকাই দিতে হবে।
কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |
একটা
কোম্পানী তাদের কারখানা অগ্নি- বীমা করাবে ঠিক করলন । পরদিন কোম্পানীর
ম্যানেজারের ঘরে বারবার বীমা দালালরা দেখা করবার জন্য আসতে লাগল ।
কোম্পানী ম্যানেজারে ব্যস্ত ছিল্রন তিনি আটজন দালালকে বললেন আমার সময় নেই
পরে দেখা হবে । পরে ম্যানেজার বললেন উ আপনাকে নিয়ে এই নয়জন এর আগে আটজনকে
না দেখে বিদায় দিয়েছে
দালাল এক গাল হেসে বললেন । আমি এই নিয়ে নবম বার এসেছি।
এক
পুলিস অফিসার প্রমোসন পেয়ে ট্রেনিং এ গেছেন এবং সেখানে তাকে ট্রেনার SWOT
এ্যানাল্যাইসিস সেখাচ্ছেন। SWOT হল ব্যবসার ক্ষেত্রে শক্তি(Strength,
দূর্বলত(Weakness), সূযোগ(Opportunity) ও ভয়(Threat)-এর বিবেচনা। আলোচনার
পর ট্রেনার ঐ অফিসার কে ব্যক্তিগত অভিঙ্গতা থেকে SHOT এর একটা উদাহরণ দিতে
বললেন।
উত্তর টা ছিল এমন:-
আমার শক্তি হল আমার বৌ;
আমার দূর্বলতা হল পাশের বাড়ির বৌ;
আমার সূযোগ হল তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়;
আমার ভয় আমি যখন বৌ কে রেখে বাইরে কোথও যাই;
মক্কেল গোয়েন্দা বিভাগে ইন্টারভিউ দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ কেন চোর সব সময় চুরি স্থলে ফিঙ্গার প্রিন্ট রেখে যায়...
মক্কেলঃ ওরা বেশির ভাগ সময় অশিক্ষিত হয় তাই আঙ্গুলের ছাপ রেখে যায়...শিক্ষিত হলে অবশ্যি সাইন করে যেত।
আস্তে হাঁটা
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা
জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচঃ আজও সে দু�ঘণ্টা দেরি করে অফিসে
এসেছে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
একটি
মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি তাদের নতুন ম্যানেজার রজতকে ম্যানেজমেন্ট-এর উপর
ট্রেইনিং নিতে পাঠিয়েছে। সেখানে ট্রেইনার SWOT অ্যানালাইসিস শেখাচ্ছেন।
SWOT হলো ব্যাবসার ক্ষেত্রে শক্তি (Strength), দুর্বলতা (Weakness ),
সুযোগ (Opportunity) ও ভয় (Threat) এর বিচার বিবেচনা। এরপর ট্রেইনার
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে রজতকে একটা উদাহরন দিতে বললে রজতের উত্তর:
..
..
..
..
..
আমার শক্তি আমার বৌ।
আমার দুর্বলতা হচ্ছে পাশের বাড়ির বৌ।
আমার সুযোগ হলো তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়।
আমার ভয়, আমি যখন বাইরে কোথাও যাই।
ভাবীর হাতের রান্না
বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী
করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না
খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম � হে হে, বুঝতেই পারছো, কী
বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা
কিছু করে দেখো, ফল পাবে।
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স,
কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, কী মিয়া, পরামর্শ কাজে
লাগলো?
বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!
শুধু ওভার টাইম খাটবো
একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা
পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি । তারপর যদি কেউ ওভার
টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা
দেওয়া হবে । তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।
মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।
�হাসান সাহেব, কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস ডলিকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন।
�কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সাথে সিনেমা দেখতে যেতে রাজি হবে?
ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমিরার চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানিঃ জ্বী স্যার।
ম্যানেজারঃ আগে একটা হারিয়েছিলে তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম ।
কেরানিঃ দুটোই হারাই নি স্যার ! একটা মাত্র হারিয়েছি ।
ম্যানেজারঃ তাহলে অন্যটা কোথায় ?
কেরানিঃ হারিয়ে যাবার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমিররার মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম ।
অফিস-বস-কলিগ
কাল অফিসে আসোনি কেন?
: আমার বাবা মারা গিয়েছেন গতকাল।
: তোমার বাবা তো আমাদের অফিসের স্টাফ না, তিনি না এলেও কিছু যায় আসে না। তুমি আসোনি কেন?
কিসমত মিয়া অফিসে পৌঁছেই চলে গেল বসের কাছে-
-স্যার আমার বেতন বাড়ান।
বস-কেন, বেতন বাড়াবো?
-স্যার, আমি বিয়ে করেছি।
বস খুব গম্ভীর ভাবে বললো, অফিসের নিয়ম অনুযায়ী অফিসের বাইরের কোনো দূর্ঘটনার জন্য অফিস দায়ী নন।
পঞ্চাশোর্ধ
এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহন করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না
দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা
যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে
পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫,০০০.০০ টাকা।
ব্যবসায়ী স্বভাব সূলভ কারণে সেই বিলও কাটলেন ২,৫০০.০০ টাকা। বাকি আড়াই
হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসাবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কোউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর,
কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম অনেকে এই এপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার
অনেক বড়। এত বড় এপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম অনেকে এটি একবারেই ঠান্ডা।
কলগার্ল ব্যবসায়রি এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই
হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫,০০০.০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং
ব্যবসায়ীর কারনগুলোর বিপরীতে লিখলেন :
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পড়ে থাকবে ?
২) এপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিলো, কিন্তু তোমার যদি এই
এপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি
করার আছে ?
৩) এপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিলো, কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫,০০০.০০ টাকাই দিতে হবে।
কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |
একটা
কোম্পানী তাদের কারখানা অগ্নি- বীমা করাবে ঠিক করলন । পরদিন কোম্পানীর
ম্যানেজারের ঘরে বারবার বীমা দালালরা দেখা করবার জন্য আসতে লাগল ।
কোম্পানী ম্যানেজারে ব্যস্ত ছিল্রন তিনি আটজন দালালকে বললেন আমার সময় নেই
পরে দেখা হবে । পরে ম্যানেজার বললেন উ আপনাকে নিয়ে এই নয়জন এর আগে আটজনকে
না দেখে বিদায় দিয়েছে
দালাল এক গাল হেসে বললেন । আমি এই নিয়ে নবম বার এসেছি।
এক
পুলিস অফিসার প্রমোসন পেয়ে ট্রেনিং এ গেছেন এবং সেখানে তাকে ট্রেনার SWOT
এ্যানাল্যাইসিস সেখাচ্ছেন। SWOT হল ব্যবসার ক্ষেত্রে শক্তি(Strength,
দূর্বলত(Weakness), সূযোগ(Opportunity) ও ভয়(Threat)-এর বিবেচনা। আলোচনার
পর ট্রেনার ঐ অফিসার কে ব্যক্তিগত অভিঙ্গতা থেকে SHOT এর একটা উদাহরণ দিতে
বললেন।
উত্তর টা ছিল এমন:-
আমার শক্তি হল আমার বৌ;
আমার দূর্বলতা হল পাশের বাড়ির বৌ;
আমার সূযোগ হল তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়;
আমার ভয় আমি যখন বৌ কে রেখে বাইরে কোথও যাই;
মক্কেল গোয়েন্দা বিভাগে ইন্টারভিউ দিতে এসেছে।
প্রশ্নকর্তাঃ কেন চোর সব সময় চুরি স্থলে ফিঙ্গার প্রিন্ট রেখে যায়...
মক্কেলঃ ওরা বেশির ভাগ সময় অশিক্ষিত হয় তাই আঙ্গুলের ছাপ রেখে যায়...শিক্ষিত হলে অবশ্যি সাইন করে যেত।
আস্তে হাঁটা
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা
জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচঃ আজও সে দু�ঘণ্টা দেরি করে অফিসে
এসেছে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
একটি
মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি তাদের নতুন ম্যানেজার রজতকে ম্যানেজমেন্ট-এর উপর
ট্রেইনিং নিতে পাঠিয়েছে। সেখানে ট্রেইনার SWOT অ্যানালাইসিস শেখাচ্ছেন।
SWOT হলো ব্যাবসার ক্ষেত্রে শক্তি (Strength), দুর্বলতা (Weakness ),
সুযোগ (Opportunity) ও ভয় (Threat) এর বিচার বিবেচনা। এরপর ট্রেইনার
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে রজতকে একটা উদাহরন দিতে বললে রজতের উত্তর:
..
..
..
..
..
আমার শক্তি আমার বৌ।
আমার দুর্বলতা হচ্ছে পাশের বাড়ির বৌ।
আমার সুযোগ হলো তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়।
আমার ভয়, আমি যখন বাইরে কোথাও যাই।
ভাবীর হাতের রান্না
বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী
করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না
খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম � হে হে, বুঝতেই পারছো, কী
বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা
কিছু করে দেখো, ফল পাবে।
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স,
কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, কী মিয়া, পরামর্শ কাজে
লাগলো?
বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!
শুধু ওভার টাইম খাটবো
একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা
পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি । তারপর যদি কেউ ওভার
টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা
দেওয়া হবে । তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।
মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।
�হাসান সাহেব, কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস ডলিকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন।
�কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সাথে সিনেমা দেখতে যেতে রাজি হবে?
ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমিরার চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানিঃ জ্বী স্যার।
ম্যানেজারঃ আগে একটা হারিয়েছিলে তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম ।
কেরানিঃ দুটোই হারাই নি স্যার ! একটা মাত্র হারিয়েছি ।
ম্যানেজারঃ তাহলে অন্যটা কোথায় ?
কেরানিঃ হারিয়ে যাবার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমিররার মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম ।
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jokes:
ইনটারভিউ
একটি মেয়ে রিসিপশনিষ্ট পদের জন্য ইন্টারভিউ
দিতে গেলেন এবং তাকে প্রশ্ন করা হল তিনি কত বেতন চান। এর উত্তরে তিনি
উত্তর দিলেনঃ "১,০০,০০০ (একলক্ষ টাকা) দিলেই চলবে। " সাথে সাথে প্রশ্নকর্ত
তাকে বললেনঃ "আচ্ছা তাই কথা থাকল, ১,০০,০০০ টাকা সাথে ধানমন্ডিতে এবং
গুলশানে একটা করে ফ্লাট, ২টা গাড়ী যার সকল খরচ আমাদের, ১০,০০০ টাকার
মোবাইল বিল, সপ্তাহে মাত্র ১দিন ৪ ঘন্টা ডিউটি করলেই হবে।" এই শুনে তো ঐ
মেয়ে মহা খুশি। বললঃ "স্যার আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছিনা। এত কিছু? আচ্ছা
স্যার বলেনতো আপনি মজা করছেন নাতো?" প্রশ্নকর্তা বললেনঃ "হ্যাঁ আমি মজাই
করছিলাম, কিন্তু এই মজা করাটা আপনিই প্রথম শুরু করেছেন।"
ইনটারভিউ
একটি মেয়ে রিসিপশনিষ্ট পদের জন্য ইন্টারভিউ
দিতে গেলেন এবং তাকে প্রশ্ন করা হল তিনি কত বেতন চান। এর উত্তরে তিনি
উত্তর দিলেনঃ "১,০০,০০০ (একলক্ষ টাকা) দিলেই চলবে। " সাথে সাথে প্রশ্নকর্ত
তাকে বললেনঃ "আচ্ছা তাই কথা থাকল, ১,০০,০০০ টাকা সাথে ধানমন্ডিতে এবং
গুলশানে একটা করে ফ্লাট, ২টা গাড়ী যার সকল খরচ আমাদের, ১০,০০০ টাকার
মোবাইল বিল, সপ্তাহে মাত্র ১দিন ৪ ঘন্টা ডিউটি করলেই হবে।" এই শুনে তো ঐ
মেয়ে মহা খুশি। বললঃ "স্যার আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছিনা। এত কিছু? আচ্ছা
স্যার বলেনতো আপনি মজা করছেন নাতো?" প্রশ্নকর্তা বললেনঃ "হ্যাঁ আমি মজাই
করছিলাম, কিন্তু এই মজা করাটা আপনিই প্রথম শুরু করেছেন।"
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jokes:
ইন্টারভিউ
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?
যুবক: এটার ইংরেজি পারি না স্যার। আরবিটা পারি।
প্রশ্নকর্তা: আরবিটা পার? ঠিক আছে বল।
যুবক: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন
ইন্টারভিউ
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?
যুবক: এটার ইংরেজি পারি না স্যার। আরবিটা পারি।
প্রশ্নকর্তা: আরবিটা পার? ঠিক আছে বল।
যুবক: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন
Jokes: উকিল
Jokes:
উকিল
এক মক্কেল দৌড়ে হাঁপাতে হাঁপাতে এসে উকিলের কক্ষে ঢুকে তাঁর সঙ্গে কথা বলছেন�
মক্কেল: উকিল সাহেব, আমি একটু আগে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে তো সিনেমা দেখানোর বদলে জ্যান্ত মানুষ কাটা দেখাচ্ছে।
উকিল: তা আপনি সিনেমা দেখার জন্য কোন সিনেমা হলে গিয়েছিলেন, শুনি?
মক্কেল: কেন? সব থিয়েটারেই তো সিনেমা চলে। আমি যে থিয়েটারে গিয়েছিলাম, তার সামনে লেখা ছিল �অপারেশন থিয়েটার�।
নতুন এক মক্কেল বিখ্যাত এক উকিলের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন�
মক্কেল: আচ্ছা, আপনার ফি কত?
উকিল: আমি প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে ১৫ হাজার টাকা নিই।
মক্কেল: কেন, আপনি এত বেশি টাকা নেন কেন?
উকিল: এটাই তো আমার ন্যায্য পারিশ্রমিক। হাতে সময় কম। এবার আপনার তিন নম্বর প্রশ্নটি বলে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন!
আদালতে
এক বৃদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যে, বৃদ্ধা নাকি ডাইনী। এ ধরনের
অভিযোগ প্রায়ই আসে এবং জজ সাহেব তা খারিজ করে দেন। যথারীতি এ অভিযোগটিও
তিনি খারিজ করে দিলেন। তবে তার যে কোন কারনে বৃদ্ধার ব্যাপারে কৌতুহল হল।
উনি বৃদ্ধাকে অফিসে ডেকে পাঠালেন। বৃদ্ধা আসার পর জজ জিজ্ঞেস করলেন: আচ্ছা
বলুনতো আপনাকে সবাই ডাইনী বলে কেন?
আমি লোকের সাথে বাজি ধরি। এবং আমার বাজি ভাগ্য এত ভাল যে লোক যা অসম্ভব
বলে মনে করে তাও আমার ভাগ্যগুণে হয়ে যায়। যার দরুন আমি অনেক টাকা বাজিতে
জিতি।
সত্যিই! কি রকম একটা উদাহরণ দিতে পারেন? বেশ এই ধরুন আমি বলছি আপনি কাল
সকাল ১০ টার আগে স্ত্রীরূপ ধারণ করবেন। এজন্য আমি ১ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে
রাজি আছি। জজ সাহেব কিছুক্ষন স্থম্ভিত হয়ে রইলেন। উনি বিশ্বাস করতে
পারছিলেন না যে কথাটা তিনি ঠিক শুনেছেন কি না? জজ বললেন এটা তো অসম্ভব এর
উপর বাজি রাখছেন? আমি রাজি, বৃদ্ধা বললেন। আপনি রাজি? অবশ্যই রাজি কাল
সকাল ১০টার সময় টাকা নিয়ে এখানে হাজির হবেন।
জজ সাহেব নিজেকে যতই সংস্কারমুক্ত ভাবেন না কেন পরের কয়েক ঘন্টা খুবই
টেনশনে কাটালেন। কারনে অকারনে বার বার বাথরুমে গেলেন যদিও তিনি জানতেন
এরকম কিছু ঘটতে পারে না। যাহোক জজ সাহেব কোন মতে সময়টা পার করে সকালে
আদালতে হাজির হলেন।
বৃদ্ধাও ১০টার আগে পৌছে গেল সাথে দুইজন যুবক। এরা কারা ? বৃদ্ধা বললেন
এতগুলো টাকা একা একা নিয়ে আসতে ভরসা হল না। জজ সাহেব একটা বিজয়ের হাসি
হেসে বললেন এদের এখন ছেড়ে দিতে পারেন। কেন? কারন টাকাটা আমার কাছেই রেখে
যেতে হবে। তা হতেই পারে না আমি বিশ্বাস করি না বৃদ্ধা উত্তেজিত হয়ে বললেন।
জজ বললেন এটাই সত্যি, আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। আমি নিজের চোখে প্রমাণ
দেখতে চাই, এতগুলো টাকার ব্যাপার। ঠিক আছে বলে জজ সাহেব প্রমাণ দেয়ার জন্য
তার প্যান্ট খুললেন। সাথে সাথে দেখলেন বৃদ্ধার সঙ্গীরা দুম দুম করে দেয়ালে
মাথা ঠুকছে।
ওকি ওরকম করছ কেন? জজ প্যান্ট পরতে পরতে হতভম্ব হয়ে বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস
করলেন। কারণ উনারা এইমাত্র আমার কাছে ২ লাখ টাকার বাজি হারলেন। ওরা আপনার
আদালতের নতুন উকিল। ওদের সাথে বাজি ধরেছিলাম আপনার অফিসে ওদের চোখের সামনে
আপনার প্যান্ট খুলিয়ে ছাড়ব।
আদালতে এক উকিল ডাক্তারকে_
: আচ্ছা, পোস্টমর্টেমের আগে লোকটির কি নাড়ি টিপে দেখেছিলেন?
: না।
: লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন?
: না।
: নিঃশ্বাস ঠিকমতো নিচ্ছিল
কি-না খেয়াল করেছিলেন?
: না।
: তাহলে এটা কি সম্ভব নয় যে, পোস্টমর্টেমের সময় লোকটা জীবিত ছিল?
: না।
: কী করে নিশ্চিত হলেন?
: কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে একটা বোতলে ছিল।
: তা সত্ত্বেও তো লোকটা বেঁচে থাকতে পারে_ তাই না?
: [ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে] এখন মনে হচ্ছে পারে। ও হয়তো বেঁচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে!
উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে
উকিল
এক মক্কেল দৌড়ে হাঁপাতে হাঁপাতে এসে উকিলের কক্ষে ঢুকে তাঁর সঙ্গে কথা বলছেন�
মক্কেল: উকিল সাহেব, আমি একটু আগে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে তো সিনেমা দেখানোর বদলে জ্যান্ত মানুষ কাটা দেখাচ্ছে।
উকিল: তা আপনি সিনেমা দেখার জন্য কোন সিনেমা হলে গিয়েছিলেন, শুনি?
মক্কেল: কেন? সব থিয়েটারেই তো সিনেমা চলে। আমি যে থিয়েটারে গিয়েছিলাম, তার সামনে লেখা ছিল �অপারেশন থিয়েটার�।
নতুন এক মক্কেল বিখ্যাত এক উকিলের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন�
মক্কেল: আচ্ছা, আপনার ফি কত?
উকিল: আমি প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে ১৫ হাজার টাকা নিই।
মক্কেল: কেন, আপনি এত বেশি টাকা নেন কেন?
উকিল: এটাই তো আমার ন্যায্য পারিশ্রমিক। হাতে সময় কম। এবার আপনার তিন নম্বর প্রশ্নটি বলে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন!
আদালতে
এক বৃদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যে, বৃদ্ধা নাকি ডাইনী। এ ধরনের
অভিযোগ প্রায়ই আসে এবং জজ সাহেব তা খারিজ করে দেন। যথারীতি এ অভিযোগটিও
তিনি খারিজ করে দিলেন। তবে তার যে কোন কারনে বৃদ্ধার ব্যাপারে কৌতুহল হল।
উনি বৃদ্ধাকে অফিসে ডেকে পাঠালেন। বৃদ্ধা আসার পর জজ জিজ্ঞেস করলেন: আচ্ছা
বলুনতো আপনাকে সবাই ডাইনী বলে কেন?
আমি লোকের সাথে বাজি ধরি। এবং আমার বাজি ভাগ্য এত ভাল যে লোক যা অসম্ভব
বলে মনে করে তাও আমার ভাগ্যগুণে হয়ে যায়। যার দরুন আমি অনেক টাকা বাজিতে
জিতি।
সত্যিই! কি রকম একটা উদাহরণ দিতে পারেন? বেশ এই ধরুন আমি বলছি আপনি কাল
সকাল ১০ টার আগে স্ত্রীরূপ ধারণ করবেন। এজন্য আমি ১ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে
রাজি আছি। জজ সাহেব কিছুক্ষন স্থম্ভিত হয়ে রইলেন। উনি বিশ্বাস করতে
পারছিলেন না যে কথাটা তিনি ঠিক শুনেছেন কি না? জজ বললেন এটা তো অসম্ভব এর
উপর বাজি রাখছেন? আমি রাজি, বৃদ্ধা বললেন। আপনি রাজি? অবশ্যই রাজি কাল
সকাল ১০টার সময় টাকা নিয়ে এখানে হাজির হবেন।
জজ সাহেব নিজেকে যতই সংস্কারমুক্ত ভাবেন না কেন পরের কয়েক ঘন্টা খুবই
টেনশনে কাটালেন। কারনে অকারনে বার বার বাথরুমে গেলেন যদিও তিনি জানতেন
এরকম কিছু ঘটতে পারে না। যাহোক জজ সাহেব কোন মতে সময়টা পার করে সকালে
আদালতে হাজির হলেন।
বৃদ্ধাও ১০টার আগে পৌছে গেল সাথে দুইজন যুবক। এরা কারা ? বৃদ্ধা বললেন
এতগুলো টাকা একা একা নিয়ে আসতে ভরসা হল না। জজ সাহেব একটা বিজয়ের হাসি
হেসে বললেন এদের এখন ছেড়ে দিতে পারেন। কেন? কারন টাকাটা আমার কাছেই রেখে
যেতে হবে। তা হতেই পারে না আমি বিশ্বাস করি না বৃদ্ধা উত্তেজিত হয়ে বললেন।
জজ বললেন এটাই সত্যি, আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। আমি নিজের চোখে প্রমাণ
দেখতে চাই, এতগুলো টাকার ব্যাপার। ঠিক আছে বলে জজ সাহেব প্রমাণ দেয়ার জন্য
তার প্যান্ট খুললেন। সাথে সাথে দেখলেন বৃদ্ধার সঙ্গীরা দুম দুম করে দেয়ালে
মাথা ঠুকছে।
ওকি ওরকম করছ কেন? জজ প্যান্ট পরতে পরতে হতভম্ব হয়ে বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস
করলেন। কারণ উনারা এইমাত্র আমার কাছে ২ লাখ টাকার বাজি হারলেন। ওরা আপনার
আদালতের নতুন উকিল। ওদের সাথে বাজি ধরেছিলাম আপনার অফিসে ওদের চোখের সামনে
আপনার প্যান্ট খুলিয়ে ছাড়ব।
আদালতে এক উকিল ডাক্তারকে_
: আচ্ছা, পোস্টমর্টেমের আগে লোকটির কি নাড়ি টিপে দেখেছিলেন?
: না।
: লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন?
: না।
: নিঃশ্বাস ঠিকমতো নিচ্ছিল
কি-না খেয়াল করেছিলেন?
: না।
: তাহলে এটা কি সম্ভব নয় যে, পোস্টমর্টেমের সময় লোকটা জীবিত ছিল?
: না।
: কী করে নিশ্চিত হলেন?
: কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে একটা বোতলে ছিল।
: তা সত্ত্বেও তো লোকটা বেঁচে থাকতে পারে_ তাই না?
: [ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে] এখন মনে হচ্ছে পারে। ও হয়তো বেঁচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে!
উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে
political violence
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্র হাতে তি
A cadre with open Pistol but where is the police. Ocober 28th,2006
A Bangladeshi protester throws a brick during a clash with riot police in Dhaka on Jan. 8
A man is arrested for in a clash between activists and Bangladeshi police in Dhaka, Jan. 9, 2007
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
A political activist was laid on the road on october28th,2006.
Awami League cadres beat up a man who fell in a drain on october 28th,2006
Bangladesh - Votes Needed Not Violence
Bangladeshi protestors from main opposition party, Awami League, set fires in Dhaka, Oct. 27, 2006
Does he know why did he fight for and for whom?
In Sylhet city, AL cadres brought out procession and shouted slogan
like "Catch BNP and jamat activist one by one, Slaughter them one by
one". They were carrying sharp sword-like weapons
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jamaat cadres throwing brick bats towards 14-party activists on october 28th,2006
October 28th,2006
October 28th,2006
October 28th,2006
Police van became victimized by political cadres on october 28th,2006
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Political cadres set in Bogra on October 28th,2006
shotgun in Barisal on 28 October, 2006
You will not see blood from leaders but activists... october 28th,2006
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
3 Legs !!!
"Sit & Relax"
"Sit & Relax"
"Funny Food Art"
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
fuel efficient transportation
Jokes: উকিল
Jokes:
উকিল
এক মক্কেল দৌড়ে হাঁপাতে হাঁপাতে এসে উকিলের কক্ষে ঢুকে তাঁর সঙ্গে কথা বলছেন�
মক্কেল: উকিল সাহেব, আমি একটু আগে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে তো সিনেমা দেখানোর বদলে জ্যান্ত মানুষ কাটা দেখাচ্ছে।
উকিল: তা আপনি সিনেমা দেখার জন্য কোন সিনেমা হলে গিয়েছিলেন, শুনি?
মক্কেল: কেন? সব থিয়েটারেই তো সিনেমা চলে। আমি যে থিয়েটারে গিয়েছিলাম, তার সামনে লেখা ছিল �অপারেশন থিয়েটার�।
নতুন এক মক্কেল বিখ্যাত এক উকিলের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন�
মক্কেল: আচ্ছা, আপনার ফি কত?
উকিল: আমি প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে ১৫ হাজার টাকা নিই।
মক্কেল: কেন, আপনি এত বেশি টাকা নেন কেন?
উকিল: এটাই তো আমার ন্যায্য পারিশ্রমিক। হাতে সময় কম। এবার আপনার তিন নম্বর প্রশ্নটি বলে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন!
আদালতে
এক বৃদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যে, বৃদ্ধা নাকি ডাইনী। এ ধরনের
অভিযোগ প্রায়ই আসে এবং জজ সাহেব তা খারিজ করে দেন। যথারীতি এ অভিযোগটিও
তিনি খারিজ করে দিলেন। তবে তার যে কোন কারনে বৃদ্ধার ব্যাপারে কৌতুহল হল।
উনি বৃদ্ধাকে অফিসে ডেকে পাঠালেন। বৃদ্ধা আসার পর জজ জিজ্ঞেস করলেন: আচ্ছা
বলুনতো আপনাকে সবাই ডাইনী বলে কেন?
আমি লোকের সাথে বাজি ধরি। এবং আমার বাজি ভাগ্য এত ভাল যে লোক যা অসম্ভব
বলে মনে করে তাও আমার ভাগ্যগুণে হয়ে যায়। যার দরুন আমি অনেক টাকা বাজিতে
জিতি।
সত্যিই! কি রকম একটা উদাহরণ দিতে পারেন? বেশ এই ধরুন আমি বলছি আপনি কাল
সকাল ১০ টার আগে স্ত্রীরূপ ধারণ করবেন। এজন্য আমি ১ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে
রাজি আছি। জজ সাহেব কিছুক্ষন স্থম্ভিত হয়ে রইলেন। উনি বিশ্বাস করতে
পারছিলেন না যে কথাটা তিনি ঠিক শুনেছেন কি না? জজ বললেন এটা তো অসম্ভব এর
উপর বাজি রাখছেন? আমি রাজি, বৃদ্ধা বললেন। আপনি রাজি? অবশ্যই রাজি কাল
সকাল ১০টার সময় টাকা নিয়ে এখানে হাজির হবেন।
জজ সাহেব নিজেকে যতই সংস্কারমুক্ত ভাবেন না কেন পরের কয়েক ঘন্টা খুবই
টেনশনে কাটালেন। কারনে অকারনে বার বার বাথরুমে গেলেন যদিও তিনি জানতেন
এরকম কিছু ঘটতে পারে না। যাহোক জজ সাহেব কোন মতে সময়টা পার করে সকালে
আদালতে হাজির হলেন।
বৃদ্ধাও ১০টার আগে পৌছে গেল সাথে দুইজন যুবক। এরা কারা ? বৃদ্ধা বললেন
এতগুলো টাকা একা একা নিয়ে আসতে ভরসা হল না। জজ সাহেব একটা বিজয়ের হাসি
হেসে বললেন এদের এখন ছেড়ে দিতে পারেন। কেন? কারন টাকাটা আমার কাছেই রেখে
যেতে হবে। তা হতেই পারে না আমি বিশ্বাস করি না বৃদ্ধা উত্তেজিত হয়ে বললেন।
জজ বললেন এটাই সত্যি, আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। আমি নিজের চোখে প্রমাণ
দেখতে চাই, এতগুলো টাকার ব্যাপার। ঠিক আছে বলে জজ সাহেব প্রমাণ দেয়ার জন্য
তার প্যান্ট খুললেন। সাথে সাথে দেখলেন বৃদ্ধার সঙ্গীরা দুম দুম করে দেয়ালে
মাথা ঠুকছে।
ওকি ওরকম করছ কেন? জজ প্যান্ট পরতে পরতে হতভম্ব হয়ে বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস
করলেন। কারণ উনারা এইমাত্র আমার কাছে ২ লাখ টাকার বাজি হারলেন। ওরা আপনার
আদালতের নতুন উকিল। ওদের সাথে বাজি ধরেছিলাম আপনার অফিসে ওদের চোখের সামনে
আপনার প্যান্ট খুলিয়ে ছাড়ব।
আদালতে এক উকিল ডাক্তারকে_
: আচ্ছা, পোস্টমর্টেমের আগে লোকটির কি নাড়ি টিপে দেখেছিলেন?
: না।
: লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন?
: না।
: নিঃশ্বাস ঠিকমতো নিচ্ছিল
কি-না খেয়াল করেছিলেন?
: না।
: তাহলে এটা কি সম্ভব নয় যে, পোস্টমর্টেমের সময় লোকটা জীবিত ছিল?
: না।
: কী করে নিশ্চিত হলেন?
: কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে একটা বোতলে ছিল।
: তা সত্ত্বেও তো লোকটা বেঁচে থাকতে পারে_ তাই না?
: [ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে] এখন মনে হচ্ছে পারে। ও হয়তো বেঁচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে!
উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?
উকিল
এক মক্কেল দৌড়ে হাঁপাতে হাঁপাতে এসে উকিলের কক্ষে ঢুকে তাঁর সঙ্গে কথা বলছেন�
মক্কেল: উকিল সাহেব, আমি একটু আগে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে তো সিনেমা দেখানোর বদলে জ্যান্ত মানুষ কাটা দেখাচ্ছে।
উকিল: তা আপনি সিনেমা দেখার জন্য কোন সিনেমা হলে গিয়েছিলেন, শুনি?
মক্কেল: কেন? সব থিয়েটারেই তো সিনেমা চলে। আমি যে থিয়েটারে গিয়েছিলাম, তার সামনে লেখা ছিল �অপারেশন থিয়েটার�।
নতুন এক মক্কেল বিখ্যাত এক উকিলের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন�
মক্কেল: আচ্ছা, আপনার ফি কত?
উকিল: আমি প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে ১৫ হাজার টাকা নিই।
মক্কেল: কেন, আপনি এত বেশি টাকা নেন কেন?
উকিল: এটাই তো আমার ন্যায্য পারিশ্রমিক। হাতে সময় কম। এবার আপনার তিন নম্বর প্রশ্নটি বলে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে জলদি কেটে পড়ুন!
আদালতে
এক বৃদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে যে, বৃদ্ধা নাকি ডাইনী। এ ধরনের
অভিযোগ প্রায়ই আসে এবং জজ সাহেব তা খারিজ করে দেন। যথারীতি এ অভিযোগটিও
তিনি খারিজ করে দিলেন। তবে তার যে কোন কারনে বৃদ্ধার ব্যাপারে কৌতুহল হল।
উনি বৃদ্ধাকে অফিসে ডেকে পাঠালেন। বৃদ্ধা আসার পর জজ জিজ্ঞেস করলেন: আচ্ছা
বলুনতো আপনাকে সবাই ডাইনী বলে কেন?
আমি লোকের সাথে বাজি ধরি। এবং আমার বাজি ভাগ্য এত ভাল যে লোক যা অসম্ভব
বলে মনে করে তাও আমার ভাগ্যগুণে হয়ে যায়। যার দরুন আমি অনেক টাকা বাজিতে
জিতি।
সত্যিই! কি রকম একটা উদাহরণ দিতে পারেন? বেশ এই ধরুন আমি বলছি আপনি কাল
সকাল ১০ টার আগে স্ত্রীরূপ ধারণ করবেন। এজন্য আমি ১ লক্ষ টাকা বাজি ধরতে
রাজি আছি। জজ সাহেব কিছুক্ষন স্থম্ভিত হয়ে রইলেন। উনি বিশ্বাস করতে
পারছিলেন না যে কথাটা তিনি ঠিক শুনেছেন কি না? জজ বললেন এটা তো অসম্ভব এর
উপর বাজি রাখছেন? আমি রাজি, বৃদ্ধা বললেন। আপনি রাজি? অবশ্যই রাজি কাল
সকাল ১০টার সময় টাকা নিয়ে এখানে হাজির হবেন।
জজ সাহেব নিজেকে যতই সংস্কারমুক্ত ভাবেন না কেন পরের কয়েক ঘন্টা খুবই
টেনশনে কাটালেন। কারনে অকারনে বার বার বাথরুমে গেলেন যদিও তিনি জানতেন
এরকম কিছু ঘটতে পারে না। যাহোক জজ সাহেব কোন মতে সময়টা পার করে সকালে
আদালতে হাজির হলেন।
বৃদ্ধাও ১০টার আগে পৌছে গেল সাথে দুইজন যুবক। এরা কারা ? বৃদ্ধা বললেন
এতগুলো টাকা একা একা নিয়ে আসতে ভরসা হল না। জজ সাহেব একটা বিজয়ের হাসি
হেসে বললেন এদের এখন ছেড়ে দিতে পারেন। কেন? কারন টাকাটা আমার কাছেই রেখে
যেতে হবে। তা হতেই পারে না আমি বিশ্বাস করি না বৃদ্ধা উত্তেজিত হয়ে বললেন।
জজ বললেন এটাই সত্যি, আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। আমি নিজের চোখে প্রমাণ
দেখতে চাই, এতগুলো টাকার ব্যাপার। ঠিক আছে বলে জজ সাহেব প্রমাণ দেয়ার জন্য
তার প্যান্ট খুললেন। সাথে সাথে দেখলেন বৃদ্ধার সঙ্গীরা দুম দুম করে দেয়ালে
মাথা ঠুকছে।
ওকি ওরকম করছ কেন? জজ প্যান্ট পরতে পরতে হতভম্ব হয়ে বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস
করলেন। কারণ উনারা এইমাত্র আমার কাছে ২ লাখ টাকার বাজি হারলেন। ওরা আপনার
আদালতের নতুন উকিল। ওদের সাথে বাজি ধরেছিলাম আপনার অফিসে ওদের চোখের সামনে
আপনার প্যান্ট খুলিয়ে ছাড়ব।
আদালতে এক উকিল ডাক্তারকে_
: আচ্ছা, পোস্টমর্টেমের আগে লোকটির কি নাড়ি টিপে দেখেছিলেন?
: না।
: লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন?
: না।
: নিঃশ্বাস ঠিকমতো নিচ্ছিল
কি-না খেয়াল করেছিলেন?
: না।
: তাহলে এটা কি সম্ভব নয় যে, পোস্টমর্টেমের সময় লোকটা জীবিত ছিল?
: না।
: কী করে নিশ্চিত হলেন?
: কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে একটা বোতলে ছিল।
: তা সত্ত্বেও তো লোকটা বেঁচে থাকতে পারে_ তাই না?
: [ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে] এখন মনে হচ্ছে পারে। ও হয়তো বেঁচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে!
উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?
Jokes: ক্রেতা-বিক্রেতা
Jokes:
ক্রেতা-বিক্রেতা
চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা
শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, স্ত্রী তার
এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার
বের করে গুলি করে দু�জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা অপরজন বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
প্রথম লোক বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো কি সাংঘাতিক হতে পারত?
দ্বিতীয় জন : গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।
এক তোতলা লোক পাখীর দোকানে গিয়ে বলছেন, ভা-ভা-ই, এ-এ-টা কী পা-পা-খী?
দোকানী বলল, তোতা পাখী।
তোতলা লোকটি বলল, পা-পা-খী-টা-র দা-দা-ম ক-ক-ত?
- আপনি নিলে এক দাম এক হাজার টাকা?
- এ-এ-ত টা-টা-কা দা-ম। ক-ক-ম হ-বে না?
- না কম হবে না।
- আ-চ্ছা ভা-ভা-ই, এ-ক হা-হা-জা-র টা-কা-য় দি-ব, কি-ন্তু পা-পা-খী-টা ক-ক-থা ব-ল-বে তো?
- আপনার চাইতে ভাল কথা বলবে, নিয়ে যান।
ভদ্রলোক মাছ কিনতে গেছেন। বড় একটা মাছ দেখে বললেন, মাছ কত করে কেজি?
- একশত বিশ টাকা।
- পেট এত মোটা কেন? পেটে ডিম নেই তো?
- না স্যার, একটা ডিমও নেই। আমার মাছ না?
ভদ্রলোক মাছ কাটার জন্য বললেন। কিন্তু কাটার পরেই পেট থেকে ডিম বের হলো।
মাছওয়ালা একটুও ভিমড়ি না খেয়ে মাছটা হাতে নিয়ে কান্না কান্না ভঙ্গিতে বলল,
ছি! ছি! এ তুই কি করলি? আমার মান ইজ্জত সব ডুবালি? আমি জানি তুই সতি
সাধ্বি। আর তুই কিনা... ছি! ছি!...
তারপর ভদ্রলোকের দিকে তাকিয়ে বলল, অবুঝ মাছ স্যার... মা করা যায় না?
এক লোক কলার দোকানে গিয়ে দোকানিকে বলছেন, এই যে ভাই, কলা কত করে?
- একটা কলা এক টাকা।
- ষাট পয়সায় দিবেন?
দোকানী রেগে গিয়ে বললেন, ষাট পয়সায় খোসা দিব।
- তাহলে চল্লিশ পয়সায় কলা পাবো, জলদি দেন।
পলাশী বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
এক লোক তার পোষা কবুতরগুলো হাটে তুলেছেন। ক্রেতাকে বলছেন_
বিক্রেতা : এই কবুতরগুলো নেন ভাই, খুবই প্রভুভক্ত।
ক্রেতা : তাই নাকি? তা কেমন করে বুঝলেন খুব প্রভুভক্ত?
বিক্রেতা : আমি যতবারই এগুলো বিক্রি করেছি, ততবারই আমার বাড়িতে আবার ফিরে এসেছে!
ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |
ক্রেতা : তাড়াতাড়ি একটা পলিথিন ব্যাগ দিন তো, এক্ষুনি আমাকে ট্রেন ধরতে হবে।
বিক্রেতা : মাফ করবেন, ট্রেন ধরার মতো এত বড় পলিথিন ব্যাগ আমার কাছে নেই।
ক্রেতা-বিক্রেতা
চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা
শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, স্ত্রী তার
এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার
বের করে গুলি করে দু�জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা অপরজন বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
প্রথম লোক বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো কি সাংঘাতিক হতে পারত?
দ্বিতীয় জন : গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।
এক তোতলা লোক পাখীর দোকানে গিয়ে বলছেন, ভা-ভা-ই, এ-এ-টা কী পা-পা-খী?
দোকানী বলল, তোতা পাখী।
তোতলা লোকটি বলল, পা-পা-খী-টা-র দা-দা-ম ক-ক-ত?
- আপনি নিলে এক দাম এক হাজার টাকা?
- এ-এ-ত টা-টা-কা দা-ম। ক-ক-ম হ-বে না?
- না কম হবে না।
- আ-চ্ছা ভা-ভা-ই, এ-ক হা-হা-জা-র টা-কা-য় দি-ব, কি-ন্তু পা-পা-খী-টা ক-ক-থা ব-ল-বে তো?
- আপনার চাইতে ভাল কথা বলবে, নিয়ে যান।
ভদ্রলোক মাছ কিনতে গেছেন। বড় একটা মাছ দেখে বললেন, মাছ কত করে কেজি?
- একশত বিশ টাকা।
- পেট এত মোটা কেন? পেটে ডিম নেই তো?
- না স্যার, একটা ডিমও নেই। আমার মাছ না?
ভদ্রলোক মাছ কাটার জন্য বললেন। কিন্তু কাটার পরেই পেট থেকে ডিম বের হলো।
মাছওয়ালা একটুও ভিমড়ি না খেয়ে মাছটা হাতে নিয়ে কান্না কান্না ভঙ্গিতে বলল,
ছি! ছি! এ তুই কি করলি? আমার মান ইজ্জত সব ডুবালি? আমি জানি তুই সতি
সাধ্বি। আর তুই কিনা... ছি! ছি!...
তারপর ভদ্রলোকের দিকে তাকিয়ে বলল, অবুঝ মাছ স্যার... মা করা যায় না?
এক লোক কলার দোকানে গিয়ে দোকানিকে বলছেন, এই যে ভাই, কলা কত করে?
- একটা কলা এক টাকা।
- ষাট পয়সায় দিবেন?
দোকানী রেগে গিয়ে বললেন, ষাট পয়সায় খোসা দিব।
- তাহলে চল্লিশ পয়সায় কলা পাবো, জলদি দেন।
পলাশী বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
এক লোক তার পোষা কবুতরগুলো হাটে তুলেছেন। ক্রেতাকে বলছেন_
বিক্রেতা : এই কবুতরগুলো নেন ভাই, খুবই প্রভুভক্ত।
ক্রেতা : তাই নাকি? তা কেমন করে বুঝলেন খুব প্রভুভক্ত?
বিক্রেতা : আমি যতবারই এগুলো বিক্রি করেছি, ততবারই আমার বাড়িতে আবার ফিরে এসেছে!
ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |
ক্রেতা : তাড়াতাড়ি একটা পলিথিন ব্যাগ দিন তো, এক্ষুনি আমাকে ট্রেন ধরতে হবে।
বিক্রেতা : মাফ করবেন, ট্রেন ধরার মতো এত বড় পলিথিন ব্যাগ আমার কাছে নেই।
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jokes:
খাবার হোটেল
এক লোক রেস্টুরেন্টের সামনে একটি অদ্ভুত
বিজ্ঞাপন দেখে দাঁড়াল। বিজ্ঞাপনে লেখা আছে, �আমরা যদি আপনার অর্ডার
অনুযায়ী খাবার দিতে ব্যর্থ হই তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা দেওয়া হবে।� লোকটা
ভেতরে ঢুকতেই ওয়েটার এল। সে তাকে এক গ্লাস বাঘের দুধ আর দুটি রুটি দিতে
বলল। ওয়েটার অর্ডার লিখে কিচেনে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যানেজার
পাঁচটি ১০০ টাকার নোট নিয়ে ফিরে এল। টাকাগুলো টেবিলে রেখে বলল, �এই নিন
আপনার টাকা। গত ১০ বছরে এই প্রথম আজ আমাদের রুটি ছিল না।�
এক লোক নতুন রেস্টুরেন্ট খুলছে, রেস্টুরেন্টের অন্যতম আইটেম খিচুরি।
এক কাস্টোমার একদিন ওই লোককে বলল, ভাই, আপনার এখানকার খিচুরি কেমন?
-� আমার খিচুরি ঢাকার দ্বিতীয় সেরা খিচুরি।- লোকটার জবাব।
- তাহলে প্রথম সেরা কোনটার?
- বাকি সবগুলা।
প্রচন্ড ক্ষুধা নিয়ে হোটেলে খেতে বসেছে একজন । মাছটা মুখে দিয়েই ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলেন তিনি।
: এই ব্যাটা, মাছ পচা কেন ? ডাক তোর মালিককে। মালিক কোথায় ?
: পাশের হোটেলে খেতে গেছে, স্যার।
এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, �আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।�
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
বিমর্ষ
এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন
ওয়েটারকে। অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লাচ্ছির গ্লাস। খাবার আগে
ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লাচ্ছির গ্লাস অন্য একজনের হাতে। তিনি বেশ
আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন। এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে
বসে কাঁদতে শুরু করলেন। সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন, �প্লিজ, কাঁদবেন
না, এক গ্লাস লাচ্ছিই তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস লাচ্ছি কিনে দিচ্ছি।�
শুনে তিনি বললেন, �আমি সে জন্য কাঁদছি না।� তাহলে? জানতে চাইলেন ওই
লোকটি। তিনি বলতে শুরু করলেন, �ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট ঝগড়া
হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই হলো; অফিসে গিয়ে শুনলাম চাকরি চলে গেছে;
বাসায় ফিরে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে��� এত কিছুর পর ত্যক্তবিরক্ত হয়ে
রেস্টুরেন্টে এসে বিষ খাব বলে লাচ্ছির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি���সেটাও আপনি
খেয়ে ফেললেন! আমার তো কপালটাই খারাপ!!�
রেস্তোরায় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন- �গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।�
ওয়েটার: কি বলেন স্যার! দুটি কাটলেটইতো একই দিনে বানানো।
রেস্তোরায় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন- �গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।�
ওয়েটার: কি বলেন স্যার! দুটি কাটলেটইতো একই দিনে বানানো।
অর্থনৈতিক মন্দার সময় হোটেলে ঢুকেছে ছাত্ররা। একজন বলল, �আমাকে দুইটা বিফস্টেক দিন।�
লাইনে দাঁড়ানো ক্রেতারা ফিসফিস করে বলল, �দেখেছ, এই মন্দার সময় কত খায়!�
এক ছাত্র তখন বেয়ারাকে বলছে-সঙ্গে আঠারোটা কাঁটা চামচ দেবেন।
খাবার হোটেল
এক লোক রেস্টুরেন্টের সামনে একটি অদ্ভুত
বিজ্ঞাপন দেখে দাঁড়াল। বিজ্ঞাপনে লেখা আছে, �আমরা যদি আপনার অর্ডার
অনুযায়ী খাবার দিতে ব্যর্থ হই তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা দেওয়া হবে।� লোকটা
ভেতরে ঢুকতেই ওয়েটার এল। সে তাকে এক গ্লাস বাঘের দুধ আর দুটি রুটি দিতে
বলল। ওয়েটার অর্ডার লিখে কিচেনে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যানেজার
পাঁচটি ১০০ টাকার নোট নিয়ে ফিরে এল। টাকাগুলো টেবিলে রেখে বলল, �এই নিন
আপনার টাকা। গত ১০ বছরে এই প্রথম আজ আমাদের রুটি ছিল না।�
এক লোক নতুন রেস্টুরেন্ট খুলছে, রেস্টুরেন্টের অন্যতম আইটেম খিচুরি।
এক কাস্টোমার একদিন ওই লোককে বলল, ভাই, আপনার এখানকার খিচুরি কেমন?
-� আমার খিচুরি ঢাকার দ্বিতীয় সেরা খিচুরি।- লোকটার জবাব।
- তাহলে প্রথম সেরা কোনটার?
- বাকি সবগুলা।
প্রচন্ড ক্ষুধা নিয়ে হোটেলে খেতে বসেছে একজন । মাছটা মুখে দিয়েই ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলেন তিনি।
: এই ব্যাটা, মাছ পচা কেন ? ডাক তোর মালিককে। মালিক কোথায় ?
: পাশের হোটেলে খেতে গেছে, স্যার।
এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, �আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।�
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
বিমর্ষ
এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন
ওয়েটারকে। অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লাচ্ছির গ্লাস। খাবার আগে
ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লাচ্ছির গ্লাস অন্য একজনের হাতে। তিনি বেশ
আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন। এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে
বসে কাঁদতে শুরু করলেন। সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন, �প্লিজ, কাঁদবেন
না, এক গ্লাস লাচ্ছিই তো; আমি আপনাকে দুই গ্লাস লাচ্ছি কিনে দিচ্ছি।�
শুনে তিনি বললেন, �আমি সে জন্য কাঁদছি না।� তাহলে? জানতে চাইলেন ওই
লোকটি। তিনি বলতে শুরু করলেন, �ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের সঙ্গে বিরাট ঝগড়া
হলো; বাসে মানিব্যাগ ছিনতাই হলো; অফিসে গিয়ে শুনলাম চাকরি চলে গেছে;
বাসায় ফিরে দেখি বউ বাপের বাড়ি চলে গেছে��� এত কিছুর পর ত্যক্তবিরক্ত হয়ে
রেস্টুরেন্টে এসে বিষ খাব বলে লাচ্ছির সঙ্গে বিষ মিশিয়েছি���সেটাও আপনি
খেয়ে ফেললেন! আমার তো কপালটাই খারাপ!!�
রেস্তোরায় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন- �গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।�
ওয়েটার: কি বলেন স্যার! দুটি কাটলেটইতো একই দিনে বানানো।
রেস্তোরায় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন- �গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।�
ওয়েটার: কি বলেন স্যার! দুটি কাটলেটইতো একই দিনে বানানো।
অর্থনৈতিক মন্দার সময় হোটেলে ঢুকেছে ছাত্ররা। একজন বলল, �আমাকে দুইটা বিফস্টেক দিন।�
লাইনে দাঁড়ানো ক্রেতারা ফিসফিস করে বলল, �দেখেছ, এই মন্দার সময় কত খায়!�
এক ছাত্র তখন বেয়ারাকে বলছে-সঙ্গে আঠারোটা কাঁটা চামচ দেবেন।
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jokes:
খেলাধুলা
গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে! আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?
লোকটা কোনমতে বললো, হ্যাঁ।
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, এখন কেমন বোধ করছেন?
লোকটা বললো, দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।
আমার এত ধৈর্য কোথায়
দু জন দাবা খেলছিল। পাশে দাঁড়িয়ে আরেক ভদ্রলোক পাক্কা দু ঘন্টা ধরে তাদের দাবার চাল বলে দিচ্ছিলেন আর তাদের ভুলের সমালোচনা করছিলেন।
শেষমেশ অতিষ্ঠ হয়ে একজন খেলোয়ার বলল, তা হলে আপনিই খেলুন না।
ভদ্রলোক প্রায় আঁতকে উঠে বললেন, না, না আমার এত ধৈর্য কোথায়!
আম্পায়ারগুলো সব আমাদের
একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক
করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো
ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব
বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক
শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে,
কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের
করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো
তো সব আমাদের এখানে!
খেলাধুলা
গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে! আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?
লোকটা কোনমতে বললো, হ্যাঁ।
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, এখন কেমন বোধ করছেন?
লোকটা বললো, দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।
আমার এত ধৈর্য কোথায়
দু জন দাবা খেলছিল। পাশে দাঁড়িয়ে আরেক ভদ্রলোক পাক্কা দু ঘন্টা ধরে তাদের দাবার চাল বলে দিচ্ছিলেন আর তাদের ভুলের সমালোচনা করছিলেন।
শেষমেশ অতিষ্ঠ হয়ে একজন খেলোয়ার বলল, তা হলে আপনিই খেলুন না।
ভদ্রলোক প্রায় আঁতকে উঠে বললেন, না, না আমার এত ধৈর্য কোথায়!
আম্পায়ারগুলো সব আমাদের
একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক
করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো
ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব
বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক
শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে,
কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের
করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো
তো সব আমাদের এখানে!
Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH
Jokes:
গোপাল ভাঁড়
গাধা আর রাজা
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
গোপাল
ভাড়েঁর পড়শীর সাথে সংগত কারনেই ভাল সম্পর্ক নেই। সবসময় বিবাদ বিসংবাদ
লেগেই থাকে। তাই এদের মধ্যে যোগাযোগ একরকম বন্ধই। এরই মধ্যে একদিন দেখা
গেল পাশের বাড়ীতে মহাধুমধামে ভোজের আয়োজন চলছে। শত শত অতিথি আসছে - চমৎকার
খাবারের বাসনা গোপালের বাড়ীতে ঢুকছে। গোপাল ভাড়ঁ কৌতুহলী হয়ে খবর নিয়ে
জানলো - ঐ বাড়ীর একটা ছেলে মারা গেছে - যারা শ্রাদ্ধানুষ্টান চলছে। গোপাল
তাকে নিমন্ত্রন না করায় খুবই মনঃক্ষুন্ন হলো। ভাবতে লাগলো কিভাবে এর জবাব
দেওয়া যায়।
ভাবতে ভাবতে অবশেষে নিজের ছোট ছেলেকে টেনে ছাদে নিয়ে গিয়ে পাশে বাড়ীর
উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলা শুরু করলো - "এই দেখ, আমারও ছেলে আছে, এই ছেলে
মারা গেলে বিরাট শ্রাদ্ধের আয়োজন করা হবে। তখন তোমাদের দাওয়া দেবো না, বলে
রাখলাম কিন্তু"।
রাজা
কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, �বুঝলে
গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে
তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?�
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, �আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়ই আসতেন!�
গোপালের
তামাকপ্রীতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মোটেই পছন্দ করতেন না।একদিন গোপালকে সঙ্গে
নিয়ে পালকিতে কোথাও যাচ্ছেন, দেখেন তামাক ক্ষেতে এক গাধা চড়ে
বেড়াচ্ছে।সেই গাধা ক্ষেতের আগাছা খাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তামাক পাতায় ভুলেও
মুখ দিচ্ছে না।
সুযোগ পেয়ে রাজা বলেন, �দেখেছো হে গোপাল, একটা গাধাও তামাক খায় না!�
শুনে গোপাল বলে, �আজ্ঞে রাজা মশাই, তা যা বলেছেন।কেবল গাধারাই তামাক খায় না।�
গোপালের
সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন
শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের
জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
একজন বৈরাগী গোপালকে চিনত না।সে গোপালের সামনে এসে বলল, �ঈশ্বরের সেবার জন্য আপনি কিছু চাঁদা দেবেন?�
গোপাল কিছু না বলে বৈরাগীকে একটা টাকা দিল।
টাকাটা পেয়ে বৈরাগী খুশি হয়ে পথ হাঁটতে লাগল।কিছুটা যেতেই গোপাল তাকে ডাকল, �ও বৈরাগী, একবারটি আমার কাছে এসো।�
বৈরাগী খুশিমনে তার কাছে আসলে গোপাল বলল, �তোমার বয়স কত?�
� আজ্ঞে আঠারো ।�
�আমার বয়স পঞ্চান্ন।�
�তাতে কি হল?�
�এইমাত্র ঈশ্বরের সেবার জন্য যে একটা টাকা নিয়েছ সেটা ফেরত দাও, কারণ তোমার আগেই আমি স্বর্গে যাব এবং ঈশ্বরের সেবারর্ সুযোগ পাব।�
এক পন্ডিতের মাথায় তিলকের ঘটা দেখে গোপাল খুব আমোদ পেয়ে জিজ্ঞেস করেছে, �ওহে পন্ডিত, কপালে এতো সব কি এঁকেছো?�
পন্ডিত একগাল হেসে বলে, �আজ্ঞে, ফোঁটা কাটুচি!�
গোপাল উদাত্ত গলায় ফের শুধায়, �ফোঁটা কাটুচি, না কাগে হাগুচি?�
রাজা
গোপাল ভাঁড় কে প্রশ্ন করল, গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু? গোপাল
রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল, বেশি না, মাত্র সাড়ে চার
হাত ব্যবধান।
গোপালের
সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন
শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের
জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
গোপালকে
বলছেন রামবাবু, �এখানে বাঁদরের বড্ড উৎপাত।তোমাকে তো দেখতে বেশ বাঁদরের
মতোই! ওদের দলে তোমাকে ছেড়ে দিলে কি হবে বলতো? তুমি নিশ্চই কখনো বাঁদর
দেখনি?�
�আজ্ঞে না! আপনার মত বাঁদর আমি আগে আর কক্ষনো দেখিনি!� গোপালের সোজা-সাপ্টা উত্তর।
গোপাল ভাঁড় হাসতে হাসতে মইরা গেল...
গোপাল ভাঁড়
গাধা আর রাজা
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
গোপাল
ভাড়েঁর পড়শীর সাথে সংগত কারনেই ভাল সম্পর্ক নেই। সবসময় বিবাদ বিসংবাদ
লেগেই থাকে। তাই এদের মধ্যে যোগাযোগ একরকম বন্ধই। এরই মধ্যে একদিন দেখা
গেল পাশের বাড়ীতে মহাধুমধামে ভোজের আয়োজন চলছে। শত শত অতিথি আসছে - চমৎকার
খাবারের বাসনা গোপালের বাড়ীতে ঢুকছে। গোপাল ভাড়ঁ কৌতুহলী হয়ে খবর নিয়ে
জানলো - ঐ বাড়ীর একটা ছেলে মারা গেছে - যারা শ্রাদ্ধানুষ্টান চলছে। গোপাল
তাকে নিমন্ত্রন না করায় খুবই মনঃক্ষুন্ন হলো। ভাবতে লাগলো কিভাবে এর জবাব
দেওয়া যায়।
ভাবতে ভাবতে অবশেষে নিজের ছোট ছেলেকে টেনে ছাদে নিয়ে গিয়ে পাশে বাড়ীর
উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলা শুরু করলো - "এই দেখ, আমারও ছেলে আছে, এই ছেলে
মারা গেলে বিরাট শ্রাদ্ধের আয়োজন করা হবে। তখন তোমাদের দাওয়া দেবো না, বলে
রাখলাম কিন্তু"।
রাজা
কৃষ্ণচন্দ্র সব সভাসদদের সামনে গোপালকে জব্দ করার উদ্দেশ্যে বলছেন, �বুঝলে
গোপাল, আমার সাথে তোমার চেহারার কিন্তু দারুণ মিল! তা বাবার শাসনামলে
তোমার মা কি এদিকে আসতেন-টাসতেন নাকি?�
গদগদ হয়ে গোপাল বলে, �আজ্ঞে না রাজামশাই! তবে মা না এলেও বাবা কিন্তু প্রায়ই আসতেন!�
গোপালের
তামাকপ্রীতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মোটেই পছন্দ করতেন না।একদিন গোপালকে সঙ্গে
নিয়ে পালকিতে কোথাও যাচ্ছেন, দেখেন তামাক ক্ষেতে এক গাধা চড়ে
বেড়াচ্ছে।সেই গাধা ক্ষেতের আগাছা খাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তামাক পাতায় ভুলেও
মুখ দিচ্ছে না।
সুযোগ পেয়ে রাজা বলেন, �দেখেছো হে গোপাল, একটা গাধাও তামাক খায় না!�
শুনে গোপাল বলে, �আজ্ঞে রাজা মশাই, তা যা বলেছেন।কেবল গাধারাই তামাক খায় না।�
গোপালের
সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন
শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের
জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
একজন বৈরাগী গোপালকে চিনত না।সে গোপালের সামনে এসে বলল, �ঈশ্বরের সেবার জন্য আপনি কিছু চাঁদা দেবেন?�
গোপাল কিছু না বলে বৈরাগীকে একটা টাকা দিল।
টাকাটা পেয়ে বৈরাগী খুশি হয়ে পথ হাঁটতে লাগল।কিছুটা যেতেই গোপাল তাকে ডাকল, �ও বৈরাগী, একবারটি আমার কাছে এসো।�
বৈরাগী খুশিমনে তার কাছে আসলে গোপাল বলল, �তোমার বয়স কত?�
� আজ্ঞে আঠারো ।�
�আমার বয়স পঞ্চান্ন।�
�তাতে কি হল?�
�এইমাত্র ঈশ্বরের সেবার জন্য যে একটা টাকা নিয়েছ সেটা ফেরত দাও, কারণ তোমার আগেই আমি স্বর্গে যাব এবং ঈশ্বরের সেবারর্ সুযোগ পাব।�
এক পন্ডিতের মাথায় তিলকের ঘটা দেখে গোপাল খুব আমোদ পেয়ে জিজ্ঞেস করেছে, �ওহে পন্ডিত, কপালে এতো সব কি এঁকেছো?�
পন্ডিত একগাল হেসে বলে, �আজ্ঞে, ফোঁটা কাটুচি!�
গোপাল উদাত্ত গলায় ফের শুধায়, �ফোঁটা কাটুচি, না কাগে হাগুচি?�
রাজা
গোপাল ভাঁড় কে প্রশ্ন করল, গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু? গোপাল
রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল, বেশি না, মাত্র সাড়ে চার
হাত ব্যবধান।
গোপালের
সাথে এক ভদ্রলোকের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন রামবাবু, �বুঝলে গোপাল, ইনি হলেন
শ্রী বিদ্যাচরণ মিশ্র।তোমার মতো অকাট মূর্খ নন, রীতিমত যাকে বলে বিদ্যের
জাহাজ!�
�তা জাহাজই যখন ডাঙায় কেনো? সাগরের জলে ভাসিয়ে দিন না!� গোপালের সরল উত্তর।
গোপালকে
বলছেন রামবাবু, �এখানে বাঁদরের বড্ড উৎপাত।তোমাকে তো দেখতে বেশ বাঁদরের
মতোই! ওদের দলে তোমাকে ছেড়ে দিলে কি হবে বলতো? তুমি নিশ্চই কখনো বাঁদর
দেখনি?�
�আজ্ঞে না! আপনার মত বাঁদর আমি আগে আর কক্ষনো দেখিনি!� গোপালের সোজা-সাপ্টা উত্তর।
গোপাল ভাঁড় হাসতে হাসতে মইরা গেল...
Page 2 of 8 • 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8
Similar topics
» Bangla Choti and Jokes,story collection in Bangla Font
» bangla jokes collection
» উকিল ও ডাক্তার-bangla jokes
» bangla jokes collection
» উকিল ও ডাক্তার-bangla jokes
Page 2 of 8
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum