Forum - Earn With Fun Here
Would you like to react to this message? Create an account in a few clicks or log in to continue.
SHARE THIS WITH YOUR FRIEND
Share |
Keywords

gaand  Basor  golpo  rater  

NOW ONLINE

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH

5 posters

Page 1 of 8 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8  Next

Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH

Post by jahid456 Fri Apr 23, 2010 10:21 am

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Image

for jokes click here from download link

http://www.ziddu.com/download/6888826/adultjokes.rar.html

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH 1187
[/b]BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Computer+learning


Last edited by rina222 on Fri May 07, 2010 12:56 am; edited 5 times in total (Reason for editing : .)
jahid456
jahid456
GOOD POSTER

Posts : 415
VIP POINT : 686
Join date : 2010-04-23

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla funny photo

Post by Admin Sat May 01, 2010 8:10 am

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Dhaka+xclusive+car

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Lux+shoe

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Purus+nirjaton

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Purus+nirjaton

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Kolombas

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Train%5Bbdjokes4u.blogspot%5D
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla conversation story-প্রেম[bajokes4u.blogspot]

Post by Admin Sat May 01, 2010 8:13 am

bangla conversation story-প্রেম[bajokes4u.blogspot]
কিছুদিন আগে আমার এক ফ্রেন্ডের সাথে কথা হচ্ছিল। কথপোকথনের মূল বিষয় ছিল প্রেম।
প্রেম করতাম না দেখে আমি নিজের জন্য খুবই গর্ববোধ করতাম।
তারপর যা ঘটল সেটা খুবই দুঃখ জনক ছিল। কথা গুলো নিম্নরুপঃ
লিটুঃ- আমি প্রেম করছি। আমাকে কেউ ২ টাকা দিছে।
আমিঃ- না।
লিটুঃ- তুমি প্রেম করো নাই। তোমাকে কেউ ২ টাকা দিছে।
আমিঃ- না।
লিটুঃ- আমি প্রেম করে মজা পাইছি। তুমি মজা পাইছ।
আমিঃ না।
কি ভুলটাই না করলাম জীবনে। লস, ক্ষতি, লোকসান সবই হয়ে গেল। cry
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty BANGLA CHOTY/CHOTI/GOLPO-DITIO BASOR RATE BIRAL MARA[BDJOKES4U.BLOGSPOT]

Post by Admin Sat May 01, 2010 8:13 am

BANGLA CHOTY/CHOTI/GOLPO-DITIO BASOR RATE BIRAL MARA[BDJOKES4U.BLOGSPOT]
এক.
আজ মফিজের বাসর রাত। রাত তো জীবনে অনেক পার করিয়াছে সে, কিন্তু এই রাতের কথা ভাবিয়া ভাবিয়া কতো রাত যে নির্ঘুম কাটিয়া গিয়াছে তাহার কোনো ইয়ত্তা নাই। মফিজ তাহার জীবনে নারী সঙ্গ খুব বেশি একটা পায় নাই। ইসকুলে পড়িবার সময় তাহারই প্রতিবেশি খোদেজা, তাহার দিকে চাহিয়া চাহিয়া মুচকি হাসিতো। সেই হাসির অর্থ ধরিবার নিমিত্তে মফিজ চেষ্টা করিতো আর ভাবিয়া ভাবিয়া গলদগর্ম হইয়া যাইতো।
তাহার পর যখন সে সদরে হাফিজ ভাইয়ের মুদি দোকানে চাকুরি করিতে গেলো, সেইখানে এক বাসার কাজের মেয়ে, নাম চুমকি। উফ্...., দেখো তাহার কথা মনে হইতেই রোমকুপ সব খাড়াইয়া যাইতেছে! লাজ-শরমের বালাই নাই মেয়েটার। একদিন দোকানের পিছনে আড়ালে.....,
ওই সব কথা ভাবিতে চায়না মফিজ। চুমকির বিবাহ হইয়া গিয়াছে। তাহার কথা মনে করাও পাপ। আর এখন তাহারও বিবাহ হইয়া গিয়াছে। পাশের গ্রামের মাইয়া, নাম বিলকিস। মফিজ দেখিয়াছে, বড়োই সোন্দর।
বিকেলবেলা বন্ধুদের সাথে কোনরকমে পার করিয়া, সন্ধাকালেই বাসায় ফিরিল মফিজ। বন্ধুরা সবাই তাকে নিয়ে ঠাট্টায় মাতিয়াছিলো। রাত্রিকালে বউয়ের সাথে সে কেমন করিবে, আলাপের বিষয়বস্তু ছিলো এই। মফিজ লজ্জায় লাল হইয়া যায়! উহারা পারেও!
একটা কথা বারেবার ঘুরপাক খায় মফিজের মনে, আজ তাহার বাসর রাত। আর আজই মারিতে হইবে বিড়াল....। উত্তেজনায় টগবগ করিয়া ফুটিতে থাকে মফিজ! প্রথম রাতেই মারিতে হইবে বিড়াল। নহিলে....! সে কথা ভাবিতে চাহেনা মফিজ, বন্ধুরা বলে মারিতে না পারিলে নাকি বউ ভাগিয়া যাইবে! না, তাকে পারিতেই হইবে!
দুই.
মফিজের বউ বাপের বাড়ি চলিয়া গিয়াছে। লোকমুখে কথাটা পুরো গ্রাম চাউর হইতে সময় লাগিলো না। বিয়ের পরের দিনই বউয়ের চলিয়া যাওয়া নিয়া, লোকজন হাস্য-রসাত্মক আলোচনায় মাতিয়াছে। ওদিকে মফিজ পাগলপ্রায় হইয়া, গ্রামের চেয়ারম্যান হইতে শুরু করিয়া যতো মান্যগন্য লোকজন আছে সবাইকে জড়ো করিল। সবাই একমত হইলেন, হাজার হোক মফিজ তাহাদের গ্রামেরই সন্তান। বিয়ের পরেরদিনই বউ চলিয়া যাওয়া, গ্রামেরই অপমান। তাই সবাই একমত হইলেন, কি সমাচার দেখিতে হইবে। ভিন গাঁয়ের কাছে তো আর মান-ইজ্জত বিসর্জন দেওয়া যাইতে পারেনা!
মফিজের গ্রামের লোকজন যখন বিলকিসের বাড়িতে পৌঁছাইয়া গেলো, সে পক্ষের লোকজনও কিছুক্ষনের মধ্যে একজোট হইলো। তখন সেইখানে সালিশের অবতারণা হইলো। দুইপক্ষের মধ্যে প্রচুর বাক-বিতন্ডা হইলো, যুক্তিতর্ক হইলো। কিন্তু ব্যাপারটার কোনো সুরাহা হইলোনা। শেষমেষ সবাই একমত হইলেন, এ ব্যাপারে বউ অর্থাৎ, বিলকিস বেগমের মুখ হইতে শোনা দরকার; কেন সে শুশুরবাড়ি হইতে চলিয়া আসিলো।
আড়াই হাত ঘোমটা মুখের উপর টানিয়া বিলকিস সালিশে উপস্থিত হইয়া যাহা বলিলো তাহা এ রুপঃ মফিজ রাত্রি আট ঘটিকায় বাসর ঘরে প্রবেশ করে। বিলকিস তাহার অপেক্ষায় ব্যাকুল হইয়া বসিয়া আছিলো। কিন্তু তাহাকে নিরাশ করিয়া মফিজ বলে,‘বউ, আমি একটু বাইরে যামু।’
নতুন বউয়ের কথা বলিতে নাই, তথাপি এমনতরো কথা শুনিয়া বিলকিস চুপ থাকিতে পারিলেনা, ‘ক্যান?’ জিজ্ঞেস করিলো সে।
‘এই যামু আর আমু।’ নিরুপায় হইয়া বিলকিস বলিলো, ‘যান, কিন্তু বেশি দেরি করিয়েন না।’ মফিজ বের হইয়া গেলো। তাহার অপেক্ষায় বিলকিস পাঁচ ঘন্টা পার করিয়া দিলো। কিন্তু মফিজের ফিরিবার নাম নাই। ভোর রাতের দিকে মফিজ ফিরিয়া আসিলো। তাহাকে দেখিয়া বিলকিস বেগমের চক্ষু চড়কগাছ! চুল উসখো-খুশকো, বেশভূষায় ময়লা, আর হাতে...., একটা থলে। অবাক বিলকিস জিজ্ঞেস করিলো,‘কই গেছিলেন, আপনার হাতের মইধ্যে কি?’
মফিজ থলেটা খুলতে খুলতে উত্তর দিলো, ‘তেমন কিছু না বউ, একটা বিলাই(!!!)। বিলাইটা আমি ঘরের কাছেই বাইন্ধা রাখছিলাম। কিন্তু কোন ফাঁকে যে ওইটা পলাইয়া গেলো! হেইডারে খুঁজতে খুজতেই তো সারাটা রাত পার করিয়া দিলাম।’
‘বিলাই দিয়া হইবো কি!!!!’ বিস্ময়ে বিলকিসের কন্ঠস্বর কয়েক পর্দা চড়িয়া গেলো।
‘কি যে কউ না বউ, তুমি কি জানো না, বাসর রাতেই বিলাই মারতে হয়।’ কথা শেষ করিয়া মফিজ খাটের নিচ হইতে রামদা বাহির করিলো, তারপর বিলকিস কে বলিলো, ‘বউ, তোমার চোখ দুইখান বন্ধ করো, বিলাইটারে জবাই দিমু।’
মফিজ বিড়ালটাকে রামদা দিয়া জবাই করিলো, সেই দৃশ্য দেখিয়া বিলকিস বেগম জ্ঞান হারাইয়া ফেলিলো। মফিজ পানি-টানি দিয়া বউয়ের হুঁশ ফিরাইলো ঠিকই, কিন্তু বিলকিস তাহাকে কাছে আসিতে দিলোনা। পরদিন সকালেই সে তার ভাইকে ডাকিয়া পাঠাইলো, এবং তাহার সাথে ফেরত আসিলো।
সালিশিগন বিবরণ শুনিয়া থ’ মারিয়া গেলেন। তাহারা সকলে একমত হইলেন, মফিজের মাথা খারাপ, সুতরাং বিলকিস যাহা করিয়াছে ঠিকই করিয়াছে। তাহারা অপমানের বোঝা মাথাই লইয়া ফিরতি পথ ধরিলেন।
মফিজ ভাবিতে লাগিলো, সকলের বেলায় বাসর রাতে বিড়াল মারা জায়েজ, কিন্তু তাহার বেলায় কেন এই অবিচার? মফিজ বুঝিতে পারে না....।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty চক্ষুবিশেষজ্ঞ

Post by Admin Sat May 01, 2010 8:14 am

চক্ষুবিশেষজ্ঞ
একের পর এক ম্যাচ হেরে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দল, সবাই দোষ দিচ্ছে গোলরক্ষককে। বেচারা গোলরক্ষকও অন্য সবার মতো গোল খেতে খেতে নাজেহাল। মন-টন খারাপ, তাই পার্কে বসে এক দিন হাওয়া খাচ্ছিল সে। হঠাত্ এক বুড়োমতো লোক এসে কাঁধে হাত রাখে তার, ‘বাবা, আমি তোমার অনেক খেলাই দেখেছি। আমার মনে হয়, তোমার এমন খারাপ পারফরম্যান্সে আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি।’ খুশিতে ঝলমল করে ওঠে তার মুখ, বুকে আনন্দের ঢেউ। গা ঝাড়া দিয়ে সে বলে, ‘ওহ্, চাচা, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি নিশ্চয়ই ফুটবল কোচ?’ বুড়ো ফোকলা দাঁতে হাসেন, বলেন, ‘নারে বাবা, আমি ফুটবল কোচ নই, চক্ষুবিশেষজ্ঞ!’
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Bengali SMS

Post by Admin Sun May 02, 2010 12:53 am


Bengali SMS






Send these bengali sms
messages to your friend, brother, sister, cousin, aunty,
father, mother, wife, teacher, sir, miss, spouse, family
and to everyone you like. . Naba Barsha or Nobo Borsho,
Bengali's New Year. Love, Romantic, Friendship, New
Year, Sad, Eid Mubarak, Birthday, Funny, Bangla SMS
Jokes, Poetry Bengali SMS can be found in this
category.
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty BANGLA SMS

Post by Admin Sun May 02, 2010 12:55 am

BACHAR SESER JHARA PATA BOLLO URE ESE
EK-TI BACHAR PERIYA GELO HAOAR SATHE VESE.
NATUN BACHHAR ASCHE TAKE JOTNO KORE REKHO
SWAPANO GULO SOTTI KORE VISON VALO THEKO.
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty BD SMS COLLECTION

Post by Admin Sun May 02, 2010 12:58 am

Thala! Thala! Kattadura namma poochipandiku message anappikite
irukkan.
Kattaduraiku kattam sarilla namaku message anapparathe avanuku
polapa pochi Eduda cella anappuda gud
morni, gud after, gud night messagea
Thala namma cellula balance illa ok next meet panren

Hoyto tomai valobesa korechilam vhul,
Taito akhon dicchi sai vhular e mashool,
Phool vabe tumari sudu kortam sadona...
Tai bodhoy soite hochcha katar jontrona.

Love Sms korlam send Priyar numberate,
Sms porlo giya mayer babar hate.
Kopal kharap hole buji koto kichu e hoy
Priyar baba Mobile a dakhai sudu voy.
Ak Sms ae lega galo Jilapir pach,
Taito akhon korina ar Mobile Sms

Tumi akhon bondo...amar khub Dear,
Amakeo rakho tumar... ridoyer Near,
God chara kaoka tumi...karona Fear
Dekhba kovo jibona tumar...asbena Tear


BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_rendeer
lokathile ettavum valiya heart surgon neeyanu.. karanam oru
murivu polumillathe, orittu rakham polum
cheethathe nee enthe hrydyathil kayariyunnalloo....

Oru vasantha kalam,
bhoomiyil niraye pookal parimalam parathunnu.
padathu kunji kilikal virunnu vannu
aa pular kalathu nee ente veetilekku vannu .
.appol njan ente vathil ninakkai turannu.
ninte kaikal ente nere neendu vannu..
..AMMA VALLATUM TARANEE, Biju

]Ninnkkaay 10 Ummakal
Paathumma
ayishumma
nabeesumma
kadeesumma
hadeesumma
hajjumma
beepathumma
cheriyumma
mariyumma
kunjumma
Pinna enda umma onumkudy ninda vallumma

Potla-potla totti ata he,khane ko man nahi karta,Dr.:Ye lo
dawai,mota-mota totti ayega,Jesi Marzi Kaat Aur KHAA

[/size]
Na jena na suna kokhono,Diyo nako mon.
Na jena na suna kokhono,Diyo nako mon.
Valo kore aage take jane nao,Sa kamon doron.
Aabeg ta komia aalap ta jomia aage jena nao tar vator
goron..Pore dio Mon!

February Amar Bhai ar,
February Amar Maayer,
Eakusay February...
Ami ki Volita Pa...ri!!!


BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_study
Bastota amake dayna obosor,
Tai bola vabona amai sarthopor,
jakhane e thaki, thaki joto e dura...
Tumi aacho sarakhon ai hridoy jura.

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_king BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_king
Dibbo kore bolchi tumai ar hobena vhul,
Hariye tumai aaj amija na pai vabe kul,
Roylo amar ai abedon grohon koro mura...
Aager moto e badbo tumai nikhad premer dura


Last edited by Admin on Sun May 02, 2010 12:59 am; edited 1 time in total (Reason for editing : SMALL)
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty BANGLA REXT MOBILE NICE SMS COLLECTION

Post by Admin Sun May 02, 2010 1:02 am

Network niya Raja Rani boro payrasan,
Paira diya korlo suro chithi aadan prodan,
Chithi charai paira ekdin Rajar kacha galo,
Tina dakha Raja saheb khube raga galo,
Bari fira Raja bola ata holo ki?
Rani bola ata chilo Miss Call tao bujoni!!

Tur eccha golo ura bayrak pakhna doti mala,
Dingoli tur jakna keta amni hasa khala,
Aoporno na thaka jano tur kuno shokh,
Ai kamonay bondo tuka Eid-Mubarak

Tur jonna aanta pari akas thaka tara,
Tui bolla bachta pari oxyzen chara,
Prithibi takeo lutate pari bondo turi pai,
Abar tuie bol avaba koto r mittha bola jai!!

Tumi akhon bondo...amar khub Dear,
Amakeo rakho tumar... ridoyer Near,
God chara kaoka tumi...karona Fear,
Dekhba kovo jibona tumar...asbena Tear.

Tomar Jonnae Boka Amar Pahar Soman Jala...R Aj Sai Tumie Bolle
Amai...HABO BHAI TUMI HABOE ROYYA GELA!!


Tumar Satha Tanki Maira Manibag Faka,
Mase Mase Goccha Dilam Hazar Pachek Taka.
Akhon Tumi Kaita Poro Amai System Koira?
Eccha Kora Size koira Day Bondo Tura Doira!

Tumi Amar Ringtone, Tumie Vibration,
Tumie Amar GP,AKTEL,djuice Connection.
Tumi Amar GPRS, Tumie Amar EDGE,
Tumie Amar Hridoy Jore NETWORK COVERAGE

Hridoy khula shopa dilam turi chorona,
Eccha hole aagla rakhis hridoy gohina
Aoniccha ta chura falis kuno ek dustbina!!by UZZAL
Kao Kao Gonta Khanek Kore,

]Kao Kao Gonta Khanek Kore,
Kao Abar 3/4 Gontao Kore,
Kao Kao to Sara Rat Doray Kore....Ki ?...Ki Abar ....
MOBILE CHARGE!!

Rater Akase takale dakhi lokkho Tarar mela,
Ak Chad ka ghira e jano tader joto khela,
Bondo onek pawa jai baralay hat,
Amar kacha tui ja Bondo..Oi Akaser e Chad!!

Tomar jonna Sokal,Dupur tomar jonna Sondha,
Tomar jonna sokol Gulap & Rojonigondha.
Tomar jonnae sob Sur tomar jonnae Chondo
Noton Bochor boya anuk Onabil Anondo.

Dingoli jamoni houk thik e jai kata,
Tobe bolo lav ki porono sriti geta,
A Bochore puran houk tur sokol aasa,
New Year a Tur jonna ata e kori Prottasa.

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_study BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_study BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Icon_study
tomay bhalobese ki pelam ami
tumey ba ki dile amay
tomar preme pagol pothik ami
tao ki bujhte paro na tumiby


Last edited by Admin on Sun May 02, 2010 1:03 am; edited 1 time in total (Reason for editing : SMALL)
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty VISIT 4 DAILY UPDATED BANGLA JOKES

Post by Admin Sun May 02, 2010 1:55 am

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH ImageBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH ImageBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Image


Last edited by Admin on Thu May 06, 2010 12:50 pm; edited 1 time in total (Reason for editing : .,)
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla jokes bisal somahar

Post by Admin Sun May 02, 2010 1:57 am


<!--
/* Font Definitions */
@font-face
{font-family:Mangal;
panose-1:0 0 4 0 0 0 0 0 0 0;
mso-font-charset:0;
mso-generic-font-family:auto;
mso-font-pitch:variable;
mso-font-signature:32771 0 0 0 1 0;}
@font-face
{font-family:Vrinda;
panose-1:1 1 6 0 1 1 1 1 1 1;
mso-font-charset:0;
mso-generic-font-family:auto;
mso-font-pitch:variable;
mso-font-signature:65539 0 0 0 1 0;}
/* Style Definitions */
p.MsoNormal, li.MsoNormal, div.MsoNormal
{mso-style-parent:&quot;&quot;;
margin:0in;
margin-bottom:.0001pt;
mso-pagination:widow-orphan;
font-size:12.0pt;
font-family:&quot;Times New Roman&quot;;
mso-fareast-font-family:&quot;Times New Roman&quot;;}
h2
{mso-margin-top-alt:auto;
margin-right:0in;
mso-margin-bottom-alt:auto;
margin-left:0in;
mso-pagination:widow-orphan;
mso-outline-level:2;
font-size:18.0pt;
font-family:&quot;Times New Roman&quot;;}
@page Section1
{size:8.5in 11.0in;
margin:1.0in 1.25in 1.0in 1.25in;
mso-header-margin:.5in;
mso-footer-margin:.5in;
mso-paper-source:0;}
div.Section1
{page:Section1;}
-->


গিন্নি খালি টাকা চায়





১ম জন : বাড়িতে
শান্তি নেই।
গিন্নি খালি
টাকা চায়।

২য় জন
: কত টাকা
?

১ম জন
: কোনো ঠিক
আছে ? ১০০,
২০০, ৫০০,
যখন যা
ইচ্ছে।

২য় জন
: বাপ্ রে
!! এত টাকা
নিয়ে কি
করে ?

১ম জন
: কি জানি,
জানি না।
দিই নি
তো কখনো।














সহ্য করতে পারি না





স্ত্রী : কী ব্যাপার!
বাজার থেকে
পেঁয়াজ আননি
কেন, দাম
বেশি বলে
পেঁয়াজ আনবে
না?

স্বামী : না, ঠিক তা নয়।

স্ত্রী : তাহলে?

স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি
প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা
আমি সহ্য
করতেপারি
না।











দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই





স্ত্রী: আমার সাথে
১০ বছর
সময় কাটানো
তোমার কাছে
কি?
স্বামী: আরে সে ১ সেকেন্ড
মনে হয়।
চোখের পলকে
কেটে গেল
প্রিয়ে...
স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার জন্য
১০,০০০
টাকা তোমার
জন্য কি?
স্বামী: আরে সেত ১ টাকার
মত। কোন
ব্যাপারই না।
স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে)তা
জানু আমাকে
১০,০০০
টাকা দিতে
পারবে এখন?
স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক
সেকেন্ড পরে দেই।









দাম্পত্য





স্বামী আর স্ত্রীর
মধ্যে প্রচন্ড
ঝগড়া। মুখ
দেখা, কথা
বন্ধ।
রাতে শুতে
যাওয়ার সময়
স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন
ভোরবেলা ফ্লাইট । এদিকে স্বামীবেচারা সকালে
উঠতে পারে
না। সাত-পাঁচ ভেবে
সে একটি
কাগজে লিখল
" কাল সকালচারটার সময় ডেকে
দিও।" কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায়
চাপা দিয়ে
স্বামী নিশ্চিন্তেঘুমিয়ে পড়ল।

পরের দিন
সকালে সাড়ে
আটটার সময়
স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে
তার তো
চক্ষুচড়কগাছ।
রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে
ডাকতে গিয়ে
তার নজরে
পড়ল বালিশেরপাশে একটা
চিরকুট।

খুলে দেখল
লেখা আছে
" চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।"












তার স্ত্রীকে দেখতে পেল





একজন লোক শুক্রবার
অফিসে গিয়েছে।
সেদিন মাইনে
পাওয়ার দিন
। মাইনে
পেয়েই লোকটিঠিক করল
যে সে
একেবারে উইকএন্ড পার্টি করে কাটিয়ে
তবে বাড়ি
ফিরবে। যথারীতিরবিবার রাতে
বাড়ি ফিরে
সে দেখল
স্ত্রী রেগে
বোম হয়ে
আছে। বাড়িতে
ঢুকতে না
ঢুকতেইপ্রশ্ন
" তোমার কেমন লাগবে যদি তুমি
আমাকে দু-তিন দিন
দেখতে না
পাও ?"
স্ত্রীর কাছে কিছুতেই হারবে না
বলে মনস্থ
করা লোকটি
বলল " আমার কোন প্রবলেম হবেনা"।
সোমবার কেটে
গেল সে
বউকে দেখতে
পেল না...
মঙ্গলবার,বুধবার কেটে গেল সে
বউকেদেখতে
পেল না।
অবশেষে বৃহস্পতিবার
সে তার
ফুলে ঢোল
হওয়া দুটি
চোখের মধ্যে
একটি কোনরকমে
খুলেতার
স্ত্রীকে দেখতে পেল...










২০তম বিবাহবার্ষিকী





মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম
ভেঙে গেল
স্ত্রীর। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে
দেখলেন, স্বামীবিছানায় নেই। বিছানা
থেকে নেমে
গায়ে গাউন
চাপালেন তিনি। তারপর স্বামীকে খুঁজতেসিঁড়ি দিয়ে
নিচে নেমে
এলেন।
বেশি খুঁজতে
হলো না।
রান্নাঘরের টেবিলেই বসে থাকতে দেখা
গেল স্বামীপ্রবরকে।
হাতেগরম
এক কাপ
কফি নিয়ে
দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি।
দেখেই বোঝা
যাচ্ছে, গভীর কোনো চিন্তায় মগ্ন।
মাঝেমধ্যে অবশ্য হাতের রুমাল দিয়ে
চোখ থেকে
পানি মুছেনিচ্ছেন, তারপর কফি খাচ্ছেন।
‘কী হয়েছে
তোমার?’ রান্নাঘরে ঢুকতে ঢুকতে চিন্তিতভাবে
বললেন স্ত্রী।
‘এত রাতেরান্নাঘরে কেন?’
স্বামী তাঁর
স্ত্রীর দিকে তাকালেন। তারপর গম্ভীর
হয়ে বললেন,
‘হঠাৎ ২০
বছর আগেরকথা মনে
পড়ল। খেয়াল
আছে তোমার,
যেদিন আমাদের
প্রথম দেখা
হয়েছিল। আর তারপর থেকেই
তো আমরা
ডেট করতে
শুরু করেছিলাম।
তোমার বয়স
ছিল ষোলো।
তোমার কিমনে পড়ে
সেসব?’
স্ত্রী তাঁর
স্বামীর চোখের পানি মুছে দিতে
দিতে জবাব
দিলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মনে আছে।’
স্বামী একটু
থেমে বললেন,
‘তোমার কি মনে আছে, পার্কে
তোমার বাবা
আমাদের হাতেনাতেধরে ফেলেছিলেন?’
‘হ্যাঁ, আমার মনে আছে।’ একটা
চেয়ার নিয়ে
স্বামীর কাছে বসতে বসতে বললেন
স্ত্রী।
স্বামী আবার
বললেন, ‘মনে আছে, তোমার বাবা
তখন রেগে
গিয়ে আমার
মুখে শটগান
ধরেবলেছিলেন,
‘এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করো,
নয়তো তোমাকে
২০ বছর
জেল খাটাবআমি।’
স্ত্রী নরম
সুরে বললেন,
‘আমার সবই
মনে আছে।’
স্বামী আবার
তাঁর গাল
থেকে চোখের
পানি মুছতে
মুছতে বললেন,
‘আজকে আমি
জেলথেকে
ছাড়া পেতাম।’


















নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন





একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর
এক মহিলা
একই কম্পার্টমেন্টে
শোওয়ার জায়গাপেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও
দুজনেই খুব
ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেই তারাঘুমিয়ে পড়লেন।
ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা
নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল।
তিনি একটু
ইতস্তত করে
ভদ্রমহিলাকে ঘুম থেকেজাগিয়ে বললেন
" দেখুন কিছু মনে করবেন না
, আমার এত
ঠান্ডা লাগছে,
আপনি কি
দয়াকরে
আমার সুটকেস
থেকে একটা
কম্বল বার
করে আমায়
দেবেন ?"

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন " আমার আরো
একটা ভালো
আইডিয়া আছে।
আজকের রাতেরজন্য মনে
করি না
আমরা স্বামী
আর স্ত্রী?"

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে
মনে খুব
খুশি হয়ে
বললেন " ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে
এখন আমার
কি করা
উচিত?"

"উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে
নিয়ে নিন।
"














সবচেয়ে বড় সমস্যা





একটা উপদেশ- সবসময়
মানিব্যাগে আপনি আপনার স্ত্রীর ছবি
রাখুন। যখনই
বড়ো কোনোসমস্যায় পড়বেন তখন মানিব্যাগ বের
করে স্ত্রীর
ছবিটা দেখবেন,
আর মনে
করবেন এরচেয়ে বড়
সমস্যা আর
কিছুই হতে
পারে না।







উকিল বাবা





শিক্ষক বললেন, লেখাপড়ায়
তুমি বেজায়
খারাপ করছো,
কাল তোমার
বাবাকে স্কুলে
আসতেবলবে,
তার সাথে
পরামর্শ করতে হবে |
: কিন্তু তার জন্য যে ফি
লাগবে স্যার
|
: ফি ! কিসের
জন্য?
: আমার বাবাযে
উকিল | ফি
ছাড়া পরামর্শ
করেন না
|




ডাক নাম বনাম স্কুলের নাম





: তোমার নাম কি
খোকা ?
: নাবিল |
: আহা, ডাক
নাম নয়,
স্কুলের নাম জানতে চাইছি |
: ও , স্কুলের
নাম যাত্রাপুর
প্রাথমিক বিদ্যালয় |




গরু রচনা





শিক্ষকঃ কিরে কামাল,
তোর আর
তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক
রকম হলো
কী করে?
কামালঃ স্যার
আমরা দুজনে
একই গরু
দেখে লিখেছি
যে !





রাজমুকুট





শিক্ষক : রাণী এলিজাবেথকে
কোথায় রাজমুকুট
পড়িয়ে দেওয়া
হয়েছিলো?
ছাত্র : মাথায় স্যার।





ভবিষ্যত কাল





শিক্ষক : ‘আমি একজন
মানুষকে খুন করেছি’- এই বাক্যটাকে
ভবিষ্যত কালে রূপান্তরকরো তো
|
ছাত্র : ‘আপনি শীঘ্রই জেলে যাবেন
' |





পয়সা থেকে টাকা





ছেলে : বাবা আমার
ধারণা, কাল
থেকে আমরা
অনেক বড়লোক
হয়ে যাব
|
বাবা : কীভাবে?
ছেলে : আগামীকাল
আমাদের অংকের
স্যার, কীভাবে
পয়সাকে টাকা
বানাতে হয়
তাশেখাবে
|






শিক্ষাগত যোগ্যতা





নিয়োগকর্তা - আপনার শিক্ষাগত
যোগ্যতা

আবেদনকারী- আজ্ঞে এফ, এস, সি
স্যার

নিয়োগকর্তা - বা ভাল তারপর বলুন
এই যে
আপনাকেই বলছি , আপনার শিক্ষাগতযোগ্যতা
কি

অপর আবেদনকারী
(পুত্র) - আজ্ঞে বি এস, সি
, স্যার

নিয়োগকর্তা- বেশ খুশি হলাম ।
তা আপনার?
হ্যা আমি
এই ম্যাডামকে
বলছি। আপনারকোয়ালিফিকেশন জানতে চাইছি । মহিলা
আবেদনকারী (মা) - আজ্ঞে এম, এস,সি

নিয়োগকর্তা- বা । আপনারা দেখছি
সবচেয়ে ভাল
শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখেন ।

স্যার আপনি
একটু বোধ
হয় ভুল
করছেন

নিয়োগকর্তা - কেন? কেন ?

মহিলা- আজ্ঞে
এম, এস,
সি মানে
মাদার অব
সেভেন চিলড্রেন

পুরুষ- আজ্ঞে
আমি ফাদার
অব সেভেন
চিলড্রেন ।

ছেলে- আমি
ব্রাদার অব সিক্স চিলড্রেন

























মুমুর্ষু ব্যক্তি এবং সম্পদ





আইনের অধ্যাপক উইল
বা ইচ্ছাপত্র
সর্ম্পকে বিরাট লেকচার দিয়ে ছাত্রদের
জিজ্ঞাসাকরলেন , এবার বলোতো উইলের
ব্যাপারে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস কি
কি?

চট করে
পেছন থেকে
এক ছাত্র
বললো একজন
মুমুর্ষু ব্যক্তি এবং তার ধন
সম্পদ স্যার।







তোমার বাপকেও না





ফিলিপ তার ছেলেকে
উনুনের ওপর
বসিয়ে দিয়ে
ঠিক যে
মুহুতে ছেলেটি
লাফ মারলো
বাবাএক
পা সরে
দাড়ালো। ছেলেটি মাথা গুজে পড়লো
মাটিতে

এ থেকেই
তুমি একটা
একটা শিক্ষা
পাবে , বললো
ফিলিপ - কাউকে বিশ্বাস করবেনা ।এমন কি
তোমার বাপকেও
না ।








সাবধান আর নিচে নামিস না





এক শিক্ষক ক্লাসে
ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনেসের
নাম বল
তো যা
ভিন্ন ভিন্ননামে পরিচিতি
হয় ।

ছাত্র- চুল

শিক্ষক - কিভাবে ?

ছাত্র- মাথায়
আমরা বলি
চুল , চোখের
উপরে থাকলে
বলি ভ্রু,
ঠোটের উপরে
থাকলে বলিগোফ , গালে
ও চিবুকে
থাকলে বলি
দাড়ি ।
বুকে থাকলে
বলি লোম
এবং ......

শিক্ষক- সাবধান আর নিচে নামিস
না ।















দিদিমনিকে চুমু দিয়েছেন





স্কুল ইসপেক্টর এক
শিক্ষাথীকে বললেন আচ্ছা আপনি ছেলেদের
অবজারভেশান সন্বন্ধে তামিলদেন তো?

ঃ জি
হ্যাঁ

ঃ দেখি
ছেলেদের একটু পরীক্ষা করে ।আচ্ছা ছেলেরা
তোমরা চোখ
বন্ধ করত।
তারপরইনসপেক্টর
মুখে একটু
শব্দ করে
এবং বললেন
আচ্ছা ছোকরা
বলত আমি
কি করলাম

একটা ছেলে
পেছন থেকে
মুখ জবাড়িয়ে
বলে ওঠে
আপনি দিদিমনিকে
চুমু দিয়েছেন










নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন





একটা ছেলে বড্ড
পড়া চুরি
করত ।
ক্লাস টিচার
একদিন অতিষ্ট
হয়ে তাকে
বলল দাঁড়াও

ছেলেটি দাঁড়িয়ে
গেল

তোমার বয়স
কত ?

বার বছর।

বার বছর
? তোমার লজ্জা করা উচিত ।
কারন এ
বয়সে নেপেলিয়ন
অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথেক্লাশ ফোর
পাশ করেছেন
। এ
কথা শুনে
ছেলেটি চট
করে বললো
তাহলে আপনার
তো লজ্জাকর উচিত
যে আপনার
মত বয়সে
নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন।













কেন নাঁভির নিচে পরি





এক ভদ্রলোক বন্ধুর
বাড়িতে বেড়াতে
এসেছে।বন্ধু বাড়িতে নেই তাই বন্ধুর
৬বছরের ছেলেরসাথে পড়াশোনা
নিয়ে গল্প
করছে।

বন্ধু: বাবু
তুমি কি
পড়?
বাবু: হাফ
প্যান্ট পরি।
বন্ধু: না
মানে কোথায়
পড়?
বাবু: কেন
নাঁভির নিচে
পরি।










আপনার মেয়েকে ভালোবাসি





এক ডেপো ছোকরা
একজন কন্যার
পিতার কাছে
গিয়ে জিজ্ঞাসা
করলেন স্যার
প্রেমজিনিসটা
কেমন ?

কন্যার পিতাঃ
প্রেম হলো
স্বগীয় জিনিস
এর স্বাদ
যে জীবনে
পায়নি তাকে
ঘৃনা করি

ছোকরাঃ আমি
আপনার মেয়েকে
ভালোবাসি ।








ধর্ষন





ভার্সিটিতে সমাজ ক্লাস
চলছে.....
শিক্ষক বলছেন:
আজ আমরা
ধর্ষন বিষয়ে
পড়ব।
আচ্ছা রাজন
বলতো ধর্ষন
কাকে বলে?
রাজন: কর্তার
ইচ্ছায় কর্তীর
আনিচ্ছায় পরষ্পরে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি
হয় তাকে
ধর্ষন বলে।








মরা পাখি!





ক্লাসে দুই বন্ধুর
মধ্যে কথা
হচ্ছে...
১ম বন্ধু:
আছ্ছা বলত
কোন পাখি
উড়ে না?
২য় বন্ধু:
উট পাখি!
১ম বন্ধু:
আরে ছাগল
মরা পাখি
কি উড়ে...







পারিবারিক ব্যাপার





মাষ্টরঃ তোমরা নিশ্চিই
বুঝতে পেরেছো
মানুষ কি
ভাবে সৃষ্টি
হয়েছে ?
এক ছাত্রঃ
কিন্তু মাষ্টার
মশাই বাবা
যে বললো
আমাদের সৃষ্টি
হয়েছিল বানরের
থেকে ।
মাষ্টারঃ এ বিষয়ে আমি কিছু
বলতে চাই
না ।
কেননা এটা
তোমাদের পারিবারিক ব্যাপার।।






আমার বাবার





শিক্ষক : চরিত্র বানতে
চাও তো
এখন থেকে
সমস্ত মহিলাদের
মা বলে
ডাকা শুরু
কর।

ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো
ঠিক থাকবে
কিন্তু আমার
বাবার চরিত্র
?????






কি দেয়





স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন
করছে।

স্যারঃ মিঠু,
বলতো গরু
আমাদের কি
দেয়?

মিঠু :গরু
? গরু আমাদের
গুতো দেয়।।।









দাঁড়িয়ে ছিলাম





শিক্ষক : তোমার এত
দেরি হল
কেন?

ছাত্র : ঐ রাস্তাতে একজনের একটা
পাঁচশো টাকার
নোট হারিয়ে
গেছিল।

শিক্ষক : আচ্ছা,তুমি তাকে টাকাটা
খুঁজতে সাহায্য
করছিলে?

ছাত্র : না , আমি টাকাটার ওপর
দাঁড়িয়ে ছিলাম।










বাঁপাশে না ডানপাশে





শিক্ষিকা : লেখো ৫৫।

ছাত্রী : কিভাবে মিস?

শিক্ষিকা : প্রথমে একটা ৫ লেখো
তারপর আরেকটা
৫।

ছাত্রী একটা
৫ লিখে
থেমে গেল।

শিক্ষিকা : কি হল ?

ছাত্রী : কোনপাশে লিখব বাঁপাশে না
ডানপাশে?
















মাটিতে করছো কেন





শিক্ষক: করিম, তুমি
যোগ অংক
মাটিতে করছো
কেন?

করিম: স্যার,
আপনিই তো
আমাকে বলেছিলেন
টেবিল ছাড়া
করতে!






ভবিষ্যত কালে





শিক্ষক: “I killed
a person” এটিকে ভবিষ্যত কালে
রূপান্তরিত করো তো।

ছাত্র: ভবিষ্যত
কালে হবে
“You will go to jail”।






সূর্য না চাঁদ





শিক্ষক: বলো তো,
কোনটি আমাদের
জন্য অধিকতর
গুরুত্বপূর্ণ, সূর্য না চাঁদ?

ছাত্র: চাঁদ,
স্যার।

শিক্ষক: কেন?

ছাত্র: চাঁদ
আমাদের রাতে
আলো দেয়
যখন আমাদের
প্রয়োজন হয় কিন্তু সূর্য দিনে
দেয়যখন
আমাদের প্রয়োজন
নেই।










মহিলা।





শিক্ষক: মদন, তুমি
তো বেশী
কথা বলো।

মদন: স্যার,
এটা বংশগত।

শিক্ষক: কি বলতে চাও?

মদন: আমার
দাদু একজন
রাস্তার হকার ছিলেন, আমার বাবা
একজন শিক্ষক।

শিক্ষক: আর তোমার মা?

মদন: তিনি
তো মহিলা।


















জলের রসায়নিক ফর্মুলা





শিক্ষক: সানি, বলো
তো, জলের
রসায়নিক ফর্মুলা কি?

সানি: H I J K L M N O

শিক্ষক: তুমি এ কি বলছো?


সানি: স্যার,
আপনিই তো
গতকাল বললেন,
এটা হচ্ছে
H 2(to) O!










কাকতালীয়তার একটি উদাহরণ





শিক্ষক: কেউ কি
আমাকে কাকতালীয়তার
একটি উদাহরণ
দিতে পারবে?


সালমান: স্যার, আমার বাবা ও
মা একই
দিনে একই
সময়ে বিয়ে
করেছিলেন।






শিক্ষক।





শিক্ষক: মলি, বলো
তো তাকে
কি বলে
যে ব্যক্তি
শুধুই কথা
বলতে থাকে
যখন কেউই
তারকথার
দিকে মনোযোগ
না দেয়?


মলি: শিক্ষক।







আমেরিকা আবিষ্কার





শিক্ষক: শুভ, যা
মানচিত্রে গিয়ে উত্তর আমেরিকা বের
কর।

শুভ: এই
তো এখানে!


শিক্ষক: ঠিক আছে। আচ্ছা ক্লাস,
বলো তো
আমেরিকা কে আবিষ্কার করেছিলেন?

ক্লাস: শুভ,
স্যার।










সামনে স্কুল, আস্তে চলুন





শিক্ষক: তুমি দেরী
করে আসলে
কেন?

আবুল: সাইনের
কারণে স্যার।

শিক্ষক: কিসের সাইন?

আবুল: ওই
যে লেখা
ছিল, “সামনে
স্কুল, আস্তে
চলুন”।












খালি চোখে দেখতে পারবেন না





শিক্ষক : তোকে তো
ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই
তো দিলি
সাদা কাগজ।কেন?

ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার
চিত্র এঁকেছি।
কিন' আপনি
তো তা
খালি চোখেদেখতে পারবেন
না।








গরু





স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন
করছে।

স্যারঃ মিঠু,
বলতো গরু
আমাদের কি
দেয়?

মিঠু :গরু?
গরু আমাদের
গুতো দেয়।।।









পড়া জিজ্ঞেস করে





ছেলে : আমি আর
স্কুলে যাব
না বাবা।
বাবা : কেনরে
খোকা, লেখাপড়া
করতে ভালো
লাগে না?
ছেলে : তা
নয়, স্কুলের
টিচাররা কিছুই জানে না। সবসময়
আমাকেই পড়া
জিজ্ঞেস করে।






আমার পেছনে





শিক্ষকঃ বলতো জহির,
শিক্ষকদের স্থান কোথায়?

জহিরঃ কেন
স্যার, আমার
পেছনে।

শিক্ষকঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি।
তোমার কিছু
হবেনা!

জহিরঃ কেন
স্যার, আমার
বাবা তো
প্রায়ই বলেন,
তোর পেছনে
অত মাষ্টার
লাগালাম, তবুতুই পাশ করতে
পারলিনা।










Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla bd jokes adult sami stri

Post by Admin Sun May 02, 2010 1:58 am


<!--
/* Font Definitions */
@font-face
{font-family:Mangal;
panose-1:0 0 4 0 0 0 0 0 0 0;
mso-font-charset:0;
mso-generic-font-family:auto;
mso-font-pitch:variable;
mso-font-signature:32771 0 0 0 1 0;}
@font-face
{font-family:Vrinda;
panose-1:1 1 6 0 1 1 1 1 1 1;
mso-font-charset:0;
mso-generic-font-family:auto;
mso-font-pitch:variable;
mso-font-signature:65539 0 0 0 1 0;}
/* Style Definitions */
p.MsoNormal, li.MsoNormal, div.MsoNormal
{mso-style-parent:&quot;&quot;;
margin:0in;
margin-bottom:.0001pt;
mso-pagination:widow-orphan;
font-size:12.0pt;
font-family:&quot;Times New Roman&quot;;
mso-fareast-font-family:&quot;Times New Roman&quot;;}
h2
{mso-margin-top-alt:auto;
margin-right:0in;
mso-margin-bottom-alt:auto;
margin-left:0in;
mso-pagination:widow-orphan;
mso-outline-level:2;
font-size:18.0pt;
font-family:&quot;Times New Roman&quot;;}
@page Section1
{size:8.5in 11.0in;
margin:1.0in 1.25in 1.0in 1.25in;
mso-header-margin:.5in;
mso-footer-margin:.5in;
mso-paper-source:0;}
div.Section1
{page:Section1;}
-->


অধেক লোক পাগল





প্রথম জানঃ ওকে
বিয়ে করার
জন্য শহরের
অধেক লোক
পাগল ।

দ্বিতীয়ঃ সেকি অধেক লোক পাগল
?

প্রথমজনঃ হ্যাঁ, অধেক কারন ,কারন
বাকি অধেকের
সাথে তার
এর আগেই
একবারকরেবিয়ে হয়ে
গেছে।









ইমিটেশনের টিভি





স্বামী অফিস থেকে
ফিরে সাহাস্যে
বউকে বললেন
- কাল তোমার
জন্মদিন এইনেকলেসটাএনেছি।

বৌ অনুযোগে
করে করে
বলে - কিন্তু
তুমি বলেছিলে
এবার একটা
টিভি উপহার
দিবে ।

স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম ।
কিন্তু ইমিটেশনের
টিভি যে
এখনো বাজারে
পাওয়াযায়না ।













আমি তো বেচে আছি





উকিলঃ সেকি ম্যাডাম
? আপনার স্বামী তো পাচ বছর
আগে মারা
গেছেন ।
তাহলেচারবছরের আর
একটি দুবছরের
বাচ্চা এলো
কোথা থেকে
?

ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি
তো বেচে
আছি না
কি?










বিয়ে





জাদরেল উকিল -আপনি
বিয়ে করেছেন
তো

-আজ্ঞে হ্যা
করেছি ।

-কাকে বিয়ে
করছেন ?

- এক...একজন
মেয়েকে

- রাবিস সেটাও বলতে হয় ।
কখনো শুনেছো
কেউ কো
ছেলেকে বিয়ে
করেছে শুনেছো?

- আজ্ঞে হ্যা আমার বোন করেছে









কৃতজ্ঞতা জানাতে হব





উকিল সাহেব হস্তদন্ত
হয়ে বাড়ি
ফিরলেন অনেক
আগেই ।
উকিল গিন্নী
অবাক হয়েবললেনকোন
দিকে চাদ
উঠল আজ
। এত
সকাল সকাল
সাহেব যে
বাড়ী চলে
এলেন ।
যেকথাপরে বলছি
, উকিল সাহেব
বললেন আগে
তোমার যাবতীয়
কাপড় চোপড়
আরগহনাগুলোশিগরীর তোমার
বাপের বাড়ীতে
রেখে আসোগে


আরো অবাক
হয়ে গিন্নি
বললেন ওমা
সে কি
কেন ?

আজ এক
অতি কুখ্যাত
চোরকে বেকুসুর
খালাস দিয়ে
এসেছি ।
সে নাকি
সন্ধারপরকৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।












জীবনেও বিয়ে করব না





জজ সাহেবঃ যখন
এই স্বামী
-স্ত্রীর মধ্যে হচ্ছিল তখন কি
তুমি সেখানে
উপস্থির ছিলে ?

সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ

জজ সাহেবঃ
তোমার এই
ঝগড়া থেকে
কি ধারনা
হলো ?

সাক্ষীঃ হুজুর আমি জিবনেও বিয়ে
করব না










লোক দেখানো গিয়েছিলাম





সেই যে বাড়ীতে
এক অথিতি
এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু
সপ্তাহ যায়
তবু নড়বার
কোনলক্ষননেই ।স্বামী স্ত্রী
কেউ কিছু
বলতে পারে
না লজ্জায়
। একদিন
পাশের ঘরে
অথিতিকেশুনিয়েদুজন খুব ঝগড়া
করতে লাগলো
, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং
স্ত্রীরকান্নায়আওয়াজও শোনা গেল
এক পর্যায়ে।
গতিক সুবিধের
নয় ভেবে
অথিতি ভদ্রলোকতারসুটকেস
নিয়ে এক
ফাকে বেরিয়ে
গেল। জানালা
দিয়ে স্বামী
স্ত্রী দুজনায়
তাদেখে ঝগড়াবন্ধকরে
খুব এক
চোট হেসে
নিল- যে
বুদ্ধি করে
তারা অথিতি
তাড়াতে পেরেছে
। স্বামীবললোতোমার
লাগে টাগে
নিতো ? যে
জোরে কাদছিলে
। স্ত্রী
বললো দূর
এক্টুও লাগেনি।এতোলোক
দেখান কেদেছিলাম
। হাসিমুখে
এক সময়
অথিতির আর্বিভাব
, হেঁ,হেঁ
আমিওকিন্তুলোক দেখানো
গিয়েছিলাম ।










চুমু দিলে মার





খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে
- এস খোকন
, এস লক্ষীটি
একটা চুমু
দিয়ে যাও

খোকন- না
, চুমু দিলে
তুমি আমায়
মারবে ।

খালা- কবে
তোকে চুমু
দেওয়ার সময়
চড় মারলাম,
খোকন ।
খোকন- আহা
আমাকে মারনি
তবে একটু
আগে ঘরের
মধ্যে বাবাকে
তো মেরেছআমিদরজার
ফাক দিয়ে
দেখতে পেলাম











কোথায় যেন দেখছি





দুই মহিলা এক
জায়গায় বসে
কথা বলছিলেন
। কথা
প্রসঙ্গে প্রথম মহিলা দ্বিতীয়জনকেবললেন - আমার স্বামী এতই আত্বভোলা
যে বাজারে
গেলে মাছ
কিনবে তো
তরকারীভুলেআসবে , আর
তরকারী কিনবে
তো মাছ
কিনবে না
। এই
কথা শুনে
দ্বিতীয় মহিলাবললেনআমার স্বামী
আরো বেশী
আত্বভোলা । সেদিন বাজারে করতে
গিয়েছিলাম ।সেখানেঅফিস যাত্রী
স্বামী আমাকে
দেখে বললেন
- কিছু মনে
করবেন না
ম্যাডাম আপনাকেযেনআমার খুব
পরিচিতি বলে মনে হচ্ছে এবং
কোথায় যেন
দেখছি।
-





কাচি সিগারেটঅই খায়।





নিম্ন মধ্যবিত্তের পাড়ায়
হঠাৎ এক
বিত্তশালী পরিবার বাড়ী পরিবার বাড়ী-ঘর বানিয়েবাসকরতে
এল ।
প্রত্যোক কথায় কাজে টাকার গরম
দেখিয়ে দেখিয়ে
তারা প্রতিবেশীদেরসকালসন্ধ্যা
কেবলই অবাক
করে দিতএ
লাগল ।
কোন এক
দুপুর বেলায়
মেয়েদেরমজলিসেরবড়লোক গিন্নি আসর
জাকিয়ে বসে
গল্প শুরু
করেন

-আমার স্বামীর
ভাই কেবল
পাইপ টানতে
চার জন
লোক লাগে


- সে কি
শুধু পাইপ
খাওয়াতেই চারজন মানূষ খাটে?

- হ্যাঁ , একজন পাইপটা পরিস্কার করে
, একজন তামাক
ভরে তাতে
, আরেকজনপাইপটিধরিয়ে দেয়।

- এত গেক
তিন জন
। আরেকজন
কি করে

- আরেকজন পাইপটি টানে । ওর
আবার পাইপ
খাওয়া সহ্য
হয় না
কিনা। ওতাইবরাবরের
মত কাচি
সিগারেটঅই খায়।
-











দেখ মা মাথা ঠিক নেই





এক লোক আফিস
থেকে সন্ধায়
বাড়ি ফেরার
সাথে সাথে
তার ছোট
ছেলেটি লোকটিরহাতধরে
টান দিয়ে
বলল বাবা
আমার জন্য
চকলেট এনেছ,
লোকটি মাত্র
আফিস থেকেএসেছেমাথা
এমনিতেই গরম-রাগের চোটে লোকটি
ছেলেকে বলল
সর শালার
পো শালা।

লোকটির স্ত্রী রান্না করছিল, এই
কথা শুনতে
পেয়ে সে
রান্না ঘর
থেকে এসে
স্বামীকে বললএকিতুমি নিজের
ছেলেকে শালার
পো শালা
বলে গালি
দিলে। ছেলেকে
কউ শালা
বলে।

স্ত্রীর কথা শুনে স্বামী স্ত্রী
বলল দেখ
মা মাথা
ঠিক নেই!!!










লিপস্টক





স্বামী : তোমার এক
মাসে এতো
লিপস্টক লাগে আমি ভাবতে পারি
না, আর
কারোএতোলাগে কিনা?


স্ত্রী : আরে লিপস্টকের অর্ধেকতো তোমার
পেটেই যায়
|







অমন কথা সবাই বলে





ম্যানেজার তার নতুন
সেক্রেটারীকে বললো, আমি এখন এক
জরুরী মিটিং-এ ব্যস্ত
থাকবো।কোন ফোন
এলে পরে
করতে বলবে

সেক্রেটারীঃ জরুরী কথা থাকলে?
ম্যানেজারঃ যে কথাই হোক তুমি
স্রেফ না
বলে দেবে।
বলবে অমন
কথা সবাই
বলে ।যাহোক
আমি এখন
কথা বলতে
চাই না
। হ্যাঁ
মনে থাকে
যেন ।
বলবে অমন
কথাসবাইবলে।
ম্যানেজার যেতেই সেক্রেটারী ফোন রিসিভ
করতে লাগলো
এবং না
করে দিলো
কিন্তুওপাশেরমহিলা জরুরী
ভীষন জরুরী
কথা ইত্যাদি
বলে কিন্তু
সেক্রেটারীকে গলাতে না পেরেবলেইফেললো আমি
তার স্ত্রী
কথা বলছি…
সেক্রেটারী অধৈর্য কন্ঠে বললো, অমন
কথা সবাই
বলে…
















আনতে বললাম কফি





এক বুড়ো দম্পতির
“ভুলে যাওয়ার
সমস্যা” রোগ দেখা দিল। কিছুই
তারা মনেরাখতেপারে
না। তারা
সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে
কথা বলবে।
তো তারা
ডাক্তারদেখাতেগেল।

ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর
তাদের বলল,
এটা হলো
বয়সের সমস্যা।ডাক্তারতাদের বলল, আপনারা সবকিছু
খাতায় লিখে
রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আরকিছু করারনেই।

যাই হোক
তারা বাড়ি
চলে আসলো।
আর সেদিন
রাতে টেলিভিশন
দেখার সময়
স্ত্রী হঠাৎ
করে রুমের
বাইরে যাচ্ছে…

স্বামী: কোথায় যাও?
স্ত্রী: রান্নাঘরে।
স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা
আইসক্রিম নিয়ে আসবে।
স্ত্রী: আসবো।
স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে
আবার ভুলে
যাবে।
স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে
থাকবে।
স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক
গ্লাস পানি
নিয়ে আসতে
পারবে?
স্ত্রী: পারবো না কেন?
স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।
স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম
আর এক
গ্লাস পানি,
এই তো।
স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর
শোন, একটা
চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো।
এটা লিখেরাখ।এত
কিছু মনে
নাও থাকতে
পারে।
স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার
থেকে ভাল।
মনে থাকবে।
একটা আইসক্রিম,
পানিআরচানাচুর এইতো।
স্বামী: হু।

২০ মিনিট
পর। স্ত্রী
রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার
হাতে একটি
প্লেটে একটা
কেকআরএকটা ডিম।

স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক
আর ডিম।
স্বামী: আর বলেছিলাম না তোমার
মনে থাকবে
না। আনতে
বললাম কফি
আর আনলেকেকআর
ডিম।






































ইঁদুরকে ভয়





দুই বন্ধুর মধ্যে
কথা কাটাকাটি
হচ্ছে—
১ম বন্ধুঃ
আসলে তুই
একটা ইঁদুর।
২য় বন্ধুঃ
তোর এই
কথাটা আমি
মানতে পারলাম
না। কারণ
ইঁদুর হলে
আমার বউএতদিনেআমাকে
দেখে ছুটে
পালাত। ইঁদুরকে
ওর ভীষণ
ভয়।







ইয়ার্কি পছন্দ করি না





স্বামী-স্ত্রী ঝগড়া
করছে। ঝগড়ার
এক পর্যায়ে
স্ত্রী স্বামীর
গালে চড়
মারল-
স্বামীঃ তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি
মেরেছ, নাকি
ইয়ার্কি করে মেরেছ ?
স্ত্রীঃ সিরিয়াসলিই মেরেছি।
স্বামীঃ তাহলে আজ বেঁচে গেলে।
তুমি তো
জানো আমি
ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।











স্বর্গের নামকরণ





স্ত্রীঃ স্বামী এবং
স্ত্রীকে কখনো একসঙ্গে স্বর্গে ঢোকার
অনুমতি দেয়া
হয় না।
স্বামীঃ হ্যাঁ, এজন্যই এর নাম
স্বর্গ।





স্ত্রীর প্যান্ট সেলাই





দুই বন্ধুর মধ্যে
কথা হচ্ছে
­
১ম বন্ধুঃ
তুমি তো
দেখছি একেবারে
তোমার বউয়ের
চাকর হয়ে
গেছ! সেদিন
দেখলামতুমিতোমার প্যান্টটা
নিজেই সেলাই
করছ ।
২য় বন্ধুঃ
তুমি ঠিকই
দেখেছ। কিন্তু
সেই প্যান্টটা
তো আমার
নয়, ওটা
আমার স্ত্রীর।








মাছ রান্না হয়নি





স্বামী: আজ মাছ
রান্না হয়নি
কেন?
স্ত্রী: মাছটাকে মারতেই পারলাম না।
স্বামী: কী ভাবে মারার চেষ্টা
করছিলি?
স্ত্রী: জলে ডুবিয়ে!







মদ জুয়া ধূমপান





রাতে গাড়ি চালিয়ে
ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে
আটকে গেলে
এক ভিক্ষুকএসেহাত
পাতল।
: দয়া করে
কিছু দিন
স্যার !
: তুমি মদ
খাও ?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান
কর ?
: না।
: জুয়া খেল
?
: না।
: তুমি শিগগির
আমার গাড়িতে
উঠ।
: যা দেবার
এখানেই দিন,
স্যার।
: না, তোমাকে
বাড়ি নিয়ে
আমার স্ত্রীকে
দেখাতে চাই
যে, মদ,
জুয়া, ধূমপান
এ সবেরসাথেনা
থাকলে মানুষের
জীবনের কি
ভয়াবহ অবস্থা
হয়।






বিয়ে-বার্ষিকী





স্ত্রীঃ কালতো আমাদের
বিয়ে-বার্ষিকী!
স্বামীঃ আমাকে কি করতে হবে?
–কিছু না,
এই গোটা
পঁচিশেক মুরগির রোস্টের ব্যবস্থা করলেই
হবে।
–পঁচিশ বছর
আগের ভুলের
জন্য আবার
পঁচিশটা প্রাণী হত্যা করা কি
ঠিক হবে?





পেঁয়াজ কাটতে চোখের জল





স্ত্রী : কী ব্যাপার!
বাজার থেকে
পেঁয়াজ আননি
কেন, দাম
বেশি বলে
পেঁয়াজ আনবে
না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি
প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা
আমি সহ্যকরতেপারি
না।








পুলিশ না অ্যাম্বুল্যান্স





স্ত্রী: শোনো না,
নীচের তলায়
চোর এসেছে।
সকালে যে
কেকটা বানিয়েছিলাম,
সেটাখেয়েনিচ্ছে।
স্বামী: কাকে ডাকব, পুলিশ না
অ্যাম্বুল্যান্স?






গণিতজ্ঞের চায়ের পানি গরম করা





এক গণিতজ্ঞ দিনরাত
গণিত নিয়ে
এতই ব্যস্ত
থাকেন যে,
একমাত্র গণিত ছাড়াদুনিয়ারআর
কোন প্র্যাক্টিক্যাল
বিষয় সম্পর্কে
তার পরিষ্কার
কোন ধারণা
নেই। এই
নিয়েতার
স্ত্রীসবসময়ই
তার উপর
চোটপাট করেন।
কাজেই স্ত্রীর
মন রক্ষা

করার জন্য
একদিন তিনি
স্ত্রীকে আশ্বাস দিয়ে বললেন, যাও
এখন থেকে
আমি তোমারকাছথেকে
টুকটাক সংসারের
কাজকর্ম শিখব। স্ত্রী খুবই আনন্দিত
হয়ে প্রথমেই
তাকে চাতৈরিকরা
শিখিয়ে দিলেন।

চা তৈরির
নিয়মটা স্বামীর
মনে আছে
কি না,
সেটা পরীক্ষা
করার জন্য
দুদিন পরেস্ত্রীস্বামীকে
জিজ্ঞেস করলেন, আচ্ছা বলতো, তোমাকে
যদি একটা
কেতলি আর
দেশলাইদেওয়াহয় আর
বলা হয়
ঘরে গ্যাসের
স্টোভ আছে
এবং কলে

পানি আছে,
তাহলে তুমি
ঠিক কিভাবে
চায়ের পানি
গরম করবে?

জটিল সব
গণিতের সমস্যায়
বেচারা স্বামী
নিয়মটা ভুলেই
গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেকভেবেকিছুটা
স্মরণ শক্তি
থেকে আর
বাকিটা অনুমান
থেকে ভয়ে
ভয়ে বললেন,
প্রথমেকেতলিতেপানি নিব।
তারপর দেশলাই
জ্বালিয়ে গ্যাসের স্টোভটা চালাবো। তারপরকেতলিটাস্টোভের উপর বসিয়ে পানিটা
গরম করলেই
তো মনে
হয়ে যাবে।
তাই না?

হ্যাঁ, হয়েছে
- স্ত্রী বললেন। আচ্ছা এবার বলতো,
যদি তোমাকে
একটা পানি
ভর্তিকেতলিদেওয়া হয়
আর একটা
দেশলাই এবং
গ্যাসের স্টোভ দেওয়া হয়, তাহলে
কি করবে?

গণিতজ্ঞ এবার হাসিমুখে উত্তর দিলেন,
এটা তো
খুবই সহজ।
প্রথমে কেতলি
থেকেপানিটাফেলে দিব।
তাহলেই সমস্যাটা
ঠিক আগের
সমস্যাটার মতো হয়ে যাবে। আরসেটারসমাধান
তো একটু
আগেই করেছি।
তাই না!

























বিয়ে-বার্ষিকী





স্ত্রীঃ কালতো আমাদের
বিয়ে-বার্ষিকী!
স্বামীঃ আমাকে কি করতে হবে?
–কিছু না,
এই গোটা
পঁচিশেক মুরগির রোস্টের ব্যবস্থা করলেই
হবে।
–পঁচিশ বছর
আগের ভুলের
জন্য আবার
পঁচিশটা প্রাণী হত্যা করা কি
ঠিক হবে?





ইমিটেশনের টিভি





স্বামী অফিস থেকে
ফিরে সাহাস্যে
বউকে বললেন
- কাল তোমার
জন্মদিন এইনেকলেসটাএনেছি।

বৌ অনুযোগে
করে বলে
- কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা
টিভি উপহার
দিবে

স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম ।
কিন্তু ইমিটেশনের
টিভি যে
এখনো বাজারে
পাওয়াযায়না ।










দু-তিন দিন দেখতে না পাও





একজন লোক বৃহস্পতিবার
অফিসে গিয়েছে।
সেদিন মাইনে
পাওয়ার দিন
। মাইনেপেয়েইলোকটি
ঠিক করল
যে সে
একেবারে উইকএন্ড পার্টি করে কাটিয়ে
তবে বাড়িফিরবে।যথারীতি
শনিবার রাতে
বাড়ি ফিরে
সে দেখল
স্ত্রী রেগে
বোম হয়ে
আছে। বাড়িতেঢুকতেনা
ঢুকতেই প্রশ্ন
" তোমার কেমন লাগবে যদি তুমি
আমাকে দু-তিন দিন
দেখতে নাপাও
স্ত্রীর কাছে কিছুতেই হারবে না
বলে মনস্থ
করা লোকটি
বলল " আমার কোন প্রবলেমহবেনা"।
সোমবার কেটে
গেল সে
বউকে দেখতে
পেল না...
মঙ্গলবার,বুধবার কেটে গেল সেবউকেদেখতে
পেল না।
অবশেষে বৃহস্পতিবার
সে তার
ফুলে ঢোল
হওয়া দুটি
চোখের মধ্যে
একটি কোনরকমেখুলেতার
স্ত্রীকে দেখতে পেল... ?"














ট্রেন ভ্রমন





নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী রাতে
ট্রেন ভ্রমন
করছেন।
হঠাৎ পুরো
ট্রেনের ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেল, বেশ
কিছুক্সণ পর আবার সব আলোজ্বলেউঠলো.....
স্বামী: আগে যদি জানতাম এতক্সণ
আন্ধকার থাকবে তাহলে এর সদ্ব্যবহার
করেআনেকগুলিচুমু খেতে
পারতাম।
স্ত্রী: তুমি না....... তাহলে এতক্সণ
কে ছিল......









চড় মারল





অফিস থেকে বাসায়
ফেরার পথে
জনৈক ব্যক্তি
একটা রোবট
কিনে নিয়ে
‍গেলেন। ‍সত্য-মিথ্যা যাচাইকারী রোবট।
মিথ্যা বললে
আঘাত করে
বুঝিয়ে দেয়
এটা মিথ্যা।
বেশখানিকপরে তার
ছেলে বাসায়
আসল।

বাবা : এতক্ষন
কোথায় ছিলে?


ছেলে : স্কুল
ছুটির পর
একটু বন্ধুর
বাড়িতে গিয়েছিলাম।
রোবটটি ঠাস করে মারল এক
চড়।

বাবা : তুমি
মিথ্যে বলছ।
সত্য করে
বল কোথায়
গিয়েছিলে?

ছেলে : সিনেমা
দেখতে গিয়েছিলাম।

বাবা : কি
সিনেমা দেখেছ?


ছেলে : বেদের
মেয়ে জোছনা।

আবারো রোবট
চড় মারল।

বাবা : তুমি
আবারো মিথ্যা
বললে। সত্য
করে বল
কি সিনেমা
দেখেছ?

ছেলে : নাইট
কুইন।

ঠাস ঠাস
শব্দে রান্নাঘর
থেকে ছেলের
মা হন্তদন্ত
হয়ে ছুটে
এলেন।
মা : না
হয় একটা
ছবিই দেখেছে।
তাই বলে
এমন করে
মারতে হবে
নাকি?? এ
বয়সেতোমানুষ কত
কিছুই দেখে।
তোমারই ত ছেলে।

এবার রোবট
মহিলাকে চড় মারল।

































যেমন স্বামী তেমন স্ত্রী





প্রবাসী স্বামী তার
স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট
হার্ট,
আমি এই
মাসের বেতনের
টাকা পাঠাতে
পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার
স্বামী (অমুক)তার বউ কিছুদিন
পর সে
চিঠির উত্বর
দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট
হার্ট,
তোমার পাঠানো
Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১/ দুধ
ওয়ালা ২টা
Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ
দিতে রাজি
হয়েছে।
২/ বিদ্যুত্ত
বিল ওয়ালা
৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩/ বাড়ি
এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা
Kiss দিতে হচ্ছে।
৪/ সুপার
মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি
রাজি নয়,
তাই ……… (সেন্সর)
৫/ আর
অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০
টি Kiss।
আমার জন্য
কোন চিন্তা
করোনা। বাকি
রয়েছে ৩৫
টি Kiss।
আমি আশাকরছিসেগুলোও
এই মাসেই
ব্যাবহার করতে পারবো।
















আমরা স্বামী আর স্ত্রী





একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর
এক মহিলা
একই কম্পার্টমেন্টে
শোওয়ারজায়গাপেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও
দুজনেই খুব
ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেইতারাঘুমিয়ে পড়লেন।
ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা
নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল।
তিনি একটু
ইতস্তত করে
ভদ্রমহিলাকে ঘুমথেকেজাগিয়ে বললেন
" দেখুন কিছু মনে করবেন না
, আমার এত
ঠান্ডা লাগছে,
আপনি কিদয়াকরে
আমার সুটকেস
থেকে একটা
কম্বল বার
করে আমায়
দেবেন ?"

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন " আমার আরো
একটা ভালো
আইডিয়া আছে।
আজকেররাতেরজন্য মনে
করি না
আমরা স্বামী
আর স্ত্রী?"

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে
মনে খুব
খুশি হয়ে
বললেন " ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে
এখন আমার
কি করা
উচিত?"

"উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে
নিয়ে নিন।
"















কিরে দোস্ত, মন খারাপ কেন?





এক বন্ধুর মন
খুব খারাপ।
অন্য বন্ধু
তাই দেখে
কথা বলছেঃ
১ম বন্ধুঃ
কিরে দোস্ত,
মন খারাপ
কেন? ওঃ
তোর বউ
সেই যে
বাপের বাড়ি
গেল, এখনওআসেনি, তাই?
২য় বন্ধুঃ
নারে দোস্ত,
আজকে তার
ফিরে আসার
কথা!







স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া





স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে
তুমুল ঝগড়া
হচ্ছে। ঝগড়ার
এক পর্যায়ে
স্বামী তার
স্ত্রীর গালে ঠাসকরেএকটা
চড় কষিয়ে
দিলেন।

স্ত্রী : কী! তুমি আমার গায়ে
হাত তুললে?


স্বামী বেচারা
ভেবে দেখলেন,
আসলে কাজটা
অন্যায় হয়ে
গেছে। তাই
একটু নরম
সুরেতিনিবললেন, আরে
না না,
আমি তোমাকে
ভালোবেসে চড়টা মেরেছি।

স্ত্রী তখন
স্বামীর দুই গালে কষে দুইটা
চড় লাগিয়ে
দিলেন।

স্বামী : (থ হয়ে) তুমিও আমাকে...


স্ত্রী : তুমি কি ভেবেছ আমি
তোমাকে কম
ভালোবাসি?















স্বামী আর স্ত্রী





একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর
এক মহিলা
একই কম্পার্টমেন্টে
শোওয়ারজায়গাপেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও
দুজনেই খুব
ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেইতারাঘুমিয়ে পড়লেন।
ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা
নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল।
তিনি একটু
ইতস্তত করে
ভদ্রমহিলাকে ঘুমথেকেজাগিয়ে বললেন
" দেখুন কিছু মনে করবেন না
, আমার এত
ঠান্ডা লাগছে,
আপনি কিদয়াকরে
আমার সুটকেস
থেকে একটা
কম্বল বার
করে আমায়
দেবেন ?"

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন " আমার আরো
একটা ভালো
আইডিয়া আছে।
আজকেররাতেরজন্য মনে
করি না
আমরা স্বামী
আর স্ত্রী?"

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে
মনে খুব
খুশি হয়ে
বললেন " ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে
এখন আমার
কি করা
উচিত?"

"উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে
নিয়ে নিন।
"















Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Re: BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH

Post by JAHID Sun May 02, 2010 1:11 pm

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH WaitBANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Wait
JAHID
JAHID
Admin

Posts : 1367
VIP POINT : 2931
Join date : 2010-04-21

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla jokes -sami stri

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:37 pm




--তোমার স্ত্রী কাঁদছে মনে হচ্ছে?
--হ্যাঁ।
--কেন কাঁদছে?
--জানতে চাইনি।
--সেকি, কেন?
--আমি যতবার ওর কান্নার কারণ জানতে চেয়েছি, ততবারই আমাকে দেনায় ডুবতে হয়েছে।


একদিন
এক স্ত্রী তার স্বামীর জন্য খুব যত্ন নিয়ে চটপটি তৈরি করল। স্বামী এক চামচ
মুখে দিয়েই ওয়াক করে ফেলে দিল আর বলল, �এটা কী রেঁধেছ? খেতে গরুর গোবরের
মতো!� স্ত্রী আঁচল দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে বলল, �ও মা! কত কিছু টেস্ট করে
রেখেছে


পাড়ার টুসি বৌদি তার বরের অবর্তমানে পাশের বাড়ির হাবলার সাথে চুটিয়ে ফস্টিনস্টি করছিলেন।।
এমন সময় টের পেলেন সিঁড়িতে বরের পায়ের আওয়াজ। সঙ্গেসঙ্গে বউদি সেরখানেক
সরষে তেলের সাথে পাউডার মাখিয়ে হাবলাকে ভুত সাজিয়ে বললেনঃ একদম হাবলার মতো
দাঁড়িয়ে থাকবি। একদম নড়াচড়া করবি না।

বর ঘরে ঢুকে হাবলাকে দেখে বললেনঃ ওটা কে গো?
বউদি হেসে বললেনঃ ওটা একটা স্ট্যাচু, দাশমুন্সিবাবুদের বাড়ি থেকে এনেছি, কাল ফেরত দেব।
বর আর কথা না বাড়িয়ে নিজের বিছানায় ধপাস করে বসে পড়লেন।

পরদিন সকালে টুসি বৌদির বর দুকাপ চা বানিয়ে , এক কাপ চা নিজে খেলেন। অন্য কাপটা স্ট্যাচুবেশী
হাবলার মুখের সামনে ধরে বললেনঃ খেয়ে নে গুরু, গত সপ্তাহে ওই দাশমুন্সিবাবু হঠাৎ ট্যুর থেকে ফিরে
এসেছিল তখন ওর বউও আমাকে স্ট্যাচু বানিয়ে রেখেছিল। এককাপ চাও কেউ অফার করেনি, হেভী কষ্ট হয়েছিল।


--বউ আর বসের মধ্যে মিল অমিল কি কি?
নম্বর ১, দুজনেই ধমক দিতে অভ্যস্ত।
নম্বর ২, বউ কাজ করে, বরকে কাজ করায়। বস কাজ না করে অধঃস্তন কর্মীকে কাজ করায়।
নম্বর ৩,বস মাসের শেষে মাইনের টাকা পকেটে ভরে দেন, বউ মাইনের টাকা আঁচলস্থ করে।
নম্বর ৪, বস অফিস টাইমে মারাত্মক, বউ ২৪ ঘন্টা।
নম্বর ৫, বউদের সচরাচর বস থাকে না কিন্তু বসদের ঘরে শ্রীমতি ভয়ঙ্করী বউ থাকে, যাঁদের কাছে তাঁরা
বশ থাকেন।


বেচারাদের
নতুন বিয়ে হয়েছে। ঘর বলতে একটিই। একদিন হঠাত শশুর-শাশুড়ী এসে হাজির। দিন
যাইহোক গেলো কিন্তু বিপত্তি বাধলো রাতে শোয়া নিয়ে। শশুর-শাশুড়ীকে খাটে
শুতে দিয়ে তারা নিচে শুতে চাইলো। কিন্তু শশুর-শাশুড়ী নারাজ। অবশেষে অনেক
তর্ক-বিতর্ক শেষে সবাই আড়াআড়ি এক খাটেই শুয়ে পড়লো।

মাঝ রাতে স্বামীর খায়েশ জেগেছে। বউকে বলে আসো শুরু করি, বউ বলে- নাহ,
বাবামা আছেন না? স্বামী বলে ভয় নাই লোকাল ট্রেনের মতো হবে। অনেক অনুনয়
বিনুনয় শেষে বউ রাজী হয়। কাজের শেষে এসে স্বামী স্পীড বাড়িয়ে লোকালট্রেন
থেকে আন্ত-নগর স্পীডে চালায়। অতিস্পীডে ঝাকুনিতে বেচারা শশুর খাট থেকে পড়ে
গেছে।

মেঝে থেকে উঠে শশুর জামাইয়ের গায়ে হাত বুলায়ে বলে - বাবা, ট্রেন চালাইবা চালাও, কিন্তু যাত্রী ফেলে দাও কেন?


স্বামীঃ ঢুকছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ ব্যাথা পাও?
স্ত্রীঃ না
স্বামীঃ ভালো লাগছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি ।


এক
লোক সবসময় ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকে। একদিন তার বৌ গোমড়া মুখে তাকে বলল,
তোমার শুধু সবসময় ক্রিকেট আর ক্রিকেট ! তুমি তো বোধহয় আমাদের বিয়ের
তারিখটাও বলতে পারবে না!
লোকটি লাফিয়ে উঠে বলল, ছি ছি, তুমি আমাকে কী মনে কর! আমি কি এতই পাগল
নাকি? আমার ঠিকই মনে আছে, যেবার শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইন্ডিয়ার খেলায়
টেন্ডুলকর এগার রানের মাথায় মুত্তিয়া মুরলিথরনের বলে আউট হয়ে গেল, সেদিনই
তো আমাদের বিয়ে হল!


স্ত্রীঃ প্রিয়তম, তুমি খুব শিগগিরই বাবা হবে।
স্বামীঃ কিন্তু আমি তো মহাকাশচারী হতে চেয়েছিলাম।


গভীর
রাতে স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখেন পাশে স্বামী নেই। তাকে খুঁজে পেলেন
ডাইনিং টেবিলে। দেখেন, তিনি এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে স্থির তাকিয়ে
আছেন। স্ত্রী লক্ষ্য করলেন, স্বামী গভীর চিন্তামগ্ন। কফিতে একবার চুমুক
দিচ্ছেন আর চোখের পানি মুচ্ছেন। স্ত্রী কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কী হয়েছে
তোমার? দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী বললেন, আজ থেকে
২০ বছর আগের সেই দিনের কথা তোমার মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ। স্বামী
বললেন, একবার তোমার বাবা বলেছিলেন, হয় আমার মেয়েকে বিয়ে করবে, নয়তো ২০
বছরের জন্য জেল খাটতে হবে মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ, তাও মনে আছে।
স্বামী চোখ মুছে বললেন, সেদিন যদি তোমাকে বিয়ে না করে জেলে যেতাম, তাহলে
আজ মুক্তি পেতাম?


একজন
লোক বৃহস্পতিবার অফিসে গিয়েছে। সেদিন মাইনে পাওয়ার দিন । মাইনে পেয়েই
লোকটি ঠিক করল যে সে একেবারে উইকএন্ড পার্টি করে কাটিয়ে তবে বাড়ি ফিরবে।
যথারীতি শনিবার রাতে বাড়ি ফিরে সে দেখল স্ত্রী রেগে বোম হয়ে আছে। বাড়িতে
ঢুকতে না ঢুকতেই প্রশ্ন " তোমার কেমন লাগবে যদি তুমি আমাকে দু-তিন দিন
দেখতে না পাও ?"
স্ত্রীর কাছে কিছুতেই হারবে না বলে মনস্থ করা লোকটি বলল " আমার কোন প্রবলেম হবে না"।
সোমবার কেটে গেল সে বউকে দেখতে পেল না... মঙ্গলবার,বুধবার কেটে গেল সে বউকে দেখতে পেল না।
অবশেষে বৃহস্পতিবার সে তার ফুলে ঢোল হওয়া দুটি চোখের মধ্যে একটি কোনরকমে খুলে তার স্ত্রীকে দেখতে পেল...


স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে। ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্বামী তার স্ত্রীর গালে ঠাস করে একটা চড় কষিয়ে দিলেন।
স্ত্রী : কী! তুমি আমার গায়ে হাত তুললে?
স্বামী বেচারা ভেবে দেখলেন, আসলে কাজটা অন্যায় হয়ে গেছে। তাই একটু নরম সুরে তিনি বললেন, আরে না না, আমি তোমাকে ভালোবেসে চড়টা মেরেছি।
স্ত্রী তখন স্বামীর দুই গালে কষে দুইটা চড় লাগিয়ে দিলেন।
স্বামী : (থ হয়ে) তুমিও আমাকে...
স্ত্রী : তুমি কি ভেবেছ আমি তোমাকে কম ভালোবাসি?


এক
ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী
যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার
বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী
দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে
মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?



এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি।
সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে।

বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে।
হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো।

দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো। সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই
ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার
পাশে শুয়ে পড়লো। যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে, এমন কেয়ারলেস ভাব নিয়ে
এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম
ভেঙ্গে যায়। সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি...আমি খুশি.
দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে, আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই।


স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ।
রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট । এদিকে
স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল "
কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও।" কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে
স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।

পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু
চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের
পাশে একটা চিরকুট।

খুলে দেখল লেখা আছে " চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।"


একটি
আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর এক মহিলা একই কম্পার্টমেন্টে শোওয়ার
জায়গা পেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও দুজনেই খুব ক্লান্ত থাকায়
অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়লেন। ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা
নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল। তিনি একটু ইতস্তত করে ভদ্রমহিলাকে ঘুম
থেকে জাগিয়ে বললেন দেখুন কিছু মনে করবেন না , আমার এত ঠান্ডা লাগছে, আপনি
কি দয়া করে আমার সুটকেস থেকে একটা কম্বল বার করে আমায় দেবেন ?

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন আমার আরো একটা ভালো আইডিয়া আছে। আজকের রাতের জন্য মনে করি না আমরা স্বামী আর স্ত্রী?

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললেন ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে এখন আমার কি করা উচিত?

উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন।


স্ত্রী: আমার সাথে ১০ বছর সময় কাটানো তোমার কাছে কি?
স্বামী: আরে সে ১ সেকেন্ড মনে হয়। চোখের পলকে কেটে গেল প্রিয়ে...
স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার জন্য ১০,০০০ টাকা তোমার জন্য কি?
স্বামী: আরে সেত ১ টাকার মত। কোন ব্যাপারই না।
স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে)তা জানু আমাকে ১০,০০০ টাকা দিতে পারবে এখন?
স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই।


দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে �
১ম বন্ধুঃ তুমি তো দেখছি একেবারে তোমার বউয়ের চাকর হয়ে গেছ! সেদিন দেখলাম তুমি তোমার প্যান্টটা নিজেই সেলাই করছ ।
২য় বন্ধুঃ তুমি ঠিকই দেখেছ। কিন্তু সেই প্যান্টটা তো আমার নয়, ওটা আমার স্ত্রীর।


স্ত্রী: শোনো না, নীচের তলায় চোর এসেছে। সকালে যে কেকটা বানিয়েছিলাম, সেটা খেয়ে নিচ্ছে।
স্বামী: কাকে ডাকব, পুলিশ না অ্যাম্বুল্যান্স?


স্বামী: আজ মাছ রান্না হয়নি কেন?
স্ত্রী: মাছটাকে মারতেই পারলাম না।
স্বামী: কী ভাবে মারার চেষ্টা করছিলি?
স্ত্রী: জলে ডুবিয়ে!


স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।


১ম বন্ধুঃ আসলে তুই একটা ইঁদুর।
২য় বন্ধুঃ তোর এই কথাটা আমি মানতে পারলাম না। কারণ ইঁদুর হলে আমার বউ এতদিনে আমাকে দেখে ছুটে পালাত। ইঁদুরকে ওর ভীষণ ভয়।


স্বামী : তোমার এক মাসে এতো লিপস্টক লাগে আমি ভাবতে পারি না, আর কারো এতো লাগে কিনা?

স্ত্রী : আরে লিপস্টকের অর্ধেকতো তোমার পেটেই যায় |


স্বামীর
অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময়
হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে
চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল |বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে
এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামী বলল
তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে
আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট
কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???


সেই
যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন
লক্ষন নেই ।স্বামী স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে
অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো , মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর
প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয়
ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে
স্বামী স্ত্রী দুজনায় তাদেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে
বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে । স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো
? যে জোরে কাদছিলে । স্ত্রী বললো দূর এক্টুও লাগেনি। এতো লোক দেখান
কেদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব , হেঁ,হেঁ আমিও কিন্তু লোক
দেখানো গিয়েছিলাম ।


নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |
: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |


এক
ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী
যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার
বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী
দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে
মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?


ঐ শালা খুব মজা লুটেছে
মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।

রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা
স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত
পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায়
দেখতে।

পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা,
জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর
এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার
কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ।
ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।

গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।

তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, আরে
ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।

তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?

একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।


স্ত্রী
বিউটি পার্লার থেকে সেজেগুজে বাসায এসে দেখে, স্বামী এক বামন তরুনীর সাথে
শুয়ে। রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে চেঁচিয়ে উঠল স্ত্রী, �তুমি না আমাকে কথা
দিয়েছিলে , আমি ছাড়া কোন মেয়ের সাথে বিছানায় যাবে না..., এই তোমার কথার
নমুনা?�
�রেগো না হানি, দেখতেই তো পাচ্ছ অভ্যাসটা আস্তে আস্তে ছোট করে আনছি।�



স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |


আত্মহত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল

আমার কাছে সত্যই একটা ব্যাপার হাসির মনে হয় যখন শুনি মানুষ প্রশ্ন করে যে
ভালবেসে বিয়ে করা ভাল নাকি পারিবারিক ভাবে বিয়ে করা ভাল। আমার কাছে মনে হয়
একজন যেন অন্য একজনকে প্রশ্ন করছেঃ আত্মহত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল।


কোন সিনেমাটা দেখলি

দুই বন্ধু গল্প করছে
সুমনঃ বুঝলি, কাল আমার বউয়ের সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয়েছিল ।
সাজুঃ কি নিয়ে?
সুমনঃ আমি চাইছিলাম ক্লাবে যেতে আর ও চাইছিল সিনেমায় যেতে ।
সাজুঃ তা শেষ পর্যন্ত কোন সিনেমাটা দেখলি?


জরিমানা

একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল। বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
ওভার স্পীড ৩০০
হেলমেট না পরা ৩০০
রং ওয়ে এট্রি ৪০০


ভায়াগ্রা ভায়োলেন্স

ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?

স্বামী মাথা নাড়লেন, উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।

দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?

স্বামী মাথা নাড়লেন, উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।

সন্ধ্যেবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন
ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার
অর্ডার দিই ফোন করে?

স্বামী মাথা নাড়লেন, উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।

মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!


নিজের
ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর
সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না
থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।
প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো
সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে
দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা
বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে
নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।
এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।
বলো তো আমি কে? ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।
আমি জানি তুমি কে! উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।
বলো তো আমি কী চাই?
আমি জানি তুমি কী চাও!
বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?



স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?
স্বামীঃ কনডম !!


চতুর্থ বিয়ের পর টিনা গেছে হানিমুনে।
প্রথম রাতে স্বামীকে বলছে সে, প্লিজ, ধীরে, আমি কিন্তু এখনো কুমারী।
টিনার স্বামী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, কিন্তু তুমি তো আগে তিনবার বিয়ে করেছো!
টিনা বললো, হ্যাঁ। কিন্তু শোনোই না। আমার প্রথম স্বামী ছিলেন একজন
গাইনোকলজিস্ট, আর তিনি শুধু ওখানে তাকিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন। দ্বিতীয়
স্বামী ছিলেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, তিনি শুধু ওখানকার ব্যাপারে কথা বলতে
পছন্দ করতেন। আর আমার তৃতীয় স্বামী ছিলেন একজন স্ট্যাম্প কালেক্টর � ওফ,
আমি ওঁকে খুবই মিস করি!


শ্বশুরবাড়ির
লোকজনের সাথে আনিসের সম্পর্ক ভালো না প্রথম থেকেই।সেই প্রথম যেদিন টিনা
বাসায় জানাল আনিসের কথা সেইদিন থেকেই ...আনিসের যোগ্যতা-পরিবার ইত্যাদি
বিষয়ে নানা কথা হতে হতে ইদানিং আনিসের মনটা একেবারে বিষিয়ে উঠেছে।
ওরা দুইজনে ডিটারমাইন্ড থাকাতেই হয়তো ওদের বিয়েটা শেষ পর্যন্ত হয়েছিল।
কিন্তু বিয়ের পর পর ও আনিস যতবার শ্বশুরবাড়ি গিয়েছে খালি জুটেছে অনাদর
আর শ্বাশুড়ির খোঁটা।টিনা এইটা নিয়ে অনেক ঝগড়াঝাটিও করেছে কিন্তু কোন
লাভ হয়নি।
শেষে বাধ্য হয়ে শ্বশুড়বাড়ি যাওয়া একরকম বন্ধই করে দিয়েছে আনিস।
অবশ্য শ্বশুড়বাড়ির লোকজনের এহেন আচরণে আনিস কিংবা টিনা কারোই ভালোবাসায়
কোন প্রভাব ফেলেনি।আনিসের ছোট চাকরিতেও দিব্যি চলছিল দুজনার ছোট্ট সংসার।

তারপর ...ভাগ্য খারাপ হলে যা হয় আরকি কিছুদিন পরই একটা ভয়াবহ কার
অ্যাক্সিডেন্টে টিনা দারুনভাবে আহত হয়।র্দুঘটনাটিতে ভয়াবহভাবে পুড়ে
যায় টিনার শরীর।সারা শরীরই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তার, কিন্তু ডাক্তারের
ভাষ্যমতে সবচে বাজে অবস্থা মুখের।ডাক্তার জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে
হবে।অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে বসাতে হবে মুখে।কিন্তু টিনার নিজের শরীরের
চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।

টিনার এ অবস্থায় আনিস তার নিজের শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব
দিল।ডাক্তার রাজি হলেন, এবং আনিসের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে টিনার মুখে
বসালেন।অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন
রাখার জন্যে।

অপারেশন শেষে দেখা গেলো, টিনাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে।আত্মীয়স্বজন তো
তাঁকে দেখে অবাক, এবং এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর
ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন টিনা-আনিস।

কিছুদিন পর নিরালায় টিনা ধন্যবাদ জানালেন আনিসকে।�তুমি আমার জন্যে যা
করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।�
গদগদ হয়ে বলল টিনা।

আনিস তাকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, �ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি।আর তোমার
প্রতিদান দিতেও হবে না।যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খাবে, আমার
প্রতিদান পাওয়া হয়ে যাবে।�


শপিং
সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট অন্তু তার মাকে বললো, �মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো,
আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের
টিনা আন্টি এসে ঢুকলো।তারা দুজন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা
আন্টির ওপর চড়ে বসলো।�

এটুকু শুনেই অন্তুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন।মুখখানা গম্ভীর করে বললেন,
�ব্যস, আর একটা শব্দও না।এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক
বলবে, কেমন?�

অন্তুর বাবা বাড়ি ফিরতেই অন্তুর মা মুখ ঝামটা দিলেন।�তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।�

অন্তুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, �কেন?�

তখন অন্তুর মা বললেন, �বল অন্তু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।�

অন্তু বললো, �আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর
পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো।তারা দু�জন সব জামাকাপড় খুলে
ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর পাভেল আঙ্কেল
গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো।�


বাসর রাত। আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত। লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে।

স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই।
বউঃ সুতোর মাথাটা থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে।


প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,


প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ kiss পাঠালাম।
ইতি
তোমার স্বামী।

তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে,

প্রিয় জান,
তোমার পাঠানো kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১.দুধ ওয়ালা ২টা kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২.বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩.বাড়ি ওয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা করে kiss দিতে হচ্ছে।
৪.সুপার মার্কেট মালিক শুধু kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই ...(সেন্সর)
৫.আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি kiss
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা।আরও কিছু kiss এখনও বাকি আছে।আমি আশা করছি সেগুলো ব্যাবহার করে এ মাস ভালোই চলতে পারব।
ভালো থেকো।
ইতি
তোমার বউ।


স্বামী:
ওগো, জানো কাল রাতে তুমি যে বললে, আমার পাঞ্জাবিটা ছিঁড়ে যাওয়ায় ঈদে
একটা নতুন পাঞ্জাবি কিনে দেবে কথাটা আমার স্বপ্নের মতো মনে হয়েছে।
স্ত্রী: তুমি স্বপ্নই দেখেছ। তোমার ছেড়া পাঞ্জাবি আমি সেলাই করিয়ে এনেছি।


স্বামী: তুমি কি ভেবেছো? আমি কি গাধা!!?
স্ত্রী: এতে ভাবাভাবির তো কিছু দেখি না!


স্ত্রী: প্রতিজ্ঞা করো, আমি মরে যাওয়ার পর কাউকে ভালোবাসবে না।
স্বামী: সে প্রতিজ্ঞা করলাম। কিন্তু তুমি বেঁচে থাকা অবস্থায় এই প্রতিজ্ঞা রক্ষা করার তো দরকার নেই?


স্বামীর অফিসে যাবার সময় স্ত্রী তার কাছে একটা ছোট প্যাকেট দিয়ে বললেন
এটাতেই তোমার লেডী টাইপিস্টের জন্য এক শিশি চুল ওঠার ঔষুধ আছে। তোমার কোটে তার চুল খুব বেশী করে পাওয়া যাচ্ছে।


প্রগতিশীল বর (দোকানের সেলস্ গার্লকে): আচ্ছা আপনাদের এখানে কি এমন কোন বই আছে যার নাম "মহিলাদের শাসন কর্তা পুরুষ"?
সেলস্ গার্লঃ জি স্যার, আষাঢ়ে গল্পের বই ৩/২ নং সেকশনে পাবেন।


স্ত্রীঃ স্বামী এবং স্ত্রীকে কখনো একসঙ্গে স্বর্গে ঢোকার অনুমতি দেয়া হয় না।
স্বামীঃ হ্যাঁ, এজন্যই এর নাম স্বর্গ।


একটা
উপদেশ- সবসময় মানিব্যাগে আপনি আপনার স্ত্রীর ছবি রাখুন। যখনই বড়ো কোনো
সমস্যায় পড়বেন তখন মানিব্যাগ বের করে স্ত্রীর ছবিটা দেখবেন, আর মনে
করবেন এর চেয়ে বড় সমস্যা আর কিছুই হতে পারে না।


স্ত্রী : বল তো, আমি সুন্দরী এটা কোন কাল?
স্বামী : অতীত কাল!


স্বামী-স্ত্রী ঝগড়া করছে । ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্ত্রী স্বামীর গালে চড় মারল-
স্বামী: তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করে মেরেছ ?
স্ত্রী: সিরিয়াসলিই মেরেছি ।
স্বামী:তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমি তো জানো আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla Jokes: স্বামী-স্ত্রী

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:38 pm

Jokes:
স্বামী-স্ত্রী







ঝ্যাং চু-ইয়াং চি দম্পতির ফুটফুটে এক মেয়ে হয়েছে। তাঁদের পুরোনো বন্ধু ঘ্যাং চো এসেছে বাচ্চাটিকে দেখতে।
দেখেই সে ঝ্যাংকে প্রস্তাব দিয়ে বসল, �আমার ছেলেটার বয়স তো মোটে এক বছর,
মানে তোমার মেয়ের দ্বিগুণ। চলো, বাচ্চা দুটি বড় হলে ওদের বিয়ে দিয়ে দিই
আমরা, কী বলো তুমি?�
প্রস্তাব শুনে ঝ্যাং গেল তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে শলাপরামর্শ করতে, �বুঝলে
গিন্নি, ঘ্যাংয়ের প্রস্তাব তো শুনলে। আমাদের মেয়ের চেয়ে দ্বিগুণ বয়স ওর
ছেলের, মানে বিয়ের সময় আমাদের মেয়ের বয়স যখন ২০ বছর হবে, ওর ছেলের বয়স হবে
৪০! ও রকম একটা হাড়-হাভাতে বুড়োর সঙ্গে কেমন করে নিজের মেয়ের বিয়ে দেব,
বলো তো?�
ঝ্যাংয়ের বউ সব শুনে হেসেই খুন, �আরে বোকা, আগামী বছরেই না আমাদের মেয়ের
বয়স এক বছর হতে যাচ্ছে! মানে ঘ্যাংয়ের ছেলের সমান। তখন তো কোনো বাধাই
থাকবে না ওর সঙ্গে বিয়ে দিতে


তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।


অসুস্থ স্ত্রীর পাশে বসে আছেন স্বামী। তাদের মধ্যে কথা হচ্ছে_
স্ত্রী : ওগো, আমি মরে গেলে তোমার কী হবে?
স্বামী : ও কথা বলো না গো! তুমি মরে গেলে আমি পাগল হয়ে যাব!
স্ত্রী : আমি মরে যাওয়ার পর কি তুমি আবার বিয়ে করবে?
স্বামী : পাগলে কী না করে!


স্বামী: সম্মোহনবিদ্যা আবার কী গো?
শিক্ষিত স্ত্রী: সম্মোহনবিদ্যা জানলে দ্বিতীয় কোনো মানুষকে নিজের বশে রেখে তাকে দিয়ে ইচ্ছেমতো কাজ করানো যায়।
স্বামী: ওটা আবার সম্মোহনবিদ্যা নাকি? ওটা তো বিয়ে।


স্বামী: তোমার জ্বালায় আর ভালো লাগে না। চললাম আমি নদীতে ঝাঁপ দিতে।
স্ত্রী: কিন্তু তুমি তো সাঁতার জান না।
স্বামী: রাগের সময় এসব মনে করিয়ে দাও কেন?


এক
ব্যক্তি দুর্ঘটনায় পড়ে কোমাতে চলে যান। স্ত্রী কয়েক মাস ধরে প্রতিদিন তার
সেবা করল । ঐ ব্যক্তির জ্ঞান যখন ফিরল তিনি দেখলেন তার স্ত্রী পাশে
দাঁড়িয়ে। এরপর তিনি স্ত্রীকে বললেন, �প্রিয়তমা, তুমি আমার সকল দুঃসময়ে
আমার সঙ্গে ছিলে। যখন আমার চাকরি চলে গেল, তখনও তুমি আমার পাশে ছিলে। যখন
আমি ব্যবসায় মার খেলাম তখনও তুমি আমার সঙ্গে ছিলে। যখন সন্ত্রাসীরা গুলি
করল তখন তো তুমি আমার সঙ্গেই ছিলে। যখন আমি বাড়িটা হারালাম তখনও তুমি আমার
সঙ্গে ছিলে। এমনকি যখন আমি অসুস্থ হয়ে পড়লাম তখনও তুমি আমার ছেড়ে যাও নি।
এখন এসব কথা যখন ভাবি তখন আমার কী মনে হয় জান?�
: প্লিজ চুপ কর তো, তুমি অসুস্থ।
: না আমাকে শেষ করতে দাও � মনে হয় তুমি � তুমিই আমার সব দুর্ভাগ্য টেনে এনেছ।


এক লোক তার স্ত্রীর ব্যাপারে বেশ চিন্তিত হয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন।
: ডাক্তার সাহেব আমার স্ত্রীর বোধ হয় কানে শোনার সমস্যা আছে। আমি যেই
প্রশ্নই করি না কেন সে কোনো জবাব দেয় না, মনে হয় যেন শুনতেই পায় না।
: দেখুন পরীক্ষা না করেই তো আর অবস্থা বোঝা যায় না। আপনি এক কাজ করুন। আজ
বাসায় যেয়ে তার থেকে অন্তত পনের হাত দুরে দাঁড়িয়ে যে কোনো একটা প্রশ্ন
করবেন, সে শুনতে না পেলে আরেকটু কাছে যেয়ে আবার একই প্রশ্ন করুন । এভাবে
সে না শোনা পর্যন্ত বলতে থাকুন। তারপর কাল এসে আমাকে জানিয়ে যাবেন।
ভদ্রলোক বাড়ি ফিরে দেখলেন স্ত্রী রান্নাঘরে কাজ করছে। তিনি দরজার কাছ থেকে
জানতে চাইলেন রাতের খাবার কী? কিন্তু স্ত্রীর কাছ থেকে কোনো জবাব পেলেন
না। তিনি রান্নাঘরের কাছে গিয়ে আবারো জানতে চাইলেন রাতে সে কী রান্না
করছে। এবারও কোনো জবাব নেই। লোকটি এবার তার স্ত্রী থেকে মাত্র দু হাত দুরে
দাঁড়িয়ে একই প্রশ্ন করলেন। কিন্তু তবু স্ত্রীকে কোনো জবাব না দিতে দেখে
তিনি চিন্তিত হয়ে একদম তার কানের কাছে গিয়ে আবার একই প্রশ্ন করলেন। এবারে
স্ত্রী ঘুরে দাঁড়িয়ে রাগী ভঙ্গিতে বলল- �চতুর্থ এবং শেষবারের মতো বলছি,
রাতের খাবার মুরগি ও ডিম ভুনা�।


বাসে এক ভদ্রলোক অনেকক্ষণ ধরে হাঁচি চেপে রাখছিলেন।
তার যখনই হাঁচি আসছিল তখনই তিনি নাক চেপে কোনরকমে হাঁচি বন্ধ করছিলেন।
পাশের সিটে বসে থাকা ভদ্রলোক সেটা লক্ষ্য করে বললেনঃ আপনার হাঁচি আসছে তবু হাসছেন না কেন?
হাঁচিচাপা ভদ্রলোকঃআমার স্ত্রী বলে দিয়েছে,যখন তোমার হাঁচি আসবে, তখন বুঝে নেবে, আমি তোমাকে
মনে করছি বা স্মরণ করছি। তুমি আমার কাছে এসে যাবে।

পাশের সিটের ভদ্রলোকঃ তাতে কি হয়েছে?

হাঁচি চাপা ভদ্রলোকঃ আমার স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।


একটা
অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর
ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার
স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে
মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব
নয়, সমস্যা হতে পারে।

স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার
রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন।
অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার
জন্যে।

অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো
তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ
জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।

কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। �তুমি আমার
জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে
পারবো না।� গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।

স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, �ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার
প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার
প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।�


শপিং
সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, �মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো,
আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের
টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু�জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা
টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো �।�

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন,
�ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক
বলবে, কেমন?�

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। �তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।�

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, �কেন?�

তখন বাবুর মা বললেন, �বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।�

বাবু বললো, �আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের
ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু�জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর
বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন
দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো �।�

Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla Jokes: হোজ্জা নাসিরুদ্দীন

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:39 pm

Jokes:
হোজ্জা নাসিরুদ্দীন







একদা শিষ্যদের নিয়ে মেলায় গেলেন হোজ্জা। এক
জায়গায় দেখতে পেলেন তীর নিক্ষেপ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। খেলায়
অংশগ্রহণ করে প্রথম তীরটি নিক্ষেপ করলেন হোজ্জা। কিন্তু তীর গিয়ে পড়ল
মাত্র কয়েক হাত দূরে। সবাই তাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে দেখে হোজ্জা বললেন,
"আসলে এমনটি ঘটে সে মানুষের ক্ষেত্রে যে নিজেকে সবসময় ছোট ভাবে।"

"আর এমনটি ঘটে..." তীর নিক্ষেপ করেন হোজ্জা। নির্ধারিত জায়গার উপর দিয়ে
বেশ দূরে গিয়ে পড়ে তীরটি এবার, আবারও হাসতে থাকে জনতা। "..এমনটি ঘটে যে
মানুষ উদ্ধত আত্মবিশ্বাসে ভুগে, তার ক্ষেত্রে।"

"আর এ হচ্ছে..."আবারও তীর নিক্ষেপ করেন হোজ্জা, ঠিক জায়গামত বিদ্ধ হয় এবার। হোজ্জা শান্ত গলায় বলেন, "এ হচ্ছে আমি।"


হাটবারের
দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে
মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত। কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে,
সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।

একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, "নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা
নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের
মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।"

"হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু আমি ভাবছি, আমি যদি
সবসময় বড় মুদ্রাটা গ্রহণ করি, তাহলে মানুষ আমাকে তাদের চেয়েও নির্বোধ ভেবে
যে আনন্দটা পায়, সে আনন্দটা আর পাবে না, ফলে দান হয়তো একেবারেই বন্ধ করে
দিবে।" হোজ্জা জবাব দেন।


"আমি যখন মরুভূমিতে ছিলাম," এক স্মৃতিচারণায় বললেন হোজ্জা, "তখন রক্তলোলুপ, নৃশংস একদল বেদুইনকে দৌঁড়িয়েছিলাম।"
"খালি হাতে!" বিস্ময়ে প্রশ্ন করে দর্শক।
"হ্যাঁ, কেবল ছোট একটা লাঠি ছিল আমার হাতে।"
"কিন্তু এ কীভাবে সম্ভব, হোজ্জা!"
"খুবই সহজ। আমি ঝড়ের বেগে দৌঁড়াচ্ছিলাম, আর তারাও আমার পেছন পেছন দৌঁড়াচ্ছিল।"


গোধূলি
বেলায় নির্জন মরুপথে একাকি হাঁটতে হাঁটতে হোজ্জা দেখলেন ধূলিঝড় উঠিয়ে একদল
ঘোড়সওয়ার আসছে তার দিকে। চিন্তার ঝড় খেলতে লাগল তাঁর মনে, কল্পনায় তিনি
নিজেকে দেখতে লাগলেন বন্দী, ডাকাতির শিকার কিংবা নিহত অবস্থায়। উৎকণ্ঠায়
হৃদপিণ্ড তাঁর গলায় উঠে আসার উপক্রম হলো। দ্রুত এক কবরস্থানের দেয়ালে বেয়ে
অন্যপাশে চলে গেলেন তিনি, তারপর খোলা এক কবরে মরার মতো পড়ে রইলেন।

তার এই অদ্ভুত ব্যবহার লক্ষ করল ঘোড়সওয়ারগণ এবং অনুসরণ করে তার কাছে এসে পড়ল। হোজ্জা তখন ভয়ে কাঁপছেন।
"এই কবরে আপনি কী করছেন? আমরা দেখলাম আপনি দৌঁড়ে চলে গেলেন। আমরা কি কোনো সাহায্য করতে পারি আপনার?" কোমল গলায় দলনেতা জানতে চান।
"আপনি একটি প্রশ্ন করেছেন, তার মানে এই নয় যে এর সরল-সোজা কোনো উত্তর
আছে।" বিপদ কেটে গেছে বুঝতে পেরে হোজ্জা বলতে লাগলেন। " আসলে ব্যাপারটি
নির্ভর করে দৃষ্টিভঙ্গির উপর। আর যদি সত্যি সত্যি জানতে চান, তাহলে বলি,
আমি এখানে এসেছি আপনাদের কারণে, আর আপনারা এখানে এসেছেন আমার কারণে।"


কাজী
থাকাকালীন একদা নিজের কক্ষে বসে কাজ করছেন হোজ্জা। এমন সময় এক প্রতিবেশি
এসে বললেন, "আচ্ছা, হোজ্জা, একজনের গরু যদি আরেকজনের গরু মেরে ফেলে, এর
বিধান কী? প্রথম গরুর মালিক কি এতে দায়ী হবে?"
"এটা আসলে নির্ভর করে...।"
"আচ্ছা, তাহলে খুলেই বলি, আপনার গরুটা আমার একটা গরুকে মেরে ফেলেছে।"
"ওহ! সবাই জানে একটা গরু কখনো মানুষের মতো চিন্তা করতে পারে না, তাই গরুর
কোনো বিচার হতে পারে না, আর এর মানে হচ্ছে, গরুর মালিকও দায়ী হতে পারেন
না।"
"আমি আসলে একটা ভুল করেছি, হোজ্জা। আমি বলতে চাচ্ছিলাম আমার গরুটা আপনার গরুকে মেরে ফেলেছে।"
নাসিরুদ্দীন কয়েক মুহূর্ত চিন্তা করেন। তারপর বলেন, "একটু গভীরভাবে চিন্তা
করে দেখলাম, বিষয়টা আসলে প্রথমে যেরকম ভেবেছিলাম, অতটা সহজ নয়।"
তারপর কেরাণীর দিকে ফিরে নির্দেশ দিলেন, "তোমার পেছনে বইয়ের তাক থেকে মোটা বইটা পেড়ে নিয়ে আস তো।"


একদিন
হোজ্জা তার প্রিয় গাধার পিঠে লবণ বোঝাই করে বাজারের দিকে রওনা দিলেন। পথে
একটা নদী পড়ল।গাধাসহ নদী পার হলেন।কিন্তু নদীর পানিতে লবণ গলে
একাকার।পণ্য হারিয়ে হোজ্জা বিরক্ত।গাধা তো মহা খুশি বোঝা থেকে বেঁচে
গিয়ে।
এর পরেরবারও হোজ্জা ওই পথ দিয়ে গেলেন, তবে এবার তুলা বোঝাই করে।গাধা যখন
নদী পার হলো তখন তুলা ভিজে ওজন বেড়ে গেল।গাধা ওজনদার মাল নিয়ে টলমল
পায়ে এগিয়ে যেতে লাগল।
হাহ্! হোজ্জা চেঁচিয়ে বললেন, কেমন জব্দ! ভেবেছিলি প্রতিবার পানি দিয়ে গেলে পিঠের ওপরের মালের ওজন কমে যাবে, তাই না?


হোজ্জাকে একদিন একজন রাস্তায় থামিয়ে জিজ্ঞেস করল, আজকে সপ্তাহের কোন দিন?
বলতে পারব না, জবাবে হোজ্জা বললেন, আমি এই এলাকায় নতুন।জানি না এখানকার মানুষেরা সপ্তাহের কোন দিনটি মেনে চলে।


একদিন
হোজ্জার স্ত্রী খুব অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং চিকিৎসক ডাকতে বলেন।হোজ্জা তাঁর
স্ত্রীর অসুস্থতা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন।তিনি ছুটে গেলেন চিকিৎসক ডেকে
আনার জন্য।কিন্তু রাস্তার দিকের জানালার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় স্ত্রী
জানালা দিয়ে গলা বের করে চেঁচিয়ে বললেন, আল্লাহকে ধন্যবাদ! ব্যথাটা চলে
গেছে, চিকিৎসকের দরকার নেই।
হোজ্জা স্ত্রীর কথা শুনলেন এবং চিকিৎসকের বাড়ির দিকে দৌড়ে গেলেন।বললেন,
ডাক্তার, আমার স্ত্রী খুব অসুস্থ ছিল এবং আপনাকে ডেকে আনার জন্য
বলেছিল।কিন্তু আপনাকে ডেকে আনতে বের হওয়ার সময় বলল সে সুস্থ বোধ করছে,
আপনাকে ডাকার দরকার নেই।তাই আপনাকে পুরো ব্যাপারটা বলতে এলাম এই জন্য যে
তাকে দেখতে আসতে হবে না।


রাজার মেজাজ খারাপ।রাজপ্রাসাদ থেকে বেরিয়ে শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জা সামনে পড়ে গেলেন।
শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জার সামনে পড়ে যাওয়াটা আমার ভাগ্যের জন্য খারাপ,
প্রহরীদের রাগত গলায় বললেন রাজা।আমার দিকে ওকে তাকাতে দিয়ো না-চাবুকপেটা
করে ওকে পথ থেকে সরিয়ে দাও।
প্রহরীরা তা-ই করল।
শিকার কিন্তু ভালোই হলো।
রাজা হোজ্জাকে ডেকে পাঠালেন।
আমি সত্যি দুঃখিত, হোজ্জা।ভেবেছিলাম তুমি অশুভ।কিন্তু তুমি তা নও।
আপনি ভেবেছিলেন আমি অশুভ!হোজ্জা বললেন।আপনি আমাকে দেখার পর ভালো শিকার
করেছেন।আর আমি আপনাকে দেখে চাবুকপেটা খেয়েছি।কে যে কার অশুভ, বুঝলাম না।


বিবির
পিড়াপিড়িতে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা একটা গরু কিনল।কিন্তু গরু ও গাধার জন্য
গোয়াল ঘরে পর্যাপ্ত যায়গা না থাকায়, একটা ঘুমালে আরেকটাকে দাড়িয়ে
থাকতে হতো।প্রিয় গাধার এই দুরবস্থা দেখে হোজ্জা একদিন খোদার কাছে
প্রার্থনা করছে:
হে আল্লাহ, দয়া করে গরুটাকে মেরে ফেল যাতে আমার গাধাটা একটু আরাম করে ঘুমাইতে পারে
পরদিন সকালে সে গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখে যে গাধাটা মরে পরে আছে।প্রানপ্রিয়
গাধার মৃত্যুতে দুঃখিত ও হতাশ হয়ে হোজ্জা বিরস বদনে আকাশের দিকে তাকায়ে
বলল:
কোন অভিযোগ করবনা, খোদা, কিন্তু তুমি এতদিন ধরে সারা দুনিয়ার মালিক হয়েও, কোনটা গরু কোনটা গাধা এইটা চিনলানা!


একবার
নাসিরুদ্দিন হোজ্জা অসুস্থ।নিজের গাধাটাকে খাওয়ানোর জন্য বিবিকে
বললেন।হোজ্জার বিবি একটু ত্যাদড় টাইপের।সে গাধা কে খাবার দিতে অস্বীকার
করল।দুজনের মধ্যে এই নিয়ে তুমুল ঝগড়া।তারপর একটা সমঝোতা হল, যে আগে কথা
বলবে সে গাধাকে খাওয়াবে।হোজ্জা বাজিতে জেতার ব্যপারে ডিটারমাইন্ড ছিল।
সেইদিনই, হোজ্জার বিবি বাইরে গেছে, খালি বাসা দেখে একটা চোর ঘরে
ঢুকল।হোজ্জা বাসায় ছিল, কিন্তু বাজিতে হেরে যাওয়ার ভয়ে চোরকে কিছু বলল
না।চোর নির্বিঘ্নে ঘরের সব কিছু নিয়ে চলে গেল।হোজ্জার স্ত্রী বাসায় ফিরে
এসে যখন দেখল সব কিছু খালি, চিৎকার দিয়ে বলল, হায় আল্লা! কি হইছে?
হোজ্জা খুশিতে লাফিয়ে উঠল, আমি জিতছি বাজিতে, এখন তোমারেই গাধাকে খাওয়ান লাগবে।


একদিন
হোজ্জা বাজার থেকে কলিজা কিনে বাসায় যাচ্ছিলেন।এদিকে তাঁর এক বন্ধু তাঁকে
কলিজার পাই বানানোর রেসিপি দিয়েছিলেন, যাতে বাসায় গিয়ে কলিজার পাই
রান্না করতে পারেন।কিন্তু হঠাৎ একটি বাজপাখি উড়ে এসে কলিজা ছিনিয়ে নিয়ে
একেবারে নাগালের বাইরে উড়ে চলে গেল।
বোকা কোথাকার!চেঁচিয়ে হোজ্জা বললেন, কলিজা নিয়ে গেছ ঠিক আছে, কিন্তু প্রস্তুত প্রণালী (রেসিপি )তো আমার কাছে!


এক
তুর্কির ষাঁড় হোজ্জার বাগানের বেড়া ভেঙে ভেতরে ঢুকে তছনছ করে দিয়ে
মালিকের কাছে ফিরে গেল।হোজ্জা পুরো ব্যাপারটা লক্ষ করলেন, তারপর একটা বেত
নিয়ে বেরিয়ে এসে ষাঁড়টাকে পেটাতে শুরু করলেন।
কোন সাহসে আমার ষাঁড়কে আপনি পেটাচ্ছেন! তুর্কি চেঁচিয়ে বলল।
কিছু মনে করবেন না আপনি, হোজ্জা বললেন, ও পুরো ব্যাপারটা জানে।এটা ওর আর আমার ব্যাপার!
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla Jokes: সর্দারজী

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:41 pm

Jokes:
সর্দারজী







ক্লাসে শিক্ষক ইংরেজিতে সবাইকে তাদের বাবার নাম
লিখতে বললেন। সবাই তাদের বাবার নাম লিখল। কিন্তু সর্দারজি
লিখেছেন�Beautiful Red Moon. শিক্ষক রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে সর্দারজিকে
জিজ্ঞেস করলেন, �এটা লেখার মানে কী?� সর্দারজি বললেন, �কেন আপনিই তো
ইংরেজিতে লিখতে বলেছেন। আমার বাবার নাম হচ্ছে�সুন্দর লাল চাঁদ। তাই তো আমি
বাবার নামের ইংরেজি লিখেছি। ভুল হয়েছে কি?�


সর্দারজি
আর বান্তা সিং দুটি ঘোড়া কিনে এনেছেন। কিন্তু তাঁরা কিছুতেই কার ঘোড়া
কোনটা, তা ঠাহর করতে পারছেন না। তাই সর্দারজি তাঁর ঘোড়াটির ডান কান কেটে
দিয়ে বান্তা সিংকে বললেন, �কানওয়ালা ঘোড়াটি তোর আর কান ছাড়া ঘোড়াটি আমার।�
কিন্তু এদিকে সর্দারজির এক শত্রু এ কথা শুনে কোনো ফাঁকে বান্তা সিংয়ের
ঘোড়ারও ডান কান কেটে দিল। পরের দিন সর্দারজি ও বান্তা সিং তো অবাক। কী করা
যায়�এ নিয়ে ভাবতে ভাবতে আবার সর্দারজি তাঁর ঘোড়ার লেজটি কেটে দিলেন। ওই
শত্রু আবারও এটা দেখে চুপ করে অন্য ঘোড়ার লেজটিও কেটে দিল। ঘোড়ার এ অবস্থা
দেখে সর্দারজি এবার ভীষণ অবাক। এরপর তাঁরা একটি ঘোড়ার পা ভেঙে দিল। কিন্তু
পরের দিন একই অবস্থা�দুটি ঘোড়াই ল্যাংড়া হয়ে আছে। এবার তাঁরা দুজন মহা
ভাবনায় পড়লেন। অনেক ভেবেচিন্তে সর্দার বললেন, �ঠিক আছে, এখন থেকে সাদা
ঘোড়াটি তোর আর কালো ঘোড়াটি আমার।�


রোজ
রোজ সর্দারজি রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতল খুলে একটি কাঠি দিয়ে চিনির মাপ
নিচ্ছিলেন। এভাবে প্রায় প্রতিদিনই রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতলের মাপ নেওয়া
দেখে সর্দারজির স্ত্রী তাঁকে বললেন, �আচ্ছা, তুমি প্রতিদিন এভাবে চিনির
বোতলে মাপ নাও কেন? আমি কী খুব বেশি চিনি খরচ করি নাকি?� সর্দারজি বললেন,
�আরে, আর বোলো না, ডাক্তার প্রতিদিনই আমাকে সুগার লেভেল পরীক্ষা করতে
বলেছেন। তাই তো প্রতিদিনই চিনির বোতলের লেভেল পরীক্ষা করি।�


সর্দারজি
একটি ১০০ ওয়াটের বাল্বের মধ্যে তাঁর বাবার নাম লিখে বাল্বটি জ্বালিয়ে
দিলেন। এটা দেখে সর্দারজির বাবা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, �বাল্বের মধ্যে তুমি
আমার নাম লিখে রেখেছ কেন?� সর্দারজি বললেন, �বাবা, তুমি তো বলেছ, আমি নাকি
তোমার নাম উজ্জ্বল করতে পারব না। কিন্তু এখন দেখ তো, তোমার নাম কেমন
উজ্জ্বল করে রেখেছি!


সর্দারজি
রেলের টিকিটের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। সামনের সবাই টিকিট কাউন্টারে
�একটি পাঞ্জাব মেইল টিকিট দেন তো� বলে টিকিট নিয়ে যাচ্ছে। এবার সর্দারজির
পালা। তিনি কাউন্টারে টাকা দিয়ে বললেন, �আমাকে একটা পাঞ্জাব ফিমেল দেন তো,
ভাই।� এ কথা শুনে টিকিট বিক্রেতা অবাক হয়ে সর্দারজিকে জিজ্ঞেস করলেন,
�পাঞ্জাব ফিমেলটা আবার কী, ভাই?� সর্দারজি বললেন, �সবাই তো পাঞ্জাব মেইল
বলে নিজের জন্য টিকিট নিয়ে গেল। আর আমি তো এসেছি আমার স্ত্রীর জন্য টিকিট
নিতে। তার জন্য পাঞ্জাব ফিমেল না বলে মেইল বলব নাকি? ছেলেবেলায় লিঙ্গ
পরিবর্তন পড়ায় একটুও ফাঁকি দিইনি, বুঝলেন!�


দুই সর্দারজি তাঁদের বাবাদের কাজকর্ম নিয়ে তর্কবিতর্ক করছেন�
প্রথম সর্দারজি: তুমি কখনো সুয়েজ খালের কথা শুনেছ?
দ্বিতীয় সর্দারজি: শুনব না আবার! এটা তো ছোট্ট বাচ্চাও জানে।
প্রথম সর্দারজি: হুম�এই খাল পুরোটাই আমার বাবা খনন করেছিলেন।
দ্বিতীয় সর্দারজি: চাপাবাজি ছাড়ো, এটা কখনো হতেই পারে না। কিন্তু তুমি কি ডেড সির কথা জানো?
প্রথম সর্দারজি: কেন, কী হয়েছে তাতে?
দ্বিতীয় সর্দারজি: আরে বুদ্ধু, এত কিছু জানো, আর এটাই জানো না। আমার বাবাই তো ওটাকে মেরে ফেলেছিলেন।


একবার
এক রেস্তোরাঁয় সর্দারজি আর তাঁর এক বন্ধু কফি খেতে ঢুকেছেন। তাঁরা গল্প
করতে করতে কফি খাচ্ছেন। হুট করে মূল্যতালিকার দিকে চোখ পড়তেই সর্দারজি
তাঁর বন্ধুকে বললেন, �আরে ভাই, কথা না বাড়িয়ে তাড়াতাড়ি কফি শেষ করো; নইলে
এই এক কাপ কফির জন্য আবার দ্বিগুণ দাম গুনতে হবে।� বন্ধুটি বলে বসলেন,
�মগের মুল্লুক নাকি, এক কাপ কফি খেয়ে দুই কাপের দাম দেব!� সর্দারজি বললেন,
�আরে বোকা, বেশি বকবক না করে মূল্যতালিকার দিকে তাকাও। এক কাপ হট কফির দাম
১০ টাকা, আর কোল্ড কফির দাম ২০ টাকা। কফি ঠান্ডা হয়ে গেলে তো মহা ঝামেলায়
পড়ব।�


পঞ্চান্ন প্যাঁচাল
সর্দারজী শিক্ষকের কাছে অঙ্ক শিখতে গেছে।
সর্দারজীঃ স্যার, আমি পঞ্চান্ন কিভাবে লিখব?
শিক্ষকঃ দুইটা পাঁচ পাশাপাশি লিখলেই পঞ্চান্ন হয়।
খানিক পর শিক্ষক দেখলেন, সর্দারজী একটা পাঁচ লিখে বসে মাথা চুলকাচ্ছে।
শিক্ষকঃ কী হলো, সর্দারজী?
সর্দারজীঃ মস্ত বিপদে পড়েছি। আরেকটা পাঁচ কোন পাশে বসাবো বুঝতে পারছি না।


আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে

একবার এক ট্র্যাফিক পুলিশ দেখে কী একটা অদ্ভুত জন্তুর পিঠে এক সর্দারজী
বইসা মনের সুখে হেইলা দুইলা আইতেছে । পুলিশের কাছে আইসা সর্দারজী কয়,
ওস্তাদ, এই জানোয়ারের জাত কী মামা?

এইটারে কয় জলহস্তী, তুমি এইটার পিঠে চড়লা ক্যামনে?

জলহস্তী? আমি ভাবছি এইটা বোধহয় স্থল-মহিষ । বাচপান কালে কতো চড়াইসি বাপের বাথানে! আমি হের নাম দিসি কাল্লু !

তুমি শিগগির এইটারে চিড়িয়াখানায় রাইখা আসো । নাইলে খবর আছে!

ঠিক হ্যায়, ওস্তাদ । অ্যাই কাল্লু! হ্যাট ! হ্যাট হ্যাট! চল্, চিড়িয়াখানায় যাই!

পরের দিন সেই পুলিশ দেখে ঠিক সেই সর্দারজী, ঠিক সেই কাল্লু থুক্কু জলহস্তীর পিঠে মহা আয়েশ কইরা আসতেছে ।

সর্দারের পো! তোমারে না গতকাল কইছি জানোয়ারটারে নিয়া চিড়িয়াখানায় যাইতে?

গেছিলাম তো ! কাল্লুর খুব পছন্দ হইছিল । আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে ! অ্যাই কাল্লু! হ্যাট! হ্যাট! হ্যাট!


চার সর্দারজীর গল্প

তারা সিদ্ধান্ত নিল একসঙ্গে ব্যবসা করবে। কী ব্যবসা করা যায়? অনেক ভেবে
তারা একটি মোটর গ্যারেজ দিল। কিন্তু এক মাস চলে গেল, কোনো কাজ নেই। কেন
বলুন তো?

কেন?

কারণ তারা গ্যারেজটা দিয়েছে ছয় তলায়। মানুষ কি গাড়ি নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উঠবে?
এরপর তারা এ ব্যবসা বাদ দিয়ে নতুন ব্যবসার কথা চিন্তা করল। তারা একটি
ট্যাক্সিক্যাব কিনে রাস্তায় নামাল। দিন যায় কিন্তু কোনো যাত্রী ওঠে না।
কেন বলুন তো?
কেন?

কারণ, তারা চারজনই গাড়িতে উঠে বসে থাকে। যাত্রী বসবে কোথায়?
চারজনই মহা উত্তেজিত। তারা ঠিক করল, এই গাড়ি সমুদ্রে ফেলে দেবে। গাড়ি নিয়ে
যাওয়া হলো সমুদ্রপারে। গাড়ি ঠেলছে কিন্তু কিছুতেই ফেলতে পারছে না। কেন
বলুন তো?
কেন?

কারণ, দুজন ঠেলছে পেছন থেকে, দুজন সামনে থেকে।


বান্তা
সিং একবার লটারির টিকিট কিনে জিতেছে। নির্দিষ্ট দিনে পুরস্কারের টাকা নিতে
লটারি অফিসে গেল সে। লটারি অফিসের স্মার্ট কর্মকর্তাটি খুব বিনীতভাবে
বান্তা সিংকে বুঝিয়ে বললেন, �আপনি এক কোটি টাকার পুরস্কার জিতেছেন। তো
এবার আমাদের নিয়মানুযায়ী সরকারের ট্যাক্স পরিশোধ করে আপনাকে পুরো টাকাটা
নিতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা আপনাকে ৫০ লাখ টাকা দিচ্ছি। এ টাকা থেকে
২৫ হাজার টাকা ট্যাক্স পরিশোধ করে ছাড়পত্র এনে দেখালেই আমরা বাকি টাকা
আপনাকে দিয়ে দেব।�
বান্তা : না, আমি লটারি জিতেছি। কাজেই টাকাটা এখন আমার। আমি আমার সব টাকা
এখনই চাই। লটারি অফিসের অফিসারটি এবার আরও বিনীতভাবে বান্তা সিংকে পুরো
ব্যাপারটি বুঝিয়ে বললেন।
কিন্তু বান্তা সিং এটা মানতেই নারাজ। এরপর অফিসারটি আবার বোঝানোর চেষ্টা
করতেই বান্তা সিং রেগে চিৎকার করে বলল, �দ্যাখো আমাকে আর বেশি বোঝানোর
প্রয়োজন নেই। আমার পুরো এক কোটি টাকা আমি এখনই চাই। আর তা যদি না দাও
তাহলে এ নাও তোমাদের টিকিট। আমাকে টিকিটের দশ টাকা ফেরত দাও।�


Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: রাজা-বাদশাহ

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:42 pm

Jokes:
রাজা-বাদশাহ







রাজাঃ ধরো, আমি যদি স্থান পরিবর্তন করি। তুমি বসবে আমার ওই সিংহাসনে আর আমি বসব তোমার জায়গায়।
মন্ত্রীঃ না মহারাজ, সেটা সম্ভব নয়।
রাজাঃ কেন? তোমার কি রাজা সাজতে লজ্জা হয়?
মন্ত্রীঃ না, রাজা হতে লজ্জা হবে না, কিন্তু লজ্জা পাব আপনার মতো একটা নির্বোধকে আমার মন্ত্রী হতে দেখে!
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: রাজনৈতিক

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:43 pm

Jokes:
রাজনৈতিক







চেয়ারম্যান: আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দিব।
জনৈক ব্যাক্তি: এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে?
চেয়ারম্যান: �প্রথমে খাল করব তারপর ব্রিজ করব


নির্বাচনের প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করছেন সাংবাদিকঃ আপনি কেন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন?
-আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না, চারদিকে কী ঘটছে? সরকারি লোকেরা আমোদ-প্রমোদে মত্ত, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ।
-আপনি এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্যই নির্বাচন করছেন?
-পাগল নাকি! আমার কি আমোদ-প্রমোদ করতে শখ হয় না?


বাংলাদেশকে
বলা হয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কথাটা সর্বৈব মিথ্যে নয়। বড় বড় রাজনৈতিক দলের
নেতারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই নির্বাচিত হন। দলের সদস্যরা স্বাধীনভাবে
নেতা নির্বাচিত করতে পারেন। এজন্যে ব্যবহৃত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন
নির্বাচন পদ্ধতিটি। সেটা হলো : আদমকে যখন বলা হলো, এবার তুমি সঙ্গী
নির্বাচন করে নিতে পারো, যখন কিনা ইভ-ই ছিলেন একমাত্র মানবী!


একবার
দশজন রাজনীতিবিদকে বহনকারী একটি হেলিকপ্টার দূর গ্রামে বিধ্বস্ত হলো। খবর
পেয়ে রাজধানী থেকে উদ্ধারকারী দল রওনা হলো। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে
সন্ধ্যা প্রায়। দেখা গেল, গ্রামবাসীরা ইতোমধ্যে দশজনকেই দাফন করে ফেলেছে-
সারিবদ্ধ দশটি কবর।
উদ্ধারকারী দলনেতা জানতে চাইলেন, সবাই কি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন?
- কবর দেওয়ার আগ পর্যন্ত দুইজন বলছিলেন যে, তারা মারা যাননি। কিন্তু আমরা
সে কথায় কর্ণপাত করিনি। জানেনই-তো রাজনীতিবিদদের সব কথা বিশ্বাস করতে নেই!


শুধু বিলই পাস করমু

এক নেতা যখন ভোটে দাঁড়ালেন, প্রচুর পোস্টার ছাপালেন। প্রেসের লোক এসে
বলল, স্যার, এত পোস্টার ছাপালেন, বিলটা তো পাইলাম না। নেতা বললেন, খাড়াও
মিয়া, খালি সংসদে যাই, তারপর তো শুধু বিলই পাস করমু।


নেতা: কথা দেন, আমারে ভোট দিবেন৷
ভোটার: আরেকজনেরে যে কথা দিয়া ফেলছি৷
নেতা: আরেকজনরে কথা দিলেই যে আরেকজনরে ভোট দিতে হবে, তা তো না৷
ভোটার: তাইলে আপনারেও কথা দিলাম৷
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bd jokes vandar

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:44 pm

বনের রাজা টারজানের বয়স যখন প্রায় তিরিশ তখন
তার লাইফে জেন এর আবির্ভাব ঘটে।তার আগ পর্যন্ত টারজান বনে পশুপাখিদের
সাথেই দিন গুজরান করতো।একবার চিন্তা করেন তিরিশ বছর ধরে সে জঙ্গলে বাস
করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই।উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের
অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে
মোকাবেলা করার জন্যে।

তো জেন আসার কিছু পরের ঘটনা..... জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।

এই দৃশ্য দেখে জেন খানিকটা ভালোবাসা, খানিকটা অনুকম্পা বোধ করলো টারজানের
জন্যে...জামাকাপড় খুলে আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এসে টারজানের উদ্দেশ্যে
নিজেকে নিবেদন করলো।

টারজান তখন গাছ ফেলে ছুটে এসে জেনকে অবাক চোখে কিছুক্ষণ দেখলো, তারপর জেনের পেটে কষে একটা লাথি মারলো।

পেট চেপে ধরে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো জেন।�জংলি ভূত, আমি তোমাকে প্রেম
নিবেদন করলাম, আর তুমি কি না আমাকে লাথি মারলে?� চেঁচিয়ে উঠলো সে।

টারজান এগিয়ে এসে জেনকে জাপটে ধরে বললো, �আমাকে ভুল বুঝো না প্লিজ সবসময় চেক করে দেখি, কাঠবিড়ালি আছে কি না।�


খালাম্মা পিচ্চি ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা পাপ্পি দিয়ে যাও।

খোকন- না , পাপ্পি দিলে তুমি আমায় চড় মারবে ।

খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ?

খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম।


পাভেলের
বড় বিপদ, তার ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ বিশেষ প্রত্যঙ্গটি নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে
সে।কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার
নিজেরও নানা হাঙ্গামা।একদিন জঙ্গলে এক সাধু বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো
সে।তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে
২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।

সাধুবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, �এখান থেকে সোজা উত্তর
দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি।ওখানে বাস করে এক মাদী
ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে।তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায়
কি না।যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে।এখন যা বেটা।হক মাওলা!�

বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো।ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, সত্যিই এক
ঢাউস সাইজ ব্যাং বসে।সে গলা খাঁকরে শুধালো, �ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায়
বিয়ে করবে?�
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, �না!�
পাভেল টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে।কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, �ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?�
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, �না!�
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, �বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?�
এবার উত্তর এলো, �এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!


হাবা
ভন্ডুল এর ছোটবেলার কাহিনী। পোলাডা একদিন দেখে এক বড় ভাই একটা মেয়েরে চুমু
দিচ্ছে। বাসায় এসে ভন্ডুল মারে কয়, আম্মা! চুমা দিলে কি হয়? �

ওর মা ত খুব কড়া। সে চায় পোলা ভালা থাকুক। এইসব পাপ যাতে না করে তাই ডর
দেখানের লাইগ্যা ভন্ডুলরে কইল, � চুমা দেয়ার পর পোলাগুলার শরীর আস্তে
আস্তে পাথর হইয়া যায়, পরে মাটিত পইরা মইরা যায়।�
ভন্ডুল কয় সত্যি?
মা কয় - হ

ভন্ডুল আস্তে আস্তে বড় হয়।যুবক হইলে একদিন এক মাইয়ার সাথে কথা হয়। কথায়
কথায় সম্পর্ক হয়। মেয়েটা একদিন হাবা ভন্ডুলরে চুমা দিতে চায়। ভন্ডুল মানা
করে।
আমার আম্মা কইছে মেয়েদের চুমা দিলে আমি মারা যামু।

বোকা! আসো। বলে মেয়েটা এগিয়ে একটা চুমা দিল। চুমা শেষ না করতেই করতেই হাবা
ভন্ডুল আম্মা ঠিকই কইছিল বলে মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি দেয়া শুরু করছে।
কি হইছে?

আল্লাহ রে। আমি পাত্থর হইয়া মইরা যামু। তোমারে চুমা দিতে না দিতেই আমার শরীরের একটা অংশ শক্ত হওয়া শুরু করছে।


এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।
দীর্ঘ যাত্রা...দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, বার
বার মনে পড়ছে বাড়িতে রেখে আসা সুন্দরী বউ এর কথা।সোজা কথায় সেক্সের
জন্যে আনচান করছে মন।অবশেষে একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে
সে।যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে
দাঁড়ালো।কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে
লাগলো বেদুঈন।কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো।আবারও সে উটের পেছনে
গিয়ে দাঁড়ালো।উটও আগের মতো ছুট দিলো।বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে
পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।
এমনি করে একদিন সে মরুভুমির মাঝে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো।দেখল
সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে
স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী।উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।
এরপর স্মার্টলি জিজ্ঞেস করল �আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?�
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, �দেখুন না,
গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে।আমরা অনেকক্ষণ ধরে ওয়েট করছি কিন্তু মরুভুমির মাঝে
এই পোড়া হাইওয়েতে কারুরই দেখা পাচ্ছি না যে আমাদের হেল্প করতে পারে।এখন
যে কী হবে! এখন কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই
দিতাম আমরা।�

বেদুঈন শুনে জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটলো একবার।তারপর এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন
মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো।তিন রূপসী এবার ঘিরে
ধরলো তাকে।বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?� মোহনীয়
ঠোঁটে ঈঙ্গিতময় হাসি নিয়ে জানতে চাইলো তারা।

বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, �আপনারা পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?�


নিউ
ওয়েভ পত্রিকার নিজের কামরায় মুখে জোর করে একরাশ গাম্ভীর্য টেনে বসে আছেন
পঞ্চাশোর্ধ্ব সম্পাদক সাহেব।কিছুক্ষণ আগে তাঁর এক বন্ধু এসেছিলেন।তিনি বেশ
কিছু রসালো গল্প শুনিয়ে গিয়েছেন তাঁকে।চুইংগাম চিবুতে চিবুতে আপনমনেই
সেই গল্পের জাবর কাটছিলেন তিনি।আর মাঝেমধ্যে আপনমনেই হেসে উঠছিলেন।

হঠাৎ তাঁর কামরায় এক তরুণের আবির্ভাব।দেখেই বোঝা যায়, ইনি একজন উঠতি
লেখক।সংকোচ, লাজুক লাজুক মুখ আর চোখে ভীরু-সন্ত্রস্ত চাউনি।হাতে রোল করা
একগুচ্ছ কাগজ।সম্ভবত স্বহস্তে রচিত গল্প, উপন্যাস অথবা কবিতার
পাণ্ডুলিপি।এ পত্রিকায় ছাপানোর বাসনা নিয়ে সঙ্গে করে এনেছেন।এমনভাবে
লেখাটি ধরে আছেন তিনি, যেন ওটা একটা সদ্য ফোটা গোলাপ, যা অতিসাবধানে তুলে
এনেছেন প্রিয়াকে উপহার দেওয়ার জন্য।
তরুণটিকে দেখামাত্র টেবিলে রাখা ফাইলে গভীর মনোনিবেশ করলেন তিনি।তিনি এখন কাজে খুব ব্যস্ত-এটা বোঝানোর চেষ্টা।

জলজ্যান্ত তরুণটি তাঁর নজরেই পড়ল না।তাই সম্পাদকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য
আস্তে করে গলা খাঁকারি দিলেন তরুণ।তারপর একটু উশখুশ করে সামনের টেবিলে
ইচ্ছে করে দুইবার গুঁতোও দিলেন তিনি।কাজ হলো না।শেষ পর্যন্ত কাতর কণ্ঠে
তোতলাতে তোতলাতে তরুণ বললেন, �একটা গল্প এনেছিলাম, যদি দয়া করে দেখতেন।এর
আগে আমি দু-চারটা অন্য ম্যাগাজিনেও লিখেছি।�

সম্পাদক সাহেবের দৃষ্টি যেমন ফাইলে ডুবে ছিল তেমনি রইল।শুধু মুহূর্তের
জন্য বাঁ হাতের আঙ্গুলটা উল্টে �কচু� দেখানোর ভঙ্গি করলেন।আসলে তিনি ওই
ঘরের মধ্যে বসে থাকা এক ব্যক্তিকে দেখিয়ে দিলেন নিঃশব্দে।

কাঠপেনসিলের মতো সরু এক ভদ্রলোক সম্পাদকের আঙ্গুল বরাবর আয়েশ করে চেয়ারে
বসে সিগারেট ফুঁকছেন।তাঁর সামনের টেবিলে পড়ে আছে বিশাল আকৃতির এক
খাতা।হাত থেকে পাণ্ডুলিপিটি নিয়ে বিশাল ওই খাতাটায় তরুণের নাম-ধাম চটপট
তুলে নিয়ে বললেন, �এখন আপনি আসতে পারেন।�

�আমি আবার কবে আসব?� আমতা আমতা করে বললেন তরুণ।চোখে মিনতি ঝরে পড়ল তাঁর।

�আর আসতে হবে না আপনাকে।লেখা মনোনীত হলে আমরাই জানাব।�

এ জানানোটা যে কী আর ওই বিশাল আকারের খাতাটি যে কী ভয়ঙ্কর, তরুণ তা খুব ভালো করেই জানেন।

এরপর একে একে আরও তিন তরুণ ঢুকলেন সম্পাদকের কামরায়।তিনজনই পরপর
নিস্তেজ-নিষ্প্রাণ হয়ে বেরিয়ে এলেন।দৃশ্যপটে প্রথম তরুণের আবির্ভাব ঘটল
পুনরায়।জমা দেওয়া লেখাটির ব্যাপারে জানতে এসেছিলেন বোধহয়।কিন্তু চোখের
সামনে দৃশ্যটা দেখে চুরমার হয়ে গেল তাঁর ভেতরটা।হয়েছে কি, সম্পাদক
সাহেবের টেবিলে চা রাখতে গিয়ে ছলকে পড়ল খানিকটা।সহকারী সাহেব মহা বিরক্ত
হয়ে হাতের কাছে মোছার মতো কিছু না পেয়ে তরুণটির সাধের লেখাটি থেকে
খানিকটা কাগজ ছিঁড়ে নিলেন।তারপর টেবিলটা মুছে টেবিলের নিচের
ওয়েস্টপেপারের বক্সে ফেলে দিলেন।বাকিটুকুর কী হাল হবে বুঝতে দেরি হলো না
তরুণের।
কিছুক্ষণ পর কামরার দৃশ্যপটে আবার পরিবর্তন এল।দৃশ্য পরিবর্তনের কারণ
সুদর্শনা এক তরুণীর আবির্ভাব।তার সুগন্ধির সৌরভে ঋষির ধ্যান ভাঙল
যেন।সম্পাদকের জমাটবাঁধা বিরক্তি মুহূর্তেই বরফের মতো গলে পানি হয়ে
গেল।কান পর্যন্ত বিস্তৃত দেঁতো হাসিতে আর চকচকে আগ্রহী চোখে সাদর
অভ্যর্থনায় তরুণীকে বসতে দিলেন তিনি।

তরুণীটি একটু হেসে সম্পাদক সাহেবকে ধন্যবাদ জানিয়ে বললেন, �একটা লেখা এনেছিলাম।�
�অবশ্যই! আপনার মতো তরুণীদের ভালো লেখার জন্যই এতকাল আমি অপেক্ষা করছি।�
সম্পাদক সাহেব অত্যন্ত আগ্রহসহকারে তরুণীর হাত থেকে পাণ্ডুলিপিটি
নিলেন।পাতা উল্টে দু-একটা লাইনে চোখ বুলিয়ে বললেন, �ওহ্, চমৎকার! অপূর্ব!
আমার নিউ ওয়েভ পত্রিকার ক্রিসমাস সংখ্যাতেই ছাপাব এটি।�

সম্পাদকের অতি উচ্ছ্বাস দেখে অবাক তরুণী বললেন, �মাত্র দু-এক লাইনে চোখ বুলিয়ে কী করে বুঝলেন যে লেখাটি ভালো হয়েছে?�

�আরে, আমি জহুরি।আমি না চিনলে কে চিনবে বলুন!�

অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে তরুণীটি উঠতে যাচ্ছিলেন।সম্পাদক সাহেব অনুরোধ
করে তাঁকে আবার বসালেন।তারপর বেয়ারাকে ডেকে এক কাপ স্পেশাল চা আর ডাবল
ডিমের পোচ আনতে বললেন।তরুণী লজ্জা পেয়ে বললেন, �আবার এসব কেন।�

�আরে, কী বলেন আপনি! আপনার মতো একজন লেখককে আমি এমনি এমনি ছেড়ে দেব
ভেবেছেন?� তরুণীটি তখন হঠাৎ বললেন, �আপনি আমাকে লেখিকা ভেবেছেন বুঝি? এটা
আমার লেখা নয়।এটা আমার বাবার লেখা!�

এ কথা শুনেই জোঁকের মুখে লবণ পড়ার মতো মুখের অবস্থা হয়ে গেল
সম্পাদকের।তেতো ঢোক গিলে বললেন তিনি, �তা বাবার লেখা আপনি নিয়ে এসেছেন
কেন?�

একটু যেন লজ্জা পেয়ে তরুণী বললেন, �বাড়িতে বিয়ের কারণে বাবা ব্যস্ত।আর
তাঁকে না জানিয়ে তাঁর লেখাটি পত্রিকায় ছাপলে দারুণ একটা সারপ্রাইজ
দেওয়া যাবে তাঁকে।�

একরাশ বিষাদ নিয়ে সম্পাদক জিজ্ঞেস করলেন, �ও, বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত? তা কার বিয়ে?�

তরুণীটি লাজুক হেসে বললেন, �আমার!�

সম্পাদক সাহেব যেন বোবা হয়ে গেলেন।নিস্তব্ধতা ভেঙে তরুণী বললেন, �লেখাটা
একনজরে যখন আপনার এত পছন্দ হয়েছে, তখন ক্রিসমাস সংখ্যায় না হোক, পরবর্তী
সংখ্যায় নিশ্চয়ই ছাপাবেন।কিন্তু আমি আর আসতে পারব না।�

�কেন? আপনি কোথায় যাবেন?�

�বিয়ের পরই বন থেকে হানিমুনে সুইজারল্যান্ড তারপর রিভিয়েরা।�

এমন সময় বেয়ারা এসে জানালেন, �স্যার, ক্রিস্টোফারের ডিমের অমলেট ভাজতে
নাকি একটু দেরি হবে।ডিম নাকি ফুরিয়ে গেছে।তাই আনতে পাঠিয়েছে।তা এখন শুধু
স্পেশাল চা-ই নিয়ে আসব? পরে নাহয় আনা যাবে ওটা�

খেঁকিয়ে উঠে সম্পাদক সাহেব বললেন, �যা এখান থেকে, কিছুই আনতে হবে না।যা, ভাগ!�

- জেমস বার্নার্ড


এক
দোকানদার তার নতুন কর্মচারীকে বলছে, কোন ক্রেতাকে ফিরিয়ে দিবি না।যেমন
কেউ ডেটল সাবান নিতে আসলে না থাকলে স্যাভলন সাবান ধরিয়ে দিবি একথা বলে
দোকানদার বাইরে গেল।
কিছুক্ষণ পর এক ক্রেতা দোকানে এসে কর্মচারীকে বলল, টয়লেট টিস্যু আছে।
: টয়লেট টিস্যু নাই।তবে সিরিষ কাগজ আছে।আইজকা সেইটা দিয়া কাজ চালান।কাইলকা টিস্যু পেপার পাইবেন।


এক তরুণী জঙ্গেল হারিয়ে গেছে।
ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি �আআআআআহহ� করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, �কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?�
ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, �কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম,
আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে
রেখেছিলাম শুধু।�
অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, �মিস ,আপনি ভুল জায়গায় হাত দিয়েছেন কারণ রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না।�


সাইকেল দুর্ঘটনার পর
সাইকেল আরোহী : আপনি আসলে লাকি মানুষ?
মহিলা : আহত করেও বলছেন, আমি লাকি?
সাইকেল আরোহী : আজ আমার অফ ডে, তাই সাইকেল চালাচ্ছি, আসলে আমি ট্রাক ড্রাইভার।


এক
বখাটে ছেলে রাস্তায় একটি মেয়েকে দেখেই তার পাশের বন্ধুটিকে বলল, আরে
চন্দ্র তো জানি রাতের বেলাই আলো ছড়ায়, আজ দেখছি দিনের বেলাতেই ছড়াচ্ছে।
তখন মেয়েটি সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিল প্যাঁচা তো রাতের বেলাই ডাকে, আজ দেখছি দিনের বেলাতেই ডাকছে।


� জান মা, আপা না অন্ধকারে দেখতে পায়!
� কি করে বুঝলি?
� আমি শুনেছি ও ঘরে অন্ধকারে আপা সাকিব ভাইকে বলছে�"এ কী! আজ শেভ কর নি?"


:: আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক বিয়ে করতে দিতে সম্মত হতে চায় না?
:: কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।


পুলিশ - কিরে এত মাইর খাইলে কি করে?
ধৃত ব্যক্তি : আর বইলেন না, মানুষের চাপাচাপিতে হাত থেকে ফটোটা এক মহিলার পায়ের নিচে পড়ে যায়।
পুলিশ-এর জন্য মাইর খেতে হবে নাকি।
ধৃত ব্যক্তি : মহিলাকে বললাম, আপা কাপড় তুলেন ছবি তুলব।


বিমান
চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে পড়লো।
চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে
নিল।

তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"


এক
তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার
যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬৪কেজি।

এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৬৩কেজি।

আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৬২কেজি।

আবার মেয়েটা নামলো, দোপেয়েটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।


এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব।"


একজন
আমেরিকান, একজন ভারতীয় আর একজন বাংলাদেশী বিমানে করে এক জায়গায় যাচ্ছে।
পথে বিমানটি ক্রাশ করলো। তারা তিনজন প্যারাসুটে করে একটা জঙ্গলের উপরে
নামলো এবং জংলীদের হাতে পড়লো।

জংলীদের কাছে মুক্তি চাইলে ওরা বলল, "তোমাদেরকে আমরা মুক্তি দেব তবে একটা
শর্ত আছে। তোমরা এই জঙ্গল থেকে আমাদেরকে এমন একটা ফল এনে দেবে যেটা আমরা
কখনো খাইনি। যদি আমরা সেই ফলটাকে আগে খেয়ে থাকি তাহলে তোমাদের আনা ফলটাকে
তোমাদের পশ্চাৎদেশ থেকে ভরা হবে।"

তারপর তিনজন লোক ফল সংগ্রহে নেমে পড়লো। আমেরিকান লোকটি অনেক খুজে একটা
বাদাম নিয়ে এল। জংলীরা আগে বাদাম খেয়েছে। তাই বাদামটা আমেরিকানের
পশ্চাৎদেশ থেকে ঢুকানো হল।

ভারতীয় লোকটা আনলো একটা বেল। বেলও জংলীরা খেয়েছে। তাই বেলটাকে তার
পশ্চাৎদেশ থেকে ভরা হল। যখন ঢুকানো হচ্ছিল তখন ভারতীয় লোকটা একত্রে কাদছিল
আর হাসছিল। হাসার কারণ জানতে চাইলে সে বলল, "বাংলাদেশী লোকটা একটা কাঠাল
নিয়ে আসছে।"


একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো।

জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।

ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?

জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে।


জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?

চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।


রাজাঃ ধরো, আমি যদি স্থান পরিবর্তন করি। তুমি বসবে আমার ওই সিংহাসনে আর আমি বসব তোমার জায়গায়।

মন্ত্রীঃ না মহারাজ, সেটা সম্ভব নয়।

রাজাঃ কেন? তোমার কি রাজা সাজতে লজ্জা হয়?

মন্ত্রীঃ না, রাজা হতে লজ্জা হবে না, কিন্তু লজ্জা পাব আপনার মতো একটা নির্বোধকে আমার মন্ত্রী হতে দেখে!


এক
লোক একটি পুরানো জিনিসের দোকানে (এন্টিক শপ) গিয়েছে কিছু কিনতে। একটা
পাথরের মূর্তি তার নজরে পড়ল যেখানে একজন যোদ্ধা একটা ঘোড়ার উপর বসে আছে।
কিন্তু মূর্তিটা অনেক পুরানো, তাই এর অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। হাতের
তলোয়ারটা আধা ভাঙ্গা, যোদ্ধার নাকটা পর্যন্ত কিছুটা ভেঙ্গে গেছে। মাথায়
পড়া হেলমেটের অবস্থাও খারাপ। মূর্তির উপর এক জায়গায় খোদাই করে লেখা
"বিজয়ী" ।
তাই দেখে লোকটা আতকে উঠে বলল, "হায় হায়! এই যদি হয় বিজয়ীর অবস্থা তাহলে পরাজয়ীর অবস্থা না জানি কি‌?"


গাইড নায়াগ্রা জলপ্রপাত এর সামনে এসে তার অনুসারীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলল।

গাইডঃ এটা হলো নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী
জলপ্রপাত। প্রতিদিন প্রচুর লোক আসে এটাকে দেখতে। এটার আওয়াজ ২০ কিলোমিটার
দূর থেকেও স্পষ্ট শোনা যায়।

এই বলে গাইড একটু থেমে বললো, "এবার আমি আমাদের মহিলা অনুসারীদের উদ্দেশ্যে
বলছি। আপনারা একটু নিরবতা পালন করুন, যাতে আমরা এর শব্দ শুনতে পাই।"


টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে।

পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'

টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়?

পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো,

'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'

টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো।

তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'

এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই
দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাপ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে
ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না।

তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু!'

টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, 'কী?'

পাখিটা বললো, 'বুঝতেই তো পারছেন।'


একটা বিমানে ৪ জন লোক ছিল। এক রাজনীতিবিদ, পাইলট, এক শিক্ষক ও তার ছাত্র। পথিমধ্যে বিমানের ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলো।
তখন পাইলট সবাইকে বলল, "আমাদের বিমানের পাখা নষ্ট হয়ে গেছে। এখন আমাদের প্যারাসুট দিয়ে নামা ছাড়া উপায় নেই।"
তখন রাজনীতিবিদ সবার অলক্ষে প্যারাসুট রাখার রুমে ঢুকে প্যারাসুট নিয়ে নেমে গেল।
আর পাইলট গেলো দ্বিতীয় প্যারাসুটটা নিয়ে।
তখন শিক্ষক ছাত্রকে বলল, "তুমি যাও। আমার তো বয়স হয়েছে। আমি এমনিতেই মরব।"
তখন ছাত্র বলল, "না স্যার, আপনার মরতে হবে না। প্যারাসুট দুইটাই আছে।"
শিক্ষক বলল, "কীভাবে?"
ছাত্র বলল, "রাজনীতিবিদের চিন্তাটাকে আমি প্রথমেই বুঝতে পেরেছি। তাই আগে
আগে প্যারাসুটের রুমে ঢুকে প্যারাসুটগুলোকে সরিয়ে ফেলে তার যায়গায় কিছু
বস্তা রেখে দিয়েছি। রাজনীতিবিদ সেই বস্তা নিয়ে লাফিয়ে পড়েছে।"


খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা, এরশাদ ও একজন নাগরিক প্লেনে করে একজায়গায় যাচ্ছিল।
খালেদা জিয়া হঠাত বলল, "আমি বাংলাদেশের ১ জন নাগরিককে সুখি করতে পারব।"
সবাই বলল, "কিভাবে???"
খালেদা জিয়া বলল, "আমি যদি একটা ১০০ টাকার নোট এখান থেকে ফালাই তবে সেটাকে একজন নাগরিক পাবে। সুতরাং সে খুশি হবে।
শেখ হাসিনা বলল, "তাহলে আমি দশজনকে খুশি করতে পারব দশটা ১০০ টাকার নোট ফেলে।"
এবার এরশাদ বলল, "তাহলে আমি একশজনকে খুশি করতে পারব একশটা ১০০ টাকার নোট ফেলে।"
এবার সেই নাগরিক বলল, "আমি গোটা দেশকে খুশি করতে পারব।"
সবাই বলল, "কিভাবে???"
নাগরিক বলল, "আপনাদের তিনজনকে বিমান থেকে ফেলে দিয়ে।"


জনৈক
ব্যাক্তি রিকসা খুঁজছেন। পাওয়ার পর বললেন যে তিনি কোথায় যাবেন। শুনে
রিকসাওয়ালা বললেন, ‍‍যাব, তবে ৩৫ টাকা দিতে হবে। শুনে লোকটি বলল, বিশ
টাকায় যাবে।তখন রিকসাওয়ালা বলল, যাব, যদি আপনি রিকসা চালান আর আমি বসে
থাকি তাহলে অবশ্যই বিশ টাকায় যাব।


১ম বন্ধু : জানিস আমাদের বাড়ির সবাই বাথরুমে গান গায় ।
২য় বন্ধু : স-বা-ই ?
১ম বন্ধু : চাকর-বাকর পর্যন্ত।
২য় বন্ধু : তোরা তাহলে সবাই গানের ভক্ত ।
১ম বন্ধু : দুর, তা নয় , আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো ............


এক ভদ্রলোক হোটেলে খেতে বসে বিরক্ত হয়ে বেয়ারাকে ডাকলেন �
ভদ্রলোক : এই যে, শোন এ কি খাবার দিয়েছ ?
বেয়ারা : কেন স্যার ! কোন গোলমাল হয়েছে?
ভদ্রলোক : গোলমাল মানে ! আরে এ খাবার তো একেবারে গাধার খাদ্যের অযোগ্য !!
বেয়ারা : গাধার যোগ্য খাদ্য তো এই হোটেলে পাবেন না স্যার । আপনাকে না দিতে পাবার জন্য দু:খিত।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty bangla jokes

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:44 pm


একবার এক ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন রাশিয়ান চীফ
অফিসারকে বললো, আজ পূর্ণিমার রাত এবং সেই সাথে চন্দ্রগ্রহন। অর্থাৎ চাঁদটা
ঢাকা পড়বে পৃথিবীর ছায়াতলে। ক্রু-রা ইচ্ছে করলে রাত নটায় ব্রীজে এসে এই
বিরল দৃশ্য অবলোকন করতে পারে। তবে আবেগ আপ্লুত হয়ে কেউ যেন লাফালাফি না
করে।

চীফ অফিসার ফিলিপিনো থার্ড অফিসারকে বললো, সারেং কে বল- আজ পূর্ণিমার রাত,
কিন্তু রাত নটায় চাঁদটা হারিয়ে যাবে পৃথিবীর ছায়ায়, এই বিরল দৃশ্য রাত
নটায় ব্রীজে গিয়ে ক্রু-রা দেখতে পারে- তবে কেউ প্রফুল্ল হয়ে লাফ দিতে
পারবে না। এটা ক্যাপ্টেনের আদেশ।

থার্ড অফিসার চাইনিজ সারেংকে বললো, আজ পূর্ণিমার রাত এবং ওটা ছায়াতলে
হারিয়ে যাবে। এই বিরল দৃশ্য দেখে ক্যাপ্টেন ছাড়া আর কেউ লাফ দিতে পারবে
না, রাত ন�টায় ব্রীজে যাবে সবাই প্রফুল্ল মনে।

সারেং সমস্ত ক্রু-দের ডেকে বললো, আজ পূর্ণিমার রাত এবং হঠাৎ চাঁদটা উধাও
হয়ে যাবে। এই দুঃখে ক্যাপ্টেন পানিতে লাফ দিবে। এই বিরল দৃশ্য দেখে তোমরা
রাত নটায় প্রফুল্ল মনে পার্টিতে যোগ দিবে।


বিভিন্ন ধর্মের লোকজনদের নিয়ে সভা হচ্ছে।
প্রথমেই বুদ্ধ সন্ন্যাসী ষ্টেজে ঊঠলেন। বুদ্ধের প্রশংসা করে বক্তৃতা
দিলেন। তার বলা শেষ হলেই বাঙ্গালাদেশি এক হুজুর দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করলেন,
আচ্ছা! আশ্রমের জন্য আপনারা যে টাকা পান, সেটা হতে নিজেদের পিছে কত খরচ
করেন? সন্ন্যাসী খুব লজ্জার সাথে উত্তর দিলেন, যদিও আমরা সন্ন্যাসী,
তারপরও বেচে থাকার জন্য আমরা কিছু অর্থ খরচ করি। আশ্রমে দান থেকে যা আয় হয়
তার দশ পারসেন্ট নিজেদের পিছে খরচ করি।
হুজুর ধমক দিয়ে উঠলেন , ধিক!!! খোদার লানত পড়ুক আপনাদের উপর। খোদার টাকা থেকে আপনার নিজেদের জন্য সরিয়ে রাখেন!!!

বেচারা সন্ন্যাসী কিছু বলতে পারলেন না। লজ্জায় মাথা নিচু করে বসে পড়লেন।
এরপর গেলেন হিন্দু মন্দিরের পুরোহিত। তিনি ধর্মের ব্যাখ্যা শেষ করতেই
হুজুরের প্রশ, মন্দিরে যে মানুষেরা টাকা দেয়, তার কতটুকু আপনারা নিজেদের
কাজে লাগান শুনি?
পুরোহিতও খুব লজ্জায় পড়ছেন। মন্দিরের সব কাজ ত আমরা দানের টাকায় করি, আর পচিশ পারসেন্টের মত খরচ হয়ে যায় নিজেদের পিছে।
আবার হুজুরের চিৎকার, ধিক!!! লানত পড়ব খোদার!! লজ্জা করে না ভগবানে টাকা নিজের পকেটে নিতে??

এরপর উঠছে পাদ্রী। সে বার বার হুজুরের দিকে চোরা চোখে চায়, ভয়ে ভয়ে কথা
শেষ করল। হজুর যথারীতি বক্তৃতা শেষেই প্রশ্ন করল, বলেন আপনারা কত খরচ করেন
নিজের পিছে?
ডোনেশনে যা পাই, তার পঞ্চাশ ভাগের মত নিজেদের পিছে খরচ হয়ে যায়।

হুজুরের আবার ধমক, ধিক!!

এরপর হুজুরের পালা। সন্ন্যাসী, পুরোহিত আর পাদ্রী পুরা ক্ষেপে আছে।
হুজুরের কথা শেষ হতে না হতেই তাদের প্রশ, এইবার বলেন আপনার কত খরচ করেন
নিজেদের পিছে?
আপনি কি ভাবছেন আমরা আপনাদের মত??? খোদার টাকায় খোদার হক সবার আগে। তাই
আমরা খুব ভালো একটা সিস্টেম ব্যবহার করি। বছরে যা টাকা উঠে তা একটা চাদরে
বাধি। এরপর সেটা আকাশের দিকে ছুড়ে মারি। খোদার যা দরকার তিনি সেটা থেকে
নিয়ে নেন। চাদর মাটিতে পড়লে সেটা খুলে আমাদের যা দরকার আমরা নিয়ে নেই।


গোল্ডউইনের উত্তর

চিত্র পরিচালক উইলিয়াম ওয়াইলার একবার বেশ সমস্যায় পড়লেন। তিনি সে সময় যে
ছবিটি পরিচালনা করছিলেন সেটির প্রযোজক স্যামুয়েল গোল্ডউইনকে একটি
দৃশ্যের প্রয়োজনীয়তা কিছুতেই বোঝাতে পারছিলেন না। অগত্যা তিনি সেখানে
উপস্থিত গোল্ডউইনের ১৫ বছর বয়সী ছেলের দিকে ফিরে বললেন, তুমি কি বিষয়টি
বুঝতে পেরেছ, স্যামি?সঙ্গে সঙ্গেই স্যামি উত্তর দিল, অবশ্যই, বিষয়টি আমার
কাছে সম্পূর্ণ পরিষ্কার।
এটা শুনে গোল্ডউইন গর্জে উঠলেন, আমরা কবে থেকে শিশুতোষ চলচ্চিত্র বানাতে শুরু করেছি?




ড্রাইভিং লাইসেন্স

ট্রাফিকঃ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখি।
চালকঃ কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি, বেআইনি কোন কিছু করিনি।
ট্রফিকঃ সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে।


কার বেশি সুখ

: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে ।
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??


প্রেমিকার সামনে অন্য মেয়ের প্রশংসা করি না - মোস্তফা সরয়ার ফারুকী

ঢাকা শহরে জনসংখ্যা এত বেশি হওয়ার একটা কারণ হতে পারেন তিনি। তাঁর ভাই
বেরাদারের সংখ্যা অনেক। তবে জনসংখ্যা বাড়ানোর কোনো দায়দায়িত্ব নিতে
এখনো তিনি অপারগ, তাই বিয়ে করছেন না। তিনি আর কেউ নন, জনপ্রিয় পরিচালক
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আলোচনে তিনি জানিয়েছেন অনেক গোপন তথ্য। সঙ্গে
ছিলেন জিনাত রিপা।

আপনি এত জনপ্রিয়, মৌসুমটাও নির্বাচনের, তাহলে নির্বাচনে প্রার্থী হলেন না কেন?
কারণ, এখন যৌবন যার, কোনো নারীর পাণিপ্রার্থী হওয়ার তাঁর শ্রেষ্ঠ সময়, নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার নয়।
আপনি এবং হিমেশ রেশমিয়া দুজনই কেন টুপি পরেন?
আমি পরি ভাবে। আর হিমেশ পরে অ-ভাবে, চুলের অভাবে।
আপনার এত ভাইবেরাদার কেন?
এর জবাব পরিবার পরিকল্পনা বিভাগকে দিতে হবে। খোদার কসম, এখানে আমার কোনো হাত ছিল না। এই ব্যর্থতার দায় তাদের।
এখনো আপনি অবিবাহিত কেন?
এখানেও আমার কোনো হাত নেই। এটা বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সমস্যা। তারা
গাছের কী পরিচর্যা করেছে জানি না! আমার বিয়ের ফুল এখনো কলি হয়ে ঝুলে আছে,
ফুটছে না।
কেমন কনে আপনার পছন্দ?
সেই রকম!!!
প্রেমিকার কোন আবদারে আপনি না ভোটই দিয়ে যাবেন?
তোমার ফেসবুকের পাসওয়ার্ডটা দাও না, ময়না পাখি।
প্রেমিকা কেন প্রেমিকের বুকে বাসা বাঁধতে চায়, অন্য কোথাও নয়?
এ রকম বিনামূল্যে নিষ্কণ্টক প্লট আর কোথায় পাবে। উল্টো এই প্লটে বাসা বাঁধার পুরস্কারস্বরূপ নানা উপঢৌকন পাওয়া যায়।
এমন কী ব্যাপার আছে, যা সব সময় মেনে চলেন?
�প্রেমিকার সামনে অন্য মেয়ের প্রশংসা করি না।
প্রেমিক হিসেবে আপনি কেমন?
দুর্ধর্ষ!!!
নির্বাচনে আপনি যদি প্রার্থী হন, তবে ইশতেহারে দেওয়া প্রধানতম প্রতিশ্রুতি কী হবে?
নির্বাচনের পর কাহাকেও চিনিব না। চোখে টিনের চশমা লাগাইব।
শেষ পর্যন্ত কোন প্রশ্নটা করা হয়নি বলে আপনি আনন্দিত?
থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার কবে মুক্তি পাবে? কারণ, একেকবার একেক তারিখ
বলতে বলতে ক্লান্ত। তবে এইটুকু বলতে পারি, নতুন বছরের উপহার হিসেবে
সাউন্ডট্র্যাক বাজারে আসবে। তার মাস দুয়েক পর ছবি।
আপনার অনেক ভক্ত। আপনি কার ভক্ত?
আমি শক্তের ভক্ত, নরমের
প্রেমের মরা জলে ডোবে না কেন?
কারণ, প্রেমের মরা এমনই অপদার্থ যে জলও তাকে নিতে চায় না।
পাছে লোকে কিছু বলে-এই পাছের লোকটা সব সময় কী বলে?
তুমি সুন্দর, তাই চেয়ে থাকি। একি মোর অপরাধ?
রাতে ঘুম না এলে কী করেন?
জেগে থাকি।
ফুল ফোটে আবার ঝরে যায় কেন?
সামিনা চৌধুরীকে একটা গান উপহার দেওয়ার জন্য। যাতে তিনি গাইতে পারেন ফুল ফোটে, ফুল ঝরে।

পুরোনো ব্যালট বাক্স দিয়ে
বর্তমান নির্বাচনে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে পূর্ববর্তী
নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট বাক্সগুলো বেকার হয়ে পড়েছে। সেগুলোকে তো আর
ফেলে দেওয়া যায় না! সেগুলোও কাজে লাগানোর ব্যবস্থা করা যায়। দেখা যাক কী
কী কাজে লাগানো যায় সেগুলো-
মোড়া বানানো যেতে পারে
ভোট দিতে আসা ভোটাররা লাইনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
কাজেই তাদের বিশ্রামের জন্য পুরোনো ব্যালট বাক্স দিয়ে মোড়া বানানো
যেতে পারে। সেই মোড়ায় ভোটাররা বসে বসে হাতপাখা নিয়ে বাতাসও খেতে পারেন।
ডাস্টবিন বানানো যেতে পারে
যেসব ভোট নষ্ট হবে, প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা সেগুলো ফেলার জন্য পুরোনো
ব্যালট বাক্সকে ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। পুরোনো ব্যালট
বাক্স বাতিল ভোটগুলো তো কমপক্ষে পাবে।
দান বাক্স হিসেবে
নির্বাচন করতে গিয়ে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, তা ওঠানোর জন্য নির্বাচন কমিশন
ভোটারদের লাইনে দান বাক্স হিসেবে সেগুলো ব্যবহার করতে পারে। তবে খেয়াল
রাখতে হবে, কেউ যেন টাকার পরিবর্তে ভোট না দিয়ে ফেলে।
জাদুঘরে রাখার জন্য
নতুন প্রজন্মকে পুরোনো ব্যালট বাক্স সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য সেগুলো
জাদুঘরে রাখা যেতে পারে। দেশীয় ঐতিহ্য সম্পর্কে তারা একটা ধারণা পাবে।

সূত্রঃ প্রথম আলো, ডিসেম্বর ডিসেম্বর ২২, ২০০৮


তিন নম্বরটা খাওয়া যাবে

দুই নান গেছে কাঁচাবাজারে সব্জি কিনতে। ঘুরে ঘুরে এটা দেখে সেটা শুঁকে
কিছুতেই পছন্দের সাইজের মুলা কিনতে পারলো না তারা। শেষমেশ তারা শসাঅলার
কাছ থেকে দুটো শসা কিনলো।

শসাঅলা একগাল হেসে বললো, নেন সিস্টার, এই যে আরেকটা। আজকে আমার ইস্পিশাল বিক্রি, দুইটা কিনলে একটা ফ্রি।

এক নান অন্যজনের দিকে ফিরে বললো,বাহ্, মন্দ কী? চল, তিন নম্বরটা খাওয়া যাবে।


পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে

এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই
পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যে
চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা।
কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে।
তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ।
তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার
চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ
ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে।
ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?


পুরুটাই আনন্দের

একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে।
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের।
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দে।
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের।

এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে। জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক। অন্য দুজন তা মেনে নিল।

জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের। এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না।


আর না�

এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে
চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো
দেখেনি।

ইতালীয় বলছে, গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চম
কার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক বার আদরসোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, একবার।

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?

ওগো, থামো, আর না �।


আমি এখানে কী করি

এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?

মুরগি জবাব দিলো, সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?

গরু জবাব দিলো, সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।

তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?

শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।

এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?

ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।


আগে যেতে পারলেই হলো

এই চুকচাটা বুঝি চালাক!
ভূতাত্ত্বিককে নিয়ে সে গেছে বরফাচ্ছাদিত বনে। এ সময় একটা শ্বেতভালুক তেড়ে এল।
চুকচা দ্রুত স্লেজগাড়িতে উঠে বসল।
ভূতাত্ত্বিক বলল, কোনো লাভ নেই। শ্বেতভালুকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পারবে না।
চুকচা বলল, শ্বেতভালুকের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। তোমার চেয়ে আগে যেতে পারলেই হলো।


আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে

একবার এক ট্র্যাফিক পুলিশ দেখে কী একটা অদ্ভুত জন্তুর পিঠে এক সর্দারজী
বইসা মনের সুখে হেইলা দুইলা আইতেছে । পুলিশের কাছে আইসা সর্দারজী কয়,
�ওস্তাদ, এই জানোয়ারের জাত কী মামা?�

এইটারে কয় জলহস্তী, তুমি এইটার পিঠে চড়লা ক্যামনে?

জলহস্তী? আমি ভাবছি এইটা বোধহয় স্থল-মহিষ । বাচপান কালে কতো চড়াইসি বাপের বাথানে! আমি হের নাম দিসি কাল্লু !

তুমি শিগগির এইটারে চিড়িয়াখানায় রাইখা আসো । নাইলে খবর আছে!

ঠিক হ্যায়, ওস্তাদ । অ্যাই কাল্লু! হ্যাট ! হ্যাট হ্যাট! চল্, চিড়িয়াখানায় যাই!

পরের দিন সেই পুলিশ দেখে ঠিক সেই সর্দারজী, ঠিক সেই কাল্লু থুক্কু জলহস্তীর পিঠে মহা আয়েশ কইরা আসতেছে ।

সর্দারের পো! তোমারে না গতকাল কইছি জানোয়ারটারে নিয়া চিড়িয়াখানায় যাইতে?

গেছিলাম তো ! কাল্লুর খুব পছন্দ হইছিল । আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে ! অ্যাই কাল্লু! হ্যাট! হ্যাট! হ্যাট!


পার্কে একটা বিরাট কুকুর নিয়ে বসে আছে বাবু। এক তরুণী যাচ্ছিলো পাশ দিয়ে, দাঁড়িয়ে বললো, বাহ, বেশ তো কুকুরটা!
বাবু হাসলো। হ্যাঁ। খুব রোমান্টিক ও। আর মেয়েরা তো ওকে খুব পছন্দ করে, দারুণ সেক্স করতে পারে কি না।
তরুণীর চোখে আগ্রহ ফুটলো। তাই? ফিসফিস করে জানতে চাইলো সে।
বাবু বললো, হ্যাঁ, দেখতে চান? চলুন আমার বাসায়।
বাড়ি ফিরে মেয়েটাকে সাথে নিয়ে নিজের ঘরে এলো সে। মেয়েটাকে জামাকাপড় খুলতে বলে সে কুকুরটার দিকে ফিরলো, কালু, এই আপুটাকে আদর করো তো!
কালুর কোন ভাবান্তর হলো না।
বাবু আবার হুকুম দিলো, তবুও সে গ্যাঁট হয়ে বসে রইলো।
এবার বাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্যান্ট খুলতে খুলতে বললো, ঠিক আছে, কালু,
তোমাকে দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে কী করতে হবে, কিন্তু এ-ই শেষবার, বলে দিচ্ছি!


বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়।
কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের
জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার �

















� টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে?
খাচ্চর কোথাকার?


দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো জুমন।
রুমমেট সুমন বললো, কী রে, কী হয়েছে?
জুমন বললো, আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো,
হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো
দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে
একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক
ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর।
আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?
মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম �।


এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।
ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির
হলো। যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো,
তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে।
যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।
ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক
আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল
নারীপুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী
তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর
তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।
লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন।
রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না,
কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: রকমারী

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:45 pm

Jokes:
রকমারী







চার কাউবয় একসাথে আগুনের পাশে গোল হয়ে বসে আলোচনা করছে, সবচে' দ্রুত কোন জিনিস।
প্রথমজন বলছে, 'চিন্তা, বুঝলে? হাতে কাঁটার খোঁচা খেলে, কিংবা তামাকের
ছ্যাঁকা খেলে কী হয়? সেটা চিন্তা হয়ে সাথে সাথে মাথায় ঘা দ্যায়!
দ্বিতীয়জন বলছে, 'আরে না। চোখের পাতা ফেলা হচ্ছে সবচে দ্রুত। চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই আবার সব আগের মতো দেখা যায়।
তৃতীয়জন বলছে, উঁহু, আলো। দ্যাখো না, সুইচ টিপতেই ঘর থেকে কিভাবে অন্ধকার সরে যায়?
চতুর্থজন বলছে, ঘেঁচু। সবচে দ্রুত হচ্ছে ডায়রিয়া।
বাকিরা ঘাবড়ে গেলো, 'কিভাবে, কিভাবে?
গেলোবার মেক্সিকোতে গরু বিক্রির সময় ওদের তরকারি খেয়েছিলাম, বুঝলে?
ব্যাটারা এতো ঝাল খায়! রাতের বেলা হোটেলের বিছানায় শুয়ে আছি, হঠাৎ পেটটা
কেমন যেন করে উঠলো। তারপর আমি কোন চিন্তাও করতে পারলাম না, চোখের পাতিও
ফেলতে পারলাম না, এমনকি ঘরের সুইচও টিপতে পারলাম না, তার আগেই ...।


মধ্যেরাতে মই ও হ্যারিকানের হাতে গ্রামের পথে একজন চৌকিদার এত রাত্রে এভাবে কোথায় যাচ্ছেন?
পথিকঃ জীবনের গেন্নাধরে গেছে তাই গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যাচ্ছি।
চৌকিদারঃ সে কি ? তবে হ্যারিকেন কেন?
পথিকঃ বাব্বা যা সাপের উপদ্রব
চৌকিদারঃ আর মইটা
পথিকঃ গাছে উঠে দড়ি খাটানোর জন্য গাছে যে একদম চড়তে পারিনা মশাই । শেষে গিয়ে পড়ে গিয়ে পা ভাংবো।


মিলিটারিদের
সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে
মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল
না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- �সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও�।
মিলিটারিটি বলল - �তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে�।


প্রশ্নঃ কাউকে এড়িয়ে চলার সহজ উপায় কি?
উত্তরঃ টাকা ধার দেয়া।


প্রশ্ন: চাঁদে একজন রাজাকার | এর মানে কী?
উত্তর: সমস্যা |
প্রশ্ন: চাঁদে দু�জন রাজাকার |এর মানে কী?
উত্তর: মহা সমস্যা |
প্রশ্ন: গোটা রাজাকার সমাজ চাঁদে | এর মানে কী?
উত্তর: পৃথিবীতে সমস্যার সমাধান!


আল্লাহ তায়ালা গাধাকে সৃষ্টি করার পর বলেন, "তুমি সারাদিন বোঝা বইবে, খাঁটবে। আর তোমার আয়ু হবে ৫০ বছর। তুমি কি রাজি?"
গাধা বলে, "আমি সারাদিন খাঁটতে রাজি কিন্তু এতো আয়ু আমি চাইনা, আয়ু কমিয়ে ২০ বছর করলে ভালো হয়।"
আল্লাহ গাধার আয়ু ৩০ বছর কমিয়ে ২০ বছর করলেন

আল্লাহ তায়ালা এবার কুকুরকে সৃষ্টি করে বললেন, "তুমি সারাদিন মানুষের সাথে
থাকবে আর মানুষের উচ্ছিষ্ট্যগুলো খাবে। তোমার আয়ু হবে ৩০ বছর। তুমি কি
রাজি?"
কুকুর বলল, "এতো আয়ু আমি নিতে পারবো না, আমাকে আয়ু কমিয়ে ১৫ বছর করলে ভালো হয়।"
আল্লাহ কুকুরের আয়ু কমিয়ে দিলেন ১৫ বছর।

এবার আল্লাহ বানরকে সৃষ্টি করার পর বলেন, "তুমি সারাদিন গাছের এ'ডাল থেকে
ও'ডালে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়াবে আর মানুষকে আনন্দ দেবে। তোমার আয়ু হবে ২০
বছর। তুমি কি রাজি?"
বানর বলল, "আমার আয়ু কমিয়ে ১০ বছর করে দিলে ভালো হয়।"
আল্লাহ তায়ালা বানরের আয়ু ১০ বছর কমিয়ে দিলেন।

এবার পালা পুরুষ মানুষের। আল্লাহ তায়ালা পুরুষ মানুষকে সৃষ্টি করে বলেন,
"তুমিই হলো সৃষ্টির সেরা জীব। এবং তোমার আয়ু দেয়া হলো ২০ বছর। তুমি কি
রাজি?"
পুরুষ মানুষ বলে, "হে সৃষ্টিকর্তা! আমার জন্য ২০ বছর খুব কম হয়ে যায়। আমাকে সেই সব আয়ু দেয়া হোক যা অন্য প্রাণীরা চায় নাই।"
আল্লাহ তায়ালা তার কথায় রাজি হলেন এবং তাকে তার ২০ বছরের সাথে গাধার কমিয়ে
দেয়া ৩০ বছর, কুকুরের কমিয়ে দেয়া ১৫ বছর এবং বানেরর ১০ বছর দিয়ে দেয়া হলো।
তাতে পুরুষ মানুষটির মোট আয়ু দাড়ালো ৭৫ বছর।

আর তারপর থেকেই পুরুষ মানুষ জন্মের প্রথম ২০ বছর কোনমতে ভালোভাবে কাটায়,
পরের ৩০ বছর সংসারের বোঝা বয় এবং গাধার মত খাঁটে, তারপরের মাঝের ১৫ বছর
এটা-সেটা খায়, অন্যের মর্জিতে চলে আর একদম শেষের ১০ বছর যখন বৃদ্ধ হয়ে
যায়, তখন সে তার এছেলের বাড়ি, ও'মেয়ের বাড়ি ঘুড়ে ঘুড়ে কাঁটায় আর তার
নাতি-নাতনিদের আনন্দ দেবার চেষ্টা করে।


ছোটোকাকাঃ এই জয়, সকাল ৮টা বেজে গেছে এখনো ঘুমাচ্ছিস?
জয়ঃ ঘুমাচ্ছিনা না তো।
ছোটোকাকাঃ তবে কি করছিস?
জয়ঃ সারা রাত ঘুমিয়েছি তো, তাই বড্ড ক্লান্ত হয়ে পরেছি । একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।


কোনো মহিলা যখন গলার স্বর নামিয়ে কথা বলে তখন বুঝতে হবে তিনি কিছু চাইছেন ।
আর যখন গলা চড়া করে কথা বলে তখন বুঝতে হবে তিনি যা চেয়েছিলেন তা পান নি ।


অনেকেই
বলেন যে মেয়েদের বোঝা কষ্ট কর। কিন্তু আমি একটু অন্য ভাবে বলি। আমি বলি
সৃষ্টিকর্তাকে বোঝা সত্যই দুষ্কার, কারণ তিনি মেয়ে মানুষের মত সুন্দর
জিনিষের মধ্যে জিলাপির প‌্যাচের থেকেও জটিল সব প‌্যাচ দিয়া দিছেন এবং
সর্বশেষে তিনি তাদেরকে বউ বানিয়ে দেন।


মিলিঃ বেলির পশু প্রীতি আজকাল বেড়ে গেছে |
লিলিঃ কিভাবে?
মিলিঃ প্রতি সপ্তাহে দুইবার সে চিড়িয়াখানাতে যাবেই | আর অন্য দিন যাবে পার্ক এ |
লিলিঃ তো পার্ক এ গেলে পশু প্রীতি কিভাবে বাড়বে?
মিলিঃ আরে তখন তো ওর সাথে ওই গাধাটা থাকে |


মরা পাখি!
ক্লাসে দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে...
১ম বন্ধু: আছ্ছা বলত কোন পাখি উড়ে না?
২য় বন্ধু: উট পাখি!
১ম বন্ধু: আরে ছাগল মরা পাখি কি উড়ে...


সাধুবাবা
তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে
ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই।
তা দেখে একজন বলল, কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন?
সাধুবাবা উত্তরে বললেন, বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি।


এক
দোকানদার তার কর্মচারীকে বলছে, কোন ক্রেতাকে ফিরিয়ে দিবি না। যেমন কেউ
ডেটল সাবান নিতে আসলে না থাকলে স্যাভলন সাবান ধরিয়ে দিবি একথা বলে সে একটা
কাজে গেল।
এরপর এক বয়স্ক ক্রেতা দোকানে এসে কর্মচারীকে বলল, বাবু, টয়লেট টিসু্ আছে।
ছেলেটি বলল, টয়লেট টিসু নাই। তবে সিরিস কাগজ আছে। আইজকা সেইটা দিয়া কাজ চালান। কাইলকা টিসু পেপার পাইবেন।



একবার গ্রামের দুই জন অশিক্ষিত লোক মহাকাশ ভ্রমন নিয়া কথা বলছে।
১ম জন: আম্রিকানরা চান্দে গেছে।
২য় জন: তো কী হইসে? আমরা সুর্যে যামু ।
১ম জন: সম্ভব না । সুর্যের ১৩ মিলিয়ন মাইলের মধ্যে আইলে রকেট গইলা যাইবো।
২য় জন (মাথা চুলকায়া): ঠিক আছে । রাইতে শিডিউল ফেললে রকেটের কিছু হইবো না।


চিকিৎসা
বিজ্ঞানের উন্নতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো। ইংল্যাণ্ডের ডাক্তার
বললেন, আমাদের দেশে একটা শিশু জন্ম নিলো যার একটা পা ছিল না। আমরা নকল পা
লাগিয়ে দিলাম। বড় হয়ে সে অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন হলো!
জার্মানির ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে এক শিশু জন্ম নিলো যার দু�টি হাত
ছিল না। আমরা নকল হাত লাগিয়ে দিলাম। বড় হয়ে সে মুষ্টিযুদ্ধে স্বর্ণপদক
পেলো!! সবশেষে বাংলাদেশের ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে একদা দু�টি মেয়ে
শিশু জন্ম নিলো- যাদের হাত-পা সবই ঠিক ছিল, শুধু মাথায় মগজ ছিল না। আমরা
সেখানে গোবর ঢুকিয়ে দিলাম। বললে বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, দু জনেই
দেশের শীর্ষপদে বসেছিলেন।


একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন।সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন হাসিনার কাছে।ম্যাডাম, কাঠাল কোন লিঙ্গ ? ম্যাডাম বললেন,
এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না।আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে
দিচ্ছি তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না।তখন তারা গেল এরশাদের কাছে।এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঠাল হল পুং লিঙ্গ।কারণ কাঠালের বিচি আছে।
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী হাসিনার
কাছে।হাসিনা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে।সেই খোঁজ
আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়।তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের
ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।

এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ।এবারও যথারীতি হাসিনা ফেলটুস।বলতে পারলেন
না।অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা।তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের
ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।



মহিলা এবং স্বর
কোনো মহিলা যখন গলার স্বর নামিয়ে কথা বলে তখন বুঝতে হবে তিনি কিছু চাইছেন ।

আর যখন গলা চড়া করে কথা বলে তখন বুঝতে হবে তিনি যা চেয়েছিলেন তা পান নি ।




এক
বৃদ্ধ বৃটিশ মহিলা অন্তিম মূহুর্তে আজরাইল এসে হাজির হলো। মহিলা বলল- আমি
কি এখনই মরে যাব? আজরাইল বলল- আরে না তুমি আরো দশ বছর বাচবে। সত্যি সত্যি
মহিলা সুস্থ হয়ে উঠল এবং ভাবল আমি তো আরো দশ বছর বাচব তাহলে ভালো ভাবেই
বেচে থাকি। পরের দিন গিয়ে প্লাষ্টিক সার্জারি করে একজন ষোড়শী যুবতী হয়ে
রাস্তা পার হবার সময় এক্সিডেন্ট করে মারা গেল। আজইরাইকে বলল- তুমি আমাকে
বললে আমি আরো দশ বছর বাচব কিন্তু দুইদিনের মধ্যেই আমাকে মরে যেতে হলো কেন?
আজরাইল বলল- তুমি প্লাস্টিক সার্জারি করে এমন হয়েছো যে আমি তোমাকে চিনতে
পারিনি।


চারিত্রিক সার্টিফিকেট
: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার |
: তিন মাস পরে আসেন, উনি নারীঘটিত কেসে ছয় মাসের জেলে আছেন ||


টিভির পোকা
পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ী, টাকা, অলংকার চুরি করেছে?
বাড়ির মালিক : হ্যাঁ |
পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন?
বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কীভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম |



আমি আপনার সাথে বিছানায় যাব
এক সুন্দরী তরুণী পঞ্চাশ তলা উঁচু এক ভবনের ছাদে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গেল

পড়তে পড়তে দশ তলা পার হয়ে সে যখন ঠিক চল্লিশ তলা পর্যন্ত আসল তখন এক বৃটিশ
ভদ্রলোক (!) বারান্দা থেকে হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। এভাবে নিশ্চিত
মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে অগ্র-পশ্চাত্�
বিবেচনা না করেই সিনেমার ডায়লগের মতো গড় গড় করে বলল - আপনি আমার জীবন
বাঁচিয়েছেন; কাজেই আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনার ঋণ শোধ করার জন্য আপনি
যা চাইবেন আমি তাই দিব। বলুন আপনি কি চান? বৃটিশ দেখল এ যেন না চাইতেই
একেবারে শরবত। কাজেই সে সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে বলল, আমি বেশি কিছু
চাই না - শুধু তোমাকে চাই। তোমার এই সুন্দর শরীরটা চাই। চল, আমার সাথে
বিছানায় চল।
বৃটিশের এ অন্যায় আবদার শুনে বিন্দুমাত্র চিন্তা-ভাবনা না করে তরুণী বলল -
ইতর, বদমাশ, জানোয়ার! ভেবেছিস এত সহজ? আমার জীবন বাঁচিয়ে এখন তার বিনিময়ে
এই চাইছিস? দরকার নেই আমার এ জীবনের। তোর মতো পাপিষ্ঠের সাথে বিছানায়
যাওয়ার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। ছেড়ে দে আমাকে। ছেড়ে দে �

কাজেই বৃটিশ লোকটা তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল। পড়তে পড়তে আরো দশ
তলা পেরিয়ে সে যখন ত্রিশ তলা পর্যন্ত এল তখন এক আমেরিকান ভদ্রলোক (!) হাত
বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। আগেরবারের ঘটনা থেকে তরুণীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে।
কাজেই সে বেশি কিছু না বলে আমেরিকানকে শুধু তার জীবন বাঁচানোর জন্য একটা
ধন্যবাদ দিল। কিন্তু আমেরিকানটা বৃটিশটার চেয়েও এক ডিগ্রী বেশি অসভ্য। সে
নিজে থেকেই বলল, দেখ মেয়ে আমি এখনও তোমাকে বারান্দা থেকে সরিয়ে নেই নি।
তুমি যদি আমার সাথে বিছানায় যেতে রাজি থাক, তাহলেই কেবল তোমাকে আমি সরিয়ে
নিব। নইলে কিন্তু দিলাম ছেড়ে।
আমেরিকানের কথা শেষ হওয়ার আগেই তরুণী বলল, পেয়েছিস কি তোরা? মেয়ে দেখলেই
ভোগ করতে ইচ্ছে করে? তোদের ঘরে কি মা-বোন নেই? দরকার নেই তোর দয়ার। ছেড়ে
দে আমাকে। তোর হাতে যাওয়ার চেয়ে মাটিতে পড়ে মরাও অনেক ভালো। ছেড়ে দে �

কাজেই আমেরিকান লোকটাও তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল।
পড়তে পড়তে তরুণীটি আরো দশতলা পেরিয়ে গেল - কিন্তু এবার আর কেউ তাকে হাত
বাড়িয়ে ধরল না। এই সময় তার একটু আফসোস হতে লাগল। তার মনে হল, ঐ দুজনের
কথামতো তাদের সাথে বিছানায় গেলে কি এমন ক্ষতি হতো! অন্তত মারা যাওয়ার চেয়ে
সেটাতো খারাপ হতো না! ইস, কেন যে সে ওদের কথায় রাজি হল না! তা হলে তো আর
জীবনের আসল আনন্দগুলো উপভোগ করার আগেই বিদায় নিতে হতো না � হায় আর কেউ কি
নেই তাকে বাঁচানোর? বিনিময়ে সে এবার সব দিতে রাজি আছে �

এসব ভাবতে ভাবতে সে যখন আরো দশতলা অর্থাত্� মোট চল্লিশ তলা পেরিয়ে ঠিক
দশতলা উচুঁতে আসল, ঠিক তখন আরবীয় হুজুর তাকে হাত বাড়িয়ে ধরে ফেললেন।
মেয়েটি এবার খুশিতে গদগদ হয়ে বলল - আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন! চলুন আমি
আপনার সাথে বিছানায় যাব!

মেয়েটির মুখে এরকম নির্লজ্জ কথা শুনে হুজুর হতভম্ব হয়ে গেলেন। নিজের
অজান্তেই �আসতাগফিরুল্লাহ� শব্দটা উচ্চারণ করে তিনি মেয়েটিকে হাত থেকে
ছেড়ে দিলেন �



ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব। একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে।
: দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডারঅয়্যারটা ধার দাও।
: কেন? আমার জাংগিয়া দিয়া তুমি কি করবা?
: তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে।
: জানব না কেন? কিন্তু জাঙ্গিয়া দিয় কি করবা সেইটা কও।
: এহনও বুঝতাছ না? তোমার জাঙ্গিয়া দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী।


সামনে স্কুল, আস্তে চলুন
শিক্ষক: তুমি দেরী করে আসলে কেন?

আবুল: সাইনের কারণে স্যার।

শিক্ষক: কিসের সাইন?

আবুল: ওই যে লেখা ছিল, সামনে স্কুল, আস্তে চলুন।



বাচ্চাটার চুল সোনালি
বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।

বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।

হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, 'বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?'

রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'

আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।

নার্স আবারো মুচকি হাসলো। 'হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।'

রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'

বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।

নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।'

নার্স মুচকি হেসে বললো, 'তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।'



বিচি
এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |

ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |

লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |


ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |

লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||

ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??


ভক্তঃ সাধু বাবা, আমার বউ অনেক বিরক্ত করে...উদ্ধারের উপায় বলুন...
সাধুঃ আরে আহাম্মক উপায় থাকলে কি আর আমি গাছের নিছে বসে থাকি...?


প্রশ্নঃ মেয়েদের পিরিওড আর ছেলেদের মাসিক বেতন, দুইটার মধ্যে কি মিল আছে,বলেন দেখি?
উত্তরঃ দুইটাই তিন দিনে শ্যাষ, তারপর অপেক্ষা করো, আবার পরের মাসের জন্য।


এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?

সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।

জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।

তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?

একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।

জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।


জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন

টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।

একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।

স্বাগতম, আমার আকা। বললো যুবক। আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।

টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।

জ্বিন বললো, জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির
লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি
ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে
কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই।

টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, আমার আকা, আপনার বয়স কত?

সাতাশ। জবাব দিলো টিনা।

এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?


একপার্কে দুইটা মুর্তি ছিল। একটা ছেলের। তার ঠিক মুখমুখি একটা মেয়ের মুর্তি। একজন আরেকজনের দিকে তাকিয়ে আছে।

একদিন স্বর্গ থেকে একজন দেবদূত এলো। মুর্তি দুইটাকে বলল,
তোমরা দুইজন খুব ভালো মুর্তি। অতি ভদ্র আচরনের পুরস্কার হিসাবে তোমাদের দুইজনকে ত্রিশ মিনিটের জন্য জীবন্ত করে দেয়া হবে।

মুর্তি দুইটা জীবন্ত হল। মেয়েটা ছেলেটার দিকে লাজুক হেসে এগিয়ে এল।
ছেলেটাও লাজুক ভঙ্গিতে হাসতে লাগল। কিছুক্ষন হাসার পর, মেয়েটা ছেলেটাকে
বলল, ত্রিশ মিনিট খুব কম সময়।
ছেলেটা একটা ইঙ্গিতপূর্ন হাসি দিল। মেয়েটাও হাসি দিল। সময় নাইরে। দুইজন দৌড়ে ঢুকে গেলো পাশের একটা ঝোপের ভিতর।

কিছুক্ষন হাসাহসি, ঝোপের নড়াচড়া হল। ছেলেটার সেইরকম আওয়াজও পাওয়া গেল।

অবশেষে তারা দুইজন বের হয়ে এলো। মুখে তৃপ্তির হাসি।

দেবদূত বলল, ইয়ে। তোমাদের হাতে আরো পনের মিনিট আছে। ছেলেটা আবার মেয়েটার দিকে তাকাল। দুইজনের মুখে চওড়া হাসি। ছেলেটা
ইঙ্গিতপূর্নভাবে মেয়েটাকে বলল, আবার হবে নাকি?
অবশ্যই। তবে এইবার তুমি কবুতর ধরে রাখবে। আর আমি তার ওপর মলত্যাগ করব।


ডেটিং কোড

প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু।
দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, সোনা, একটা চুমো খেতে দাও
আমাকে।

কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে, না না না!

আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।

না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।

আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?

না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।

আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো - খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!

এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে
ডলতে সে বললো, আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই,
নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে - কিন্তু তোমার বন্ধু
যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।


কুমীর

টুরিস্টঃ নদীতে নামতে পারি? কুমীরের ভয় নেই তো?
স্হানীয় লোকঃ নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমীরও নেই। গত দু বছরে সবকটি কুমীর হাঙর খেয়ে ফেলেছে।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: মাতাল

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:46 pm

Jokes:
মাতাল







এক রাতে দুই মাতাল ফাঁকা রাস্টা দিয়ে হাঁটছিল। কিছুদহৃর যাওয়ার পর

প্রথম মাতাল : ওই যে বিল্ডিংটা দেখছিস, ওটা আমার। চল ওটাকে দু�জনে ঠেলে আমাদের বাড়ির কাছে নিয়ে যাই।

এরপর গায়ের শার্ট খুলে রেখে দু�জনে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগল। পেছন থেকে এক চোর তাদের শার্ট নিয়ে চলে গেল। কিছুক্ষণ পর�

�ি^তীয় মাতাল : বিল্ডিংটাকে আমরা অনেকদহৃর ঠেলে নিয়ে এসেছি।

প্রথম মাতাল : কী করে বুঝলি?

ি^তীয় মাতাল : দেখ্ না, আমাদের খুলে রাখা শার্ট কি আর দেখা যাচ্ছে?


এক
বাংলাদেশী আর এক আমেরিকান বারে বসে একটার পর একটা মাল খেয়ে যাচ্ছে আর গল্প
করছে। বাংলাদেশী বলল, জানিস আমার বাবা-মা আমার জন্যে গ্রামের একটা মেয়েকে
ঠিক করেছে। একে বলে এরেঞ্জড ম্যারেজ। আমি কখনও তাকে দেখিনি। আমি এমন কাউকে
বিয়ে করতে চাইনা যাকে আমি ভালবাসি না। আমি খোলাখুলি তাদের এসব বলে দিয়েছি,
এখন ভয়াবহ ফ্যামিলি প্রব্লেমের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।

আমেরিকান বলল, লাভ ম্যারেজের কথা বলছ। আমার গল্প বলছি, আমি এক বিধবাকে
বিয়ে করেছি, যাকে আমি প্রচন্ড ভালবাসি এবং তিনবছর ডেট করেছি তার সাথে।
কয়েকবছর পরে আমার বাবা আমার স্টেপ-ডটারের প্রেমে পড়ে, তাই আমার বাবা হল
আমার সন-ইন-ল, আমি হলাম আমার বাবার শ্বসুর। আমার মেয়ে হল আমার মা, বউ দাদী।

সমস্যা আরও বাড়ল যখন আমার একটা ছেলে হল। আমার ছেলে হল আমার বাবার ভাই তাই
আমার চাচা। আরও গুরুতর হল যখন আমার বাবার আরেকটি ছেলে হল। এখন আমার বাবার
ছেলে মানে আমার ভাই হল গিয়ে আমার নাতি।

শেষ পর্যন্ত আমি নিজে আমার দাদা এবং নিজের নাতি হলাম। আর তুমি বলতেছ ফ্যামিলি প্রবলেম !!



এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ?

এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |


এক
বাংলাদেশী আর এক আমেরিকান বারে বসে একটার পর একটা মাল খেয়ে যাচ্ছে আর গল্প
করছে। বাংলাদেশী বলল, জানিস আমার বাবা-মা আমার জন্যে গ্রামের একটা মেয়েকে
ঠিক করেছে। একে বলে এরেঞ্জড ম্যারেজ। আমি কখনও তাকে দেখিনি। আমি এমন কাউকে
বিয়ে করতে চাইনা যাকে আমি ভালবাসি না। আমি খোলাখুলি তাদের এসব বলে দিয়েছি,
এখন ভয়াবহ ফ্যামিলি প্রব্লেমের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।

আমেরিকান বলল, লাভ ম্যারেজের কথা বলছ। আমার গল্প বলছি, আমি এক বিধবাকে
বিয়ে করেছি, যাকে আমি প্রচন্ড ভালবাসি এবং তিনবছর ডেট করেছি তার সাথে।
কয়েকবছর পরে আমার বাবা আমার স্টেপ-ডটারের প্রেমে পড়ে, তাই আমার বাবা হল
আমার সন-ইন-ল, আমি হলাম আমার বাবার শ্বসুর। আমার মেয়ে হল আমার মা, বউ দাদী।

সমস্যা আরও বাড়ল যখন আমার একটা ছেলে হল। আমার ছেলে হল আমার বাবার ভাই তাই
আমার চাচা। আরও গুরুতর হল যখন আমার বাবার আরেকটি ছেলে হল। এখন আমার বাবার
ছেলে মানে আমার ভাই হল গিয়ে আমার নাতি।

শেষ পর্যন্ত আমি নিজে আমার দাদা এবং নিজের নাতি হলাম। আর তুমি বলতেছ ফ্যামিলি প্রবলেম !!


দুই মাতাল রাতে বাড়ি ফিরছিল। এক জনের হাতে একটা টর্চলাইট। সে টর্চের আলো আকাশের দিকে ফেলে বলল,

প্রথম মাতালঃ এই আলোটা বেয়ে আকাশে উঠতে পারবি?

দ্বিতীয় মাতালঃ অবশ্যই পারব, কিন্তু উঠবো না।

প্রথম মাতালঃ কেন?

দ্বিতীয় মাতালঃ আমি আলো বেয়ে উঠে গেলে তো তুই টর্চটা নিভিয়ে দিবি। তখন উপর থেকে পড়ে কোমরটা ভাঙ্গি আর কি!


মাতাল : (টলতে টলতে এক ভদ্রলোকের সামনে গিয়ে) এ্যাঁই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও।

ভদ্রলোক : আমি দারোয়ান নই। একজন পাইলট!

মাতাল : বেশ, তবে একটা প্লেনই ডেকে দাও!


দুই মাতাল রাতে বাসায় ফিরছে। হঠাত একজন ডানহাত মুঠো করে ধরে পাশের জনকে দেখিয়ে বলে, "ক তো দেহি আমার হাতের মুডায় কি আছে?"

২য় জন টলতে টলতে বলল, "রেলগাড়ী।"

১ম জন চমকে গেল। হাতের মুঠো ভাল করে চেক করে ২য় জনকে বলল, "খেলমুনা, তুই দেখছস।"


দুই মাতাল রাস্তা দিয়া হাইটা যাইতাছে।
প্রথম মাতালঃ ওই, তুই আর বেশি গিলিস না।
দ্বিতীয় মাতালঃ কেন? কি অইচে?
প্রথম মাতালঃ তোরে অহন ঝাপসা দেকতাচি। বেশি গিললে উধাও অইয়া যাইবি।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: ভিক্ষুক

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:47 pm

Jokes:
ভিক্ষুক







ভিক্ষুক :- স্যার.. ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।

লোক :- কেন ?? কফি তো ১০ টাকা কাপ..

ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই..

লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ..

ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার.. গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে ।।


ভিখারি : হুজুর, দয়া করে আমাকে একটা টাকা দিন।
ভদ্রলোক : নেই।
ভিখারি : তাহলে আটআনা পয়সাই দিন।
ভদ্রলোক : নেই।
ভিখারি : ঠিক আছে তাহলে চারআনাই দিন।
ভদ্রলোক : তাও নেই।
ভিখারি : তাহলে আমার পাশেই বসে পড়ূন।


ফকির - বাবা আমারে ১০টা টাকা দেন চা খাব।
ভদ্রলোক - চা খেতে তো ৫টাকা লাগে, তুমি ১০ টাকা চাচ্চ কেন?
ফকির - গার্ল ফ্রেন্ড-রে নিয়া খামু।
ভদ্রলোক - ফকির হইয়াও গার্ল ফ্রেন্ড বানাইয়া ফেলছ।
ফকির - না গার্ল ফ্রেন্ড-ই আমারে ফকির বানাইছে।
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

BANGLA JOKES AND GOLPO DOWNLOAD LINK-JOKES-BANGLA SMS AND XCLUSIVE PHOTO OF BANGLADESH Empty Jokes: ব্যবসা-বানিজ্য

Post by Admin Mon May 03, 2010 9:48 pm

Jokes:
ব্যবসা-বানিজ্য







ব্যাঙ্কে বেশ বড় একটা লাইন। ডেস্কে বসে যে
মেয়েটা টাকা ও চেক জমা নিচ্ছে সে কানে হেডফোন লাগিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে
কথা বলছে। ফাকে ফাকে কাজ করছে। লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সবাই বিরক্ত।

একজনকে দেখে মনে হল তার বিরক্তির সীমা নাই। একটু পরপর বলছে, আর কত দাঁড়িয়ে থাকব? ভালো লাগেনা।

এক পর্যায়ে তার ধৈর্যচ্যুতি হল। সে লাইন ভেঙ্গে সবার সামনে এসে মেয়েটাকে বলল, তাড়াতাড়ি করেন। আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারব না।
মেয়েটা হেডফোন সরিয়ে বলল, লাইন ধরেন।
-বালের লাইন ধরব আমি।
-বাজে কথা বলবেন না।
- মাগী তুই আমার চেক নিবি কিনা সেটা বল।
-খবরদার। আপনি বাজে ভাষা ব্যবহার করছেন। আমি ম্যানেজারকে ডাকতে বাধ্য হব।
-কুত্তী! যা তোর ম্যানেজারকে ডাক।
মেয়েটা ম্যানেজারকে ঠিকই ডেকে আনল। ম্যানেজার এসেই বলল, খারাপ ভাষায় কথা
বলছেন কেনো? এইখানে সবাই সম্ভ্রান্ত লোক। আজেবাজে লোকদের এই ব্যাঙ্কে কোন
কাজ থাকে না। এখন বলুন আপনার সমস্যা কি?
-আমি দশ কোটি টাকার এই চেকটা জমা দিতে এসে গত দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।
ম্যানেজার চেকটা হাতে নিল। টাকার অঙ্ক দেখল। ছোট্ট একটা শিস দিল। এরপর
বলল, আপনি চেক নিয়ে এসেছেন, আর এই মাগী আপনার চেক জমা নিচ্ছে না?
Admin
Admin
Admin

Posts : 688
VIP POINT : 2748
Join date : 2010-04-17

http://bdarticles.com/

Back to top Go down

Page 1 of 8 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8  Next

Back to top

- Similar topics

 
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum